সি ক্যাটাগরি ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান।

ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার সাজেশন, প্রশ্ন ব্যাংক

by মাহবুব সজল

ফার্মাসিস্ট ক্যাটাগরী সি (Category C ) পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য আজকের এ আর্টিকেলটি। এ নিবন্ধের মধ্যে আমি ফার্সাসিস্ট পরীক্ষার জন্য ফুল প্রশ্নব্যাংক এর সমাধান দিচ্ছি। আপনি এ প্রশ্নব্যাংকটি পড়তে পাড়লে ইনশাআল্লাহ পরীক্ষায় ১০০% কমন পাবেন। এ আর্টিকেল থেকে সবগুলো অধ্যায়ের প্রশ্ন এবং উত্তরগুলো দেখে নিতে পারবেন। সবাইকে ধৈর্য্য ধরে সবগুলো প্রশ্নের সমাধান দেখার অনুরোধ করছি।

সি ক্যাটাগরি ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান। ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার সাজেশন, প্রশ্ন ব্যাংক

অধ্যায়০৬

 

১. বাংলাদেশের এক নম্বর জাতীয় সমস্যা কি?
উঃ জনসংখ্যা।
২. বাংলাদেশে নবজাতক মৃত্যুর হার প্রতি হাজারে কত?
উঃ ৪১ জন।
৩. আমাদের দেশে মেয়ে শিশু মৃত্যুর হার প্রতি হাজারে কত?
উঃ ৫৬ জন।
৪. আমাদের দেশে ছেলে শিশু মৃত্যুর হার প্রতি হাজারে কত?
উঃ ৫৮ জন।
৫. পরিকল্পিত ভাবে পরিবারের সদস্য সংখ্যা বা সন্তান গন্তুতির সংখ্যা নিয়ন্ত্রণকে কি বলা হয়?
উঃ পরিবার পরিকল্পনা।
৬. পরিকল্পিত ভাবে মেয়েদের গর্ভধারণকে বিভিন্ন উপায়ে নিয়ন্ত্রণ করাকে কি বলে?
উঃ জন্মনিয়ন্ত্রণ।
৭. বিশ্ব  স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুসারে সারা পৃথিবীতে প্রতি বছর ১৮-২০ কোটি গর্ভধারণের মধ্যে অনাকাঙ্খিত বা অপ্রত্যাশিত কয়টি?
উঃ সাড়ে সাত কোটি।
৮. সাধারণত মাসিক শুরুর কততম দিনের মধ্যে একজন মায়ের জরায়ুতে একটি করে পরিপক্ক ডিম্বাণু অবস্থান করে?
উঃ ১০ তম হতে ১৮ তম দিনের মধ্যে।
৯. জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সমূহকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উঃ ২ ভাগে।
১০. হরমোন জাতীয় ট্যাবলেট বা বড়ি জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন, নরপ্ল্যান্ট, আই, ইউ, ডি, কনডম ইত্যাদি জন্মনিয়ন্ত্রণের কোন পদ্ধতিতে ব্যবহার হয়?
উঃ অস্থায়ী পদ্ধতি।
১১. পুরুষের জন্য ভ্যাসেকটমি এবং মহিলাদের জন্য লাইগেশন জন্মনিয়ন্ত্রনের কোন পদ্ধতিতে ব্যবহৃত হয়?
উঃ স্থায়ী পদ্ধতি।
১২. সঠিকভাবে গ্রহণ করতে পারলে জন্মনিয়ন্ত্রনের জন্য সরচেয়ে কার্যকর কোনটি?
উঃ পিল।
১৩. পিল বা বড়িতে কি কি হরমোন থাকে?
উঃ ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন।
১৪. সবচেয়ে জন প্রিয় জন্মনিয়ন্ত্রণ’ পদ্ধতি কোনটি?
উঃ জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল।
১৫. পিল সাধারণত কতটির প্যাকেট হয়?
উঃ ২১ ও ২৮ টির।
১৬. ২৮ টির প্যাকেটে ২১ টি সাদা রঙের হরমোন ট্যাবলেট এবং অপর ৭ টি কোন ট্যাবলেট থাকে?
উঃ আয়রন ট্যাবলেট।
১৭. পিল সাধারণত কয় ধরণের হতে পারে?
উঃ ২ ধরণের।
১৮. পিল খাওয়া কখন থেকে শুরু করতে হয়?
উঃ মাসিক শুরুর ১ম দিন হতে।
১৯. সরকারিভাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য যে পিল আমাদের দেশে প্রচলিত সেইপিলের নাম কি?
উঃ সুখী।
২০. বুকের দুধ খাওয়ালে প্রসবের কয়মাস পর হতে পিল গ্রহণ করতে হবে?
উঃ ৬ মাস।
২১. ইমারজেন্সি জন্মনিরোধক পিল সাধারণত একক মাত্রা বা কত ঘন্টা ব্যবধানে দুটি ব্যবহার করা হয়?
উঃ ১২ ঘন্টা ব্যবধানে।
২২. পিল গ্রহণের কয় ঘন্টার মধ্যে বমি হলে তাকে আরো একটি পিল গ্রহন করতে হবে?
উঃ ২ ঘন্টা।
২৩. ইমারজেন্সি জন্মনিরোধক পিল গ্রহণের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সাধারণত কয় ঘন্টার মধ্যে দূর হয়ে যায়?
উঃ ২৪ ঘন্ট।
২৪. ডিম্বাণু পরিস্ফুটনের আগে পিল গ্রহণ করলে কয়েকদিনের মধ্যে কি হতে পারে?
উঃ রক্ত স্রাব।
২৫. মাসিক শুরু হতে নির্ধারিত সময়ের কত দিন বা তার বেশী সময় লাগলে প্রেগন্যান্সি টেষ্ট করা দরকার হতে পারে?
উঃ ৭ দিন।
২৬. ইমারজেন্সি জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য টঝঋউঅ প্রজেস্টিন জাতীয় ঔষুধ হিসাবে লেভোনরজেস্ট্রিল (LEVONORGESTSEL) কে ব্যবহারের অনুমতি প্রদান করেছেন যা সহবাসের কয় ঘন্টার মধ্যে ব্যবহার করতে হয়?
উঃ ৭২ ঘন্টা।
২৭. ইমারজেন্সি জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য USFDA অপ্রজেস্টিন জাতীয় ঔষুধ হিসাবে লেভোনরজেস্ট্রিল (LEVONORGESTSEL) কে ব্যবহারের অনুমতি প্রদান করেছেন তার কার্যকারিতা শতকরা কতভাগ বলে উল্লেখ করা হয়েছে?
উঃ ৮৯%।
২৮. আমাদের দেশে যৌন ঔষুধ যেটা ওভোষ্ট্যাট / লিন্ডিওল পাওয়া যায় যা ৭২ ঘন্টার মধ্যে গ্রহণ করলে প্রমে ২ টি ট্যাবলেট একসাথে এর কত ঘন্টা পর আর ও দুটি ট্যাবলেট গ্রহণ করতে হবে?
উঃ ১২ ঘন্টা পর।
২৯. স্বাভাবিক মাত্রায় পিল সুখি/মারভেলন ইমারজেন্সি জন্মনিয়ন্ত্রনের জন্য ব্যবহার করলে তা প্রমে ৪ টি ট্যাবলেট একসাথে গ্রহন করে পরবর্তী কয়ঘন্টা পর আর ও ৪ টি ট্যাবলেট গ্রহণ করা যাবে?
উঃ ১২ ঘন্টাপর।
৩০. ইমার্জেন্সি জন্মনিরোধের জন্য শুধুমাত্র প্রোজেস্টেরন জাতীয় ঔষুধ যেমন লেভোনরজেস্ট্রিল ৭৫০ মাইক্রোগ্রাম
(পোস্টিনর) ব্যবহার করলে প্রমে ১ টি ট্যাবলেট গ্রহণের কয় ঘন্টা পর আরও ১ টি ট্যাবলেট গহণ করতে হয়?
উঃ ১২ ঘন্টা পর।
৩১. ইমার্জেন্সি জন্মনিরোধের জন্য শুধু মাত্র প্রোজেস্টেরন জাতীয় ঔষুধ কয় ঘন্টা অতিক্রম করলে এই ধরণের পিল কাজ নাও করতে পারে?
উঃ ৭২ ঘন্টা।
৩২. জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন কি রকম পদ্ধতি?
উঃ অস্থায়ী পদ্ধতি।
৩৩. ইনজেকশন হল হরমোন জাতীয় ঔষুধ যা গ্রহণ করলে কতদিন গর্ভধারণ পতিরোধ করে?
উঃ কয়েক মাস।
৩৪. জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন মাসিক শুরুর কত দিনের মধ্যে নিতে হয়?
উঃ ৫ দিনের মধ্যে।
৩৫. জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশনে কোন হরমোন থাকে?
উঃ প্রজেস্ট্রোজেন।
৩৬. বর্তমানে বাজারে কয় ধরণের জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন রয়েছে?
উঃ ২ ধরণের।
৩৭. জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন যা তিন মাস পযর্ন্ত কার্যকর কোনটি?
উঃ ডিপোপ্রভেয়া ( মেডরক্সিপ্রজেসটেরন)।
৩৮. জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন যা দুই মাস পর্যন্ত কার্যকর কোনটি?
উঃ নরিস্টিরেট (নরইথিস্টেরন)।
৩৯. জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন মহিলাদের কে কি হতে রক্ষা করে?
উঃ ওভারিয়াল সিস্ট (Ovarian cyst)।
৪০. গর্ভধারণ করতে চাইলে জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন ছেড়ে দিলে ও স্বাভাবিক হতে কয়মাস সময় লাগে?
উঃ ৬-১২ মাস।
৪১. জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন নিলে সাধারণত কতভাগ মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসিক বন্ধ থাকতে পারে?
উঃ ৭০%।
৪২. নর প্ল্যান্ট কি?
উঃ মহিলাদের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদী অস্থায়ী জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি।
৪৩. একটি নর প্ল্যান্টের সেটে কয়টি ছোট নরম চিকন ক্যাপসুল থাকে?
উঃ ৬ টি।
৪৪. নর প্ল্যান্ট কোথায় স্থাপন করা হয়?
উঃ মহিলাদের হাতের ভেতরের দিকে কনুইয়ের উপরে চামড়ার ঠিক নিচে ঢুকিয়ে দেয়া হয়।
৪৫. নর প্ল্যান্ট ব্যবহারে কত বছর পর্যন্ত জন্ম বিরতি করণ করা যায়?
উঃ ৫ বছর।
৪৬. একটি নর প্ল্যান্টের সাইজ কত?
উঃ লম্বায় ২.৪ মি. মি. এবং পরিধি ৩৪ মি. মি.।
৪৭. নর প্ল্যান্ট সাধারণত কোন দেশে বেশী ব্যবহৃত হয়?
উঃ উন্নয়নশীল এবং অনুন্নত দেশগুলোতে।
৪৮. কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে আমেরিকাতে কোন সাল হতে নরপ্ল্যান্ট ব্যবহার বন্ধ করা হয়?
উঃ ২০০২ সাল হতে।
৪৯. প্রসবের কয় সপ্তাহ পর থেকেই নরপ্ল্যান্ট ব্যবহার করা যায়?
উঃ ৬ সপ্তাহ।
৫০. নর প্ল্যান্ট ব্যবহারের কয় বছর পর হতে মাসিক কমে গিয়ে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যেতে পারে যা মহিলাদের জন্য সুবিধাজনক?
উঃ ১ বছর পর হতে।
৫১. নর প্লান্ট লাগাতে ও খুলতে কাদের সাহায্য নিতে হয়?
উঃ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ডাক্তারের।
৫২. নর প্ল্যান্টা ব্যবহারের কয়মাস পর্যন্ত অনিয়মিত রক্ত¯ স্রাব হতে পারে?
উঃ ৬-১২ মাস পর্যন্ত।
৫৩. আই,ইউ,ডি হলো মহিলাদের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদী অস্থায়ী জন্ম বিরতিকরণ পদ্ধতি এটি কোথায় স্থাপন করতে হয়?
উঃ জরায়ুতে।
৫৪. আই,ইউ,ডি. এর আকৃতি কি রকম?
উঃ টি(T) এর আকৃতি।
৫৫. আই,ইউ,ডি. কয় ধরণের হতে পারে?
উঃ ২ ধরণের।
৫৬. আমাদের দেশে কয় ধরণের কপার ওটউ রয়েছে?
উঃ ৩ ধরণের।
৫৭. কপার টি ৩৮০ IUD এর কার্যকারি তার মেয়াদ কত বছর?
উঃ ১০ বছর।
৫৮. মাল্টিলোড ৩৭৫ IUD এর কার্যকারি তার মেয়াদ কত বছর?
উঃ ৫ বছর।
৫৯. কপারটি ২০০ বি ওটউ এর কার্যকারি তার মেয়াদ কত বছর?
উঃ ৩ বছর।
৬০. আই,ইউ,ডি এর কার্যকারি তার মেয়াদ কত বছর?
উঃ ৩-১০ বছর।
৬১. হরমোনযুক্ত আই,ইউ,এস কত বছরের ডোজ?
উঃ ৫ বছরের।
৬২. কনডম কি দিয়ে তৈরী?
উঃ পাতলা ল্যাটেক্স নামক রাবার দিয়ে।
৬৩. বিশ্ব ব্যাপী সবচেয়ে সমাদৃত ও ব্যবহৃত একটি পদ্ধতি যা জন্মবিরতি করণের পাশাপাশি বিভিনড়ব ধরণের যৌন সংক্রামক ব্যাধি হতে রক্ষা করে কোনটি?
উঃ কনডম।
৬৪. কোন রকমের কনডম সঙ্গিনীকে বেশী উত্তেজনা দিতে পারে?
উঃ ডটেড্ কনডম (Dotted Condom)।
৬৫. পুরুষের জন্য জন্ম বিরতি করণের স্থায়ী পদ্ধতি কোনটি?
উঃ ভ্যাসেকটমি।
৬৬. মহিলাদের জন্য জন্ম বিরতি করণের স্থায়ী পদ্ধতি কোনটি?
উঃ লাইগেশন।
৬৭. কে একজন সুস্থ শিশুর জন্ম দিতে পারে?
উঃ একজন সুস্থ মা।
৬৮. কার যত্ন নিলেই প্রকৃত পক্ষে গর্ভ স্থ শিশুর যত্ন নেয়া হয়?
উঃ গর্ভধারীনী মায়ের।
৬৯. কয় বছর বয়সে বাচ্চা নিতে গেলে মা ও শিশু উভয়েরই স্বাস্থ্য ঝুঁকি বেড়ে যায়?
উঃ ২০ বছরের আগে বা ৩৫ বছরের পরে।
৭০. একটি দম্পত্তির জন্য কয়টি সন্তান সবচেয়ে ভাল ব্যবস্থা?
উঃ ২ টি সন্তান।
৭১. গবেষণায় দেখা গেছে, বাচ্চার সংখ্যা কয়জনের বেশী হলে মায়ের গর্ভধারণ ও প্রসবজনিত সমস্যা এবং মা ও শিশুর স্বাস্থ্য ঝুঁকি বেড়ে যায়?
উঃ ৪ জনের বেশী হলে।
৭২. কয় বছরের কম বিরতি দিয়ে সন্তান ধারণ করলে মায়ের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বেড়ে যায়?
উঃ ২ বছরের কম।
৭৩. শিশুকে খাওয়াতে গেলে কয়টি বিষয়ে মায়ের জ্ঞান থাকতে হবে?
উঃ ৬ টি।
৭৪. কত বয়স পর্যন্ত একজন শিশু কেবল মাএ মায়ের দুধের ওপরই নির্ভর করে থাকতে পারে?
উঃ ৬ মাস।
৭৫. শিশুর বয়স কত পূর্ন হলে বাড়তি খাবারের প্রয়োজন হয়?
উঃ ৬ মাস।
৭৬. খাদ্যে কয়টি উপাদান থাকে?
উঃ ৬ টি।
৭৭. দুধ, ডিম, মাছ, মাংস, চিনাবাদাম, সয়াবিন, মসুর ডাল, মুগ ডাল, ছোলার ডাল ও অন্যান্য ডাল, কাঠালের বিচি, শিমের বিচি, নারিকেল ইত্যাদি হতে খাদ্যের কোন উপাদান পাওয়া যায়?
উঃ আমিষ।
৭৮. আমিষের প্রধান কাজ কি?
উঃ দেহের কোষ গঠনে সহায়তা ।
৭৯. পেপসিন, ট্রিপসিন ইত্যাদি জারক রস এবং হরমোন সমূহ কি দ্বারা তৈরী হয়?
উঃ আমিষ দ্বারা।
৮০. আমিষ রক্তের কি তৈরীতে সাহায্য করে?
উঃ হিমোগ্লোবিন।
৮১. রক্ত স্বল্পতা, ম্যারাসমাস ও কোয়ার শিয়রকর ইত্যাদি রোগ কিসের অভাবে হয়?
উঃ আমিষের অভাবে।
৮২. আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যের বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে কোনটার পরিমাণ সবচেয়ে বেশী?
উঃ শর্করার পরিমাণ।
৮৩. চাল,গম,আলু,ভুট্রা,গুড়,চিনি,মধু, ফলের রস,
প্রভৃতিতে খাদ্যের কোন উপাদান পাওয়া যায়?
উঃ শর্করা।
৮৪. দেহের তাপ ও শক্তি সরবরাহ করাই কার প্র ধান কাজ?
উঃ শর্করার।
৮৫. কিটোসিস রোগ থেকে রক্ষা করে কোন উপাদান?
উঃ শর্করা।
৮৬. সেলুলোজ কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর করে কোন উপাদান?
উঃ শর্করা।
৮৭. ঘি, মাখন, চর্বি ও বিভিন্ন ধরনের তেল, মাছ ও মাংসের চর্বিতে কি থাকে?
উঃ স্নেহ জাতীয় পদার্থ।
৮৮. চর্মরোগ প্রতিরোধ করে এবং ত্বককে মসৃণ রাখে খাদ্যের কোন উপাদান?
উঃ স্নেহ।
৮৯. খাদ্যে কিসের অভাবে ভিটামিন এ,ডি, ই ও কে এর অভাব হয়?
উঃ স্নেহ জাতীয় পদার্থ।
৯০. কোন খাদ্য উপাদানের অভাবে নানা ধরণের চর্মরোগ দেখা দেয়?
উঃ স্নেহ জাতীয়।
৯১. চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিন কয়টি?
উঃ ৪ টি।
৯২. পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন কয়টি?
উঃ ৮টি।
৯৩. ‘ভিটামিন সি’ ছাড়া পানিতে দ্রবণীয় অন্যান্য ভিটামিন গুলোকে এক সাথে কি বলে?
উঃ ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স।
৯৪. কোন ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়?
উঃ ভিটামিন এ।
৯৫. ১৯-৭০ বছর বয়সী পুরুষের জন্য দৈনিক কি পরিমাণ ভিটামিন এ প্রয়োজন?
উঃ ৯০০ মি: গ্রা:।
৯৬. ভিটামিন বি১ (থায়ামিন) এর অভাবে রোগ হয়?
উঃ বেরিবেরি রোগ হয়।
৯৭. ১৯-৭০ বছর বয়সী পুরুষের জন্য কি পরিমাণ ভিটামিন বি-১(থায়ামিন) খাবারে গ্রহন করতে হবে?
উঃ দৈনিক ১.২ মি:গ্রা:।
৯৮. প্রাণীর প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে কোন ভিটামিন?
উঃ ভিটামিন-ই (টকোফেরল)।
৯৯. কোন ভিটামিনের অভাবে সাময়িকভাবে বন্ধ্যাত্ব দেখা দিতে পারে?
উঃ ভিটামিন-ই(টকোফেরল)।
১০০. কোন ভিটামিনের অভাবে পেলেগ্রা রোগ হয়?
উঃ ভিটামিন -বি৩ (নিয়াসিন)।
১০১. কোন ভিটামিনের অভাবে ঠোঁটের কোণায় ও জিহ্বার ঘাঁ হয়?
উঃ ভিটামিনের বি২ (রিবোফ্লাভিন)।
১০২. কোন ভিটামিনের অভাবে শিশুদের রিকেটস্ ও রয়স্কদের অষ্টি ম্যালেসিয়া রোগ হয়?
উঃ ভিটামিন-ডি (ক্যালসিফেরল)।
১০৩. কোন ভিটামিনের অভাবে স্কার্ভি রোগ হয়?
উঃ ভিটামিন-সি(এসকরবিক এসিড)।
১০৪. অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে কোন ভিটামিন খেতে বলা হয়?
উঃ ভিটামিন-কে।
১০৫. চুল পড়া রোধে কোন ভিটামিন খেতে হয়?
উঃ ভিটামিন-ই।
১০৬. শরীরিক দুর্বলতা রোধে কোন ভিটামিন খেতে বলা হয়?
উঃ ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স।
১০৭. বিনা ব্যবস্থাপত্রে বা ও টিসি(Over the cresten) ভিটামিন হিসাবে সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয় কোন ভিটামিন?
উঃ ভিটামিন-সি।
১০৮. একজন পূর্নবয়স্ক (প্রায় ৭০ কেজি ওজন) মানুষের শরীরে কত কেজি পানি থাকে?
উঃ প্রায় ৪২ কেজি।
১০৯. নলকুপ কত গভীরে স্থাপন করা সর্বোত্তম?
উঃ ৮০০ ফুটের বেশী।
১১০. স্বাস্থ্য শিক্ষা কয়ধরনের হতে পারে?
উঃ ৩ ধরণের।
১১১. ফার্মাসিস্টের পুষ্টি ও সেবা মুলক কার্যাবলীকে কয়ভাগে বিভক্ত করা যায়?
উঃ ৪ ভাগে।
১১২. পুষ্টিহীনতার কারণ কয়টি?
উঃ ৬ টি।
১১৩. বিশ্ব ব্যাপী কয়টি রোগকে পুষ্টিহীতার কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে?
উঃ ৫ টি রোগকে।
১১৪. পুষ্টিহীনতার কারণে কোন রোগগুলো হয়?
উঃ কোয়ারশিয়রকর, ম্যারাসমাস, জেরে পথ্যালমিয়া, রক্তস্বল্পতা এবং গলগন্ড।
১১৫. উন্নত বিশে^ প্রয়োজন অতিরিক্ত পুষ্টি গ্রহণের ফলে কি কি রোগ হয়?
উঃ উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, মেদ, যকৃতের গোলযোগ, কৃমিরোগ, হার্টের রোগ ইত্যাদি।
১১৬. পুষ্টিহীনতার সবচেয়ে বড় শিকার হয় কারা?
উঃ শিশুরা ।
১১৭. শিশু খাদ্যে কোন দুটি উপাদানের পরিমাণ প্রতিনিয়ত কম হতে থাকলে দেহের মাংসপেশী ধীরে ধীরে ক্ষয় হতে থাকে?

উঃ ক্যালরি ও প্রোটিন।
১১৮. প্রোটিনের চরম অভাব হলে শরীরে পানি আসে ও শরীর ফুলে যায় ফলে রোগী নিস্তেজ হয়ে পড়ে। একে কোনরোগ বলে?
উঃ কোয়ারশিয়রকর।
১১৯. প্রোটিন ও ক্যালরির অভাবে কোন রোগ হয়?
উঃ ম্যারাসমাস।
১২০. ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন ডি এর অভাবে শৈশব ও বাল্যকালে কোন রোগ হয়?
উঃ রিকেটস্ ।
১২১. কোন রোগের ফলে হাড় ও দাঁতের বৃদ্ধি ব্যবহৃত হয় এবং হাত পা বেঁকে যায়?
উঃ রিকটস্ ।
১২২. চোখের পাতা ফুলে যাওয়া এবং চোখে পুঁজ হয় কোন রোগে?
উঃ জেরপথ্যালমিয়া।
১২৩. কোনটির অভাবে ¯œায়ু দুর্বল হয়, কাজের উৎসাহ কমে যায় এবং খাবারে অরুচি আসে?
উঃ থায়ামিন।
১২৪. থায়ামিনের অভাবে কোন রোগ হয়?
উঃ বেরি বেরি রোগ।
১২৫. ছোঁয়াচে বা সংক্রামক রোগগুলো কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উঃ ৩ ভাগে।
১২৬. পানি বাহিত রোগ কোন গুলো?
উঃ ডায়ারিয়া, আমাশয়, কলেরা, জন্ডিস হেপাটাইটিস এ), টাইফয়েড।
১২৭. কত বছরের শিশুরা ডায়রিয়া রোগে বেশী মারা যায়?
উঃ ৫ বছরের কম বয়সী।
১২৮. কারো যদি দিনে অন্তত কয় বার পাতলা পায়খানা হয় তাহলে তার ডায়রিয়া হয়েছে বলে মনে করতে হবে?
উঃ ৩ বার।
১২৯. কোন জীবণুর সংক্রমণের ফলে কলেরা রোগের সৃষ্টি হয়?
উঃ Vibrio Cholerae।
১৩০. বায়ুবাহিত রোগ কোনগুলো?
উঃ সর্দি, কাশি, যক্ষা, জলবসন্ত, হাম, ইসফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি।
১৩১. বায়ু বাহিত সংক্রামক রোগ কোনটি?
উঃ জলবসন্ত।
১৩২. অনেক রোগজীবাণু কীট পতঙ্গের দংশনের ফলে দেহে প্রবেশ করে এবং বংশবৃদ্ধি ঘটিয়ে রোগের সৃষ্টি করে এদেরকে কি রোগ বলে?
উঃ প্রাণীবাহিত রোগ।
১৩৩. প্রাণী বাহিত রোগ কোন গুলো?
উঃ ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গুজ¦র, চিকনগুনিয়া, গোদরোগ ইত্যাদি।
১৩৪. কোন মশা ম্যালেরিয়া রোগের জীবাণু বহন করে?
উঃ স্ত্রী এনোফিলিস মশা।
১৩৫. কোন মশা ডেঙ্গুজ¦র এবং চিকুনগুনিয়ার জীবাণু বহন করে?
উঃ এডিস মশা।
১৩৬. কি মশার কামড়ে গোদরোগ হয়?
উঃ কিউলেক্স মশা।
১৩৭. শত প্রতিক‚লতার মধ্যে দিয়ে দেশের বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার শতকরা কত অর্জিত হচ্ছে?
উঃ শতকরা ৬ ভাগের বেশী।
১৩৮. সরকার সীমিত বাজেটের মধ্যে দেশের সাধারণ জনগণকে কয়টি স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করার চেষ্টা করছে?
উঃ ৬ টি।
১৩৯. আমাদের দেশের জনগণের কত কোটি কিশোর কিশোরী যারা বয়ঃসন্ধি প্রাপ্ত?
উঃ প্রায় ৩ কোটি।
১৪০. বয়ঃসন্ধির সময় প্রতিটি কিশোর কিশোরীর শরীরের ভেতর থেকে কোন জিনিসটা অত্যাধিক বেশী পরিমাণে শরীরের বিভিন্ন Gled থেকে নিঃসৃত হয় এবং শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ বৃদ্ধি ও পরিণত (Mature) করতে সহায়তা করে?
উঃ বিভিন্ন ধরণের হরমোন।
১৪১. বয়ঃসন্ধি কালে পুরুষ বালকের ক্ষেত্রে কোন হরমোনটা শরীরে নিঃসৃত হয় এবং একজন বালক পুরুষে পরিণত হয়?
উঃ টেস্টোস্টেরণ (Testosterone নামক মেল হরমোন (Male sex Hormone) ।
১৪২. কোন হরমোনের কারণে পুরুষ মানুষের প্রজনন ক্ষমতা ও যৌনতা বেশিষ্ট্য লাভ করে?
উঃ টেস্টোস্টেরণ(Testosterone) নামক মেল হরমোন (Male sex Hormone)।
১৪৩. বালিকা থেকে নারীতে পরিণত হওয়ার ক্ষেত্রে কয় ধরণের হরমোন নিঃসৃত হয়?
উঃ ২ ধরণের।
১৪৪. বালিকা থেকে নারীতে পরিণত হওয়ার ক্ষেত্রে কোন কোন হরমোন নিঃসৃত হয়?
উঃ এসট্রোজেন (Estrogers) এবং প্রোজেসটেরন (progesterones)।
১৪৫. কোন ফিমেল হরমোন গুলো (Famale sex Hormone) বালিকার শারীরিক গঠন পরিবর্ত ন সহ যৌনতা ও সন্তান ধারণের ক্ষমতা ইত্যাদি ক্ষেত্রে কাজ করে?
উঃ এসট্রোজেন (Estrogers) এবং প্রোজেসটেরন (progesterones)।
১৪৬. নারী পুরুষের সকল প্রকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের জন্য কোনটি নিয়ামক ভূমিকা পালন করে?
উঃ শরীরে নিঃসৃত সেক্স হরমোন (Sex Hormone)।
১৪৭. সকল কিশোরী বয়ঃসন্ধি কালে কোন ঘটনার বিচলিত হয় এবং মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে?

উঃ প্রম ঋতু স্রাবের ঘটনায়।
১৪৮. আন্তর্জাতিক কোন সংস্থা ব্যাপকভাবে ডায়রিয়া জনিত রোগের সুচিকিৎসা ও পরামর্শ দিয়ে থাকে?
উঃ ICDDR,B।
১৪৯. কুষ্ঠ (Leprosy) রোগ কিসের সংক্রমনে হয়ে থাকে?
উঃ ব্যাকটেরিয়া জাতীয় জীবানুর।
১৫০. আমাদের সবার শরীবে কুষ্ঠ রোগের জীবানু থাকলে ও শুধুমাত্র কত শতাংশ মানুষ এরোগে আক্রান্ত হয়?
উঃ ২ শতাংশ।
১৫১. আমাদের দেশের কোন এলাকায় ম্যালেরিয় রোগ ব্যাপক ভাবে পরিলক্ষিত হয়?
উঃ পার্বত্য এলাকায়।

অধ্যায় -১ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -২ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৩ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৪ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৫ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৬ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় ৭ দেখতে ক্লিক করুন।

You may also like