• হোম
  • শিক্ষা
  • পাঠ্য বই
  • চাকরির খবর
  • ভর্তি তথ্য
  • সাধারণ জ্ঞান
  • প্রশিক্ষণ বিজ্ঞপ্তি
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • বিনোদন
  • লাইব্রেরি
Mahbub Shajal
Education-Job News-Technology
Home » driving course written exam solution
Tag:

driving course written exam solution

Education

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক, Question And Answer Of Driving License Exam

by মাহবুব সজল March 25, 2023
written by মাহবুব সজল

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক, Question And Answer Of Driving License Exam

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার জন্য এই প্রশ্নগুলো পড়লেই কমন পাওয়া যাবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স লিখিত পরীক্ষায় পাশ করে লাইসেন্স পাওয়া যায়। আপনি যদি লিখিত পরীক্ষায় পাশ করতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন। এখানে ড্রাইভিং পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক (যেখান থেকে প্রশ্ন আসে) উত্তরসহ দেওয়া হল।

ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর

০১. প্রশ্ন : মোটরযান কাকে বলে ?

উত্তর: মোটরযান আইনে মোটরযান অর্থ কোন যন্ত্রচালিত যান, যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোন উৎস হতে সরবরাহ করা হয়।

০২. প্রশ্ন : গাড়ি চালনাকালে কী কী কাগজপত্র গাড়ির সাথে রাখতে হয় ?

উত্তর: ক. ড্রাইভিং লাইসেন্স,

খ. রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট,

গ. ট্যাক্স টোকেন,

ঘ. ইনসিওরেন্স সার্টিফিকেট,

ঙ. ফিটনেস সার্টিফিকেট (মোটরসাইকেলের জন্য প্রযোজ্য নয়),

চ. রুটপারমিট (মোটরসাইকেল এবং চালক ব্যতীত সর্বোচ্চ ৭ আসন বিশিষ্ট ব্যক্তিগত গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।

০৩. প্রশ্ন : গাড়ি চালোনোর আগে করনীয় কাজ কী ?

উত্তর : ক. গাড়িতে জ্বালানি রয়েছে কিনা পরীক্ষা করে নেওয়া,

খ. রেডিয়েটর ও ব্যাটারিতে পানি আছে কিনা পরীক্ষা করে নেওয়া,

গ. ব্যাটারি কানেকশন পরীক্ষা করা,

ঘ. লুব/ইঞ্জিন অয়েলের লেবেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা,

ঙ. মাস্টার সিলিন্ডারের ব্রেকফ্লুইড, ব্রেক অয়েল পরীক্ষা করে দেখা,

চ. গাড়ির ইঞ্জিন, লাইটিং সিস্টেম, ব্যাটিারি, স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা, নাট-বোল্ট টাইট আছে কি না ? সার্বিকভাবে মোটরযান ত্রুটিমূক্ত আছে কিনা পরীক্ষা করা।

ছ. ব্রেক ও ক্লাচের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা,

জ. অগ্নিনির্বাপকযন্ত্র এবং ফাস্টএইড বক্স গাড়িতে রাখা,

ঝ. গাড়ির বাইরের এবং ভিতরের বাতির অবস্থা , চাকা পরীক্ষা করা।

০৪. প্রশ্ন : সার্ভিসিং বলতে কী বুঝায় এবং গাড়ি সার্ভিসিংয়ে কী কী কাজ করা হয় ?

উত্তর : মোটরযানের ইঞ্জিন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য নির্দিষ্ট সময় পর পর যে কাজগুলো করা হয় তাকে সার্ভিসিং বলে। গাড়ি সার্ভিসিংয়ে করনীয় কাজ :

ক. ইঞ্জিনের পুরাতন লুবঅয়েল (মবিল) ফেলে দিয়ে নুতন লুব অয়েল দেওয়া,

খ. ইঞ্জিন ও রেডিয়েটরের পানি ড্রেন আউট করে ডিটারজেন্ট ও ফ্লাশিংগান দিয়ে পরিষ্কার করা, অত:পর পরিষ্কার পানি দিয়ে পূর্ণ করা,

গ. ভারী মোটরযানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন গ্রিজিং পয়েন্টে গ্রিজগান দিয়ে নতুন গ্রিজ দেওয়া,

ঘ. গাড়ির স্পেয়ার হুইলসহ প্রতিটি চাকাতে পরিমানমত হাওয়া দেওয়া,

ঙ. লুব অয়েল ফিল্টার, ফুয়েল ফিল্টার এবং এয়ার ক্লিনার পরিবর্তন করা।

০৫. প্রশ্ন: রাস্তায় গাড়ির কাগজপত্র কে কে চেক করতে পারেন ? / কোন কোন ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিগনকে গাড়ির কাগজ দেখাতে বাধ্য ?

উত্তর : সার্জেন্ট বা সাব ইনসপেক্টরের নিচে নন এমন পুলিশ কর্মকর্তা, মোটরযান পরিদর্শকসহ বিআরটিএ কর্মকর্তা এবং মোবাইলকোর্টের কর্মকর্তা।

০৬. প্রশ্ন : মোটরসাইকেলে হেলমেট পরিধান ও আরোহী বহন সম্পর্কে আইন কী ?

উত্তর : মোটর সাইকেলে চালক ব্যতীত ১ জন আরোহী বহন করা যাবে। কিন্তু উভয়কেই হেলমেট পরিধান করতে হবে। (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১০০)

০৭. সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারন কী ?

উত্তর : ক. অত্যধিক আত্মবিশ্বাস, খ. মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, গ. অননুমোদতি ওভারটেকিং এবং অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহন করা।

০৮. গাড়ি দুর্ঘটনায় পতিত হলে চালকের করনীয় কী ?

উত্তর : আহত ব্যক্তির চিকিৎসা নিশ্চিত করা, প্রয়োজনে নিকটস্থ হাসপাতালে স্থানান্তর করা এবং ২৪ ঘন্টার মধ্যে নিকটস্থ থানায় দুর্ঘটনার বিষয়ে রিপোর্ট করা।

০৯. আইন অনুযায়ি গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা কত ?

উত্তর : হালকা মোটরযান ও মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে ঘন্টায় সর্বোচ্চ ৭০ মাইল (১১২ কিমি.) , মাঝারি বা ভারী যাত্রীবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘন্টায় সর্বোচ্চ ৩৫ মাইল এবং মাঝারি ও ভারী মালবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘন্টায় সর্বোচ্চ ৩০ মাইল।

১০. প্রশ্ন : মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স কী ?

উত্তর : সর্বসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে মোটরযান চালনার জন্য লাইসেন্স কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈ দলিলই মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স।

প্রশ্ন ১১. অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কাকে বলে ?

উত্তর : যে লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক কারো বেতনভোগী কর্মচারী না হয়ে মোটর সাইকেল , হালকা মোটরযান এবং অন্যান্য মোটরযান (পরিবহন ব্যতীত) চালাতে পারে তাকে অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে।

প্রশ্ন ১২. ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স কত ?

উত্তর: পেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ২০ বছর এবং অপেশাদার চালকের জন্য ১৮ বছর।

প্রশ্ন ১৩. কোন কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে ?

উত্তর : মৃগী রোগী, উন্মাদ বা পাগল, রাতকানা রোগী, কুষ্ঠ রোগী, হৃদ রোগী, অতিরিক্ত মদ্যপব্যক্তি, বধির ব্যক্তি এবং বাহু বা পা চলাচল নিয়ন্ত্রন করতে অসুবিধা হয় এমন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার অযোগ্য।

প্রশ্ন ১৪. হালকা মোটরযান কাকে বলে ?

উত্তর : যে মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ৬০০০ পাউন্ড বা ২৭২৭ কেজির অধিক নয় তাকে হালকা মোটরযান বলে।

প্রশ্ন ১৫. মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান কাকে বলে ?

উত্তর : যে মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ৬০০০ পাউন্ড বা ২৭২৭ কেজির অধিক কিন্তু ১৪৫০০ পাউন্ড বা ৬৫৯০ কেজির অধিক নয় তাকে মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান বলে।

প্রশ্ন ১৬. ভারী মোটরযান কাকে বলে ?

উত্তর : যে মোটরযানের রেজিষ্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ১৪৫০০পাউন্ড বা ৬৫৯০ কেজির অধিক তাকে ভারী মোটরযান বলে।

প্রশ্ন ১৭. প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান কাকে বলে ?

উত্তর : ড্রাইভার ব্যতীত ৮ জনের বেশি যাত্রী বহনের উপযোগী যে মোটরযান মালিকের পক্ষে তার ব্যবসা সম্পর্কিত কাজে এবং বিনা ভাড়ায় যাত্রী বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়, তাকে প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান বলে।

প্রশ্ন ১৮. ট্রাফিক সাইন বা রোড সাইন (চিহ্ন) প্রধানত কত প্রকার ও কী কী ?

উত্তর : ট্রাফিক সাইন প্রধানত তিন প্রকার। ক. বাধ্যতামূলক, যা বৃত্তাকৃতির হয়, খ. সতর্কতামূলক,যা প্রধানত ত্রিভূজাকৃতির হয়, এবং গ. তথ্যমূলক, যা প্রধানত আয়তক্ষেত্রাকার হয়।

প্রশ্ন ১৯. লাল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?

উত্তর : নিষেধ বা করা যাবে না বা অবশ্যবর্জনীয় নির্দেশনা প্রদান করে।

প্রশ্ন ২০. নীল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদান করে ?

উত্তর: করতে হবে বা অবশ্যপালনীয় নির্দেশনা প্রদান করে।

প্রশ্ন ২১. নীল রংয়ের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন ?

উত্তর : সাধারন তথ্য মূলক সাইন।

প্রশ্ন ২২. সবুজ রংয়ের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন ?

উত্তর : পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা জাতীয় মহাসড়কে ব্যবহৃত হয়।

প্রশ্ন ২৩. লাল ত্রিভূজাকৃতির সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?

উত্তর : সতর্ক হওয়ার নির্দেশ প্রদান করে।

প্রশ্ন ২৪. কালো বর্ডারের সাদা রংয়ের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন ?

উত্তর : পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন,যা মহাসড়ক ব্যতীত অন্যান্য সড়কে ব্যবহৃত হয়।

প্রশ্ন ২৫. ট্রাফিক সিগন্যাল বা সংকেত কত প্রকার ও কী কী ?

উত্তর : সিগন্যাল ৩ প্রকার। ক. বাহুর সংকেত, খ. আলোর সংকেত ও গ. শব্দ সংকেত।

প্রশ্ন : ২৬. ট্রাফিক লাইট সিগনালের চক্র গুলো কী কী ?

উত্তর : লাল-সবুজ-হলুদ এবং পুনরায় লাল।

প্রশ্ন ২৭. লাল, সবুজ ও হলুদ বাতি কী নির্দেশনা প্রকাশ করে ?

উত্তর : লালবাতি জ্বললে গাড়িকে ‍‌‍”থামুন লাইন” এর পেছনে থেমে অপেক্ষা করতে হবে, সবুজ বাতি জ্বললে গাড়ি নিয়ে অগ্রসর হওয়া যাবে এবং হলুদ বাতি জ্বললে গাড়িকে থামানোর প্রস্তুতি নিতে হবে।

প্রশ্ন ২৮. নিরাপদ দুরত্ব বলতে কি বুঝায় ?

উত্তর : সামনের গাড়ির সাথে সংঘর্ষ এড়াতে পেছনের গাড়িকে নিরাপদে থামানোর জন্য যে পরিমান দুরত্ব বজায় রেখে গাড়ি চালাতে হয় সেই পরিমানকে নিরাপদ দুরত্ব বলে।

প্রশ্ন ২৯. পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ কিমি বেগে গাড়ি চললে নিরাপদ দুরত্ব কত হবে ?

উত্তর : ২৫ মিটার।

প্রশ্ন ৩০. পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ মাইল গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দুরত্ব কত হবে ?

উত্তর : ৫০ গজ বা ১৫০ ফুট।

প্রশ্ন : ৩১. লাল বৃত্তে ৫০ কিমি লেখা থাকলে কী বুঝায় ?

উত্তর : গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘন্টায় ৫০ কিমি ।

প্রশ্ন : ৩২. নীল বৃত্তে ঘন্টায় ৫০ কিমি লেখা থাকলে কি বুঝায় ?

উত্তর : গাড়ির সর্ব নিম্ন গতিসীমা ঘন্টায় ৫০ কিমি অর্থাৎ গাড়ি ৫০ কিমি এর বেশি গতিতে চালাতে হবে।

প্রশ্ন ৩৩. লাল বৃত্তের মধ্যে হর্ন আকা থাকলে কী বুঝায় ?

উত্তর : হর্ন বাজানো নিষেধ।

প্রশ্ন ৩৪. লাল বৃত্তের মধ্যে বাসের ছবি থাকলে কী বুঝায় ?

উত্তর: বাস প্রবেশ নিষেধ।

প্রশ্ন ৩৫. লাল বৃত্তের মাঝে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?

উত্তর : পথচারী পারাপার নিষেধ।

প্রশ্ন ৩৬. লাল ত্রিভূজে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?

উত্তর : সামনে পথচারী পারাপার, তাই সাবধান হতে হবে।

প্রশ্ন ৩৭. লাল বৃত্তের মাঝে একটি লাল ও একটি কালো গাড়ি থাকলে কি বুঝায় ?

উত্তর : ওভারটেকিং নিষেধ।

প্রশ্ন ৩৮. আয়তক্ষেত্রে “P” লেখা থাকলে কী বুঝায় ?

উত্তর : পার্কিয়ের জন্য নির্ধারিত স্থান।

প্রশ্ন ৩৯. কোন কোন স্থানে গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ ?

উত্তর : নীরব এলাকায় গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ। হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠান সমূহের চতুর্দিকে ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকা নীরব এলাকা হিসাবে চিহ্নিত।

প্রশ্ন ৪০. কোন কোন স্থানে ওভার টেক করা নিষেধ ?

উত্তর: ক. ওভারটেকিং নিষেধ সম্পর্কিত সাইন থাকে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্ট ও তার আগে পরে নির্দিষ্ট দুরত্বে, ঘ. সরু রাস্তায়, ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়।

প্রশ্ন ৪১. কোন কোন স্থানে গাড়ি পার্ক করা নিষেধ ?

উত্তর : ক. যেখানে পার্কি নিষেধ বোর্ড আছে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্টের ওপর, ঘ. সরু রাস্তায়, ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়, চ. পাহাড়ের ঢালে ও ঢালু রাস্তায়, ফুটপাত, পথচারী পারাপার এবং তার আশে পাশে, ছ. বাস স্টপেজে ও তার আশে পাশে এবং জ. রেল ক্রসিং ও তার আশে পাশে।

প্রশ্ন ৪২. গাড়ি রাস্তার কোন পাশ দিয়ে চলাচল করবে ?

উত্তর : গাড়ি রাস্তার বামপাশ দিয়ে চলাচল করবে। যে রাস্তায় একাধীক লেন থাকবে সেখানে বাম পাশের রাস্তায় ধীর গতির গাড়ি আর ডান পাশের লেনে দ্রুত গতির গাড়ি চলাচল করবে।

প্রশ্ন ৪৩. কখন বামদিক দিয়ে ওভার টেক করা যায় ?

উত্তর : যখন সামনের গাড়িচালক ডানদিকের মোর নেওয়ার ইচ্ছায় যথাযথ সংকেত দিয়ে রাস্তার মাঝামাঝি স্থানে যেতে থাকবেন তখনই পেছরে গাড়ির চালক বামদিক দিয়ে ওভারটেক করবেন।

প্রশ্ন ৪৪. চলন্ত অবস্থায় সাামনের গাড়িকে অনুসরণ করার সময় কী কী বিষয়ে লক্ষ্য রাখা উচিত ?

উত্তর : ক. সামনের গাড়ির গতি (স্পিড) ও গতিবিধি, খ. সামনের গাড়ি থামার সংকেত দিচ্ছে কিনা ? গ. সামনের গাড়ি ডানে/বামে ঘুরার সংকেত দিচ্ছে কিনা ? ঘ. সামনের গাড়ি হতে নিরাপদ দুরত্ব বজায় থাকছে কিনা ?

প্রশ্ন ৪৫. রাস্তার পাশে সতর্কতামূলক “স্কুল/শিশু” সাইনবোর্ড থাকলে চালকের করনীয় কী ?

উত্তর : ক. গাড়ির গতি কমিয়ে রাস্তার দুপাশে ভালোভাবে দেখে -শুনে সতর্কতার সাথে অগ্রসর হতে হবে।

খ. রাস্তা পারাপারের অপেক্ষায় কোনো শিশু থাকলে তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।

প্রশ্ন ৪৬. গাড়ির গতি কমানোর জন্য চালক হাত দিয়ে কিভাবে সংকেত দিবে ?

উত্তর : চালক তার ডান হাত গাড়ির জ্বানালা দিয়ে সোজাসুজি বের করে ধীরে ধীরে উঠানামা করতে থাকবেন।

প্রশ্ন : ৪৭. লেভেল ক্রসিং বা রেল ক্রসিং কত প্রকার ?

উত্তর : লেভেল ক্রসিং বা রেল ক্রসিং দুই প্রকার। ক. রক্ষিত রেল ক্রসিং বা পাহারাদ্বার নিয়ন্ত্রিত রেলক্রসিং খ. অরক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদ্বারবিহীন রেলক্রসিং।

প্রশ্ন ৪৮. রক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের করনীয় কী ?

উত্তর : গাড়ির গতি কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে অগ্রসর হতে হবে। যদি রাস্তা বন্ধ থাকে তাহলে গাড়ি থামাতে হবে এবং রাস্তা খোলা থাকলে ডানে বামে ভালোভাবে দেখে অতিক্রম করতে হবে।

প্রশ্ন ৪৯. অরক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের করনীয় কী ?

উত্তর : গাড়ির গতি একদম কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে। প্রয়োজনে লেভেলক্রসিংয়ের নিকট থামতে হবে। এরপর ডানেবামে দেখে নিরাপদ মনে হলে অতিক্রম করতে হবে।

প্রশ্ন ৫০. বিমান বন্দরের কাছে চালককে সতর্ক থাকতে হবে কেন ?

উত্তর : ক. বিমান বন্দরে প্রচন্ড শব্দে হঠাৎ চালক বিচলিত হতে পারেন, খ. সাধারণ শ্রবন ক্ষমতার ব্যঘাত ঘটতে পারে, গ. বিমান বন্দরে ভিভিআইপি/ভিআইপি বেশি চলাচল করে বিধায় এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

প্রশ্ন ৫১. মোটর সাইকেল চালক ও আরোহির হেলমেট ব্যবহার করা উচিত কেন ?

উত্তর : মানুষের মাথা শরিরের অন্যান্য অঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ন একটি অংগ। এখানে সামান্য আঘাত লাগলেই মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে। তাই দুর্ঘটনায় মানুষের মাথাকে রক্ষা করার জন্য হেলমেট ব্যবহার করা উচিত।

প্রশ্ন ৫২.  গাড়ির পেছনের অবস্থা পর্যবেক্ষনের জন্য কতক্ষন পরপর লুকিং গ্লাসে দেখতে হবে ?

উত্তর : প্রতি মিনিটে ৬-৮ বার।

প্রশ্ন ৫৩. পাহাড়ি রাস্তায় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?

উত্তর : সামনের গাড়ি থেকে নিরাপদ দুরত্ব বজায় রেখে ১নং গিয়ারে সতর্কতার সাথে ধীরে ধীরে উপরে উঠতে হবে। পাহারের চুড়ার কাছে গিয়ে আরও ধীরে উঠতে হবে কারন চূড়ায় দৃষ্টিসীমা অত্যন্ত সীমিত। নিচে নামার সময় গাড়ির গতি ক্রমে বাড়তে থাকে বিধায় সামনের গাড়ি থেকে বাড়তি দুরত্ব বজায় রেখে নামতে হবে। ওঠা নামার সময় কোনক্রমেই ওভারটেকিং করা যাবে না।

২য় অংশ দেখতে এখানে ক্লিক করুন

March 25, 2023 0 comments
2 FacebookTwitterPinterestEmail
  • Facebook
  • Linkedin
  • Youtube

@2025 - All Right Reserved. Designed and Developed by WebRoo IT


Back To Top
Mahbub Shajal
  • হোম
  • শিক্ষা
  • পাঠ্য বই
  • চাকরির খবর
  • ভর্তি তথ্য
  • সাধারণ জ্ঞান
  • প্রশিক্ষণ বিজ্ঞপ্তি
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • বিনোদন
  • লাইব্রেরি