• হোম
  • শিক্ষা
  • পাঠ্য বই
  • চাকরির খবর
  • ভর্তি তথ্য
  • সাধারণ জ্ঞান
  • প্রশিক্ষণ বিজ্ঞপ্তি
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • বিনোদন
  • লাইব্রেরি
Mahbub Shajal
Education-Job News-Technology
Home » Education » Page 2
Category:

Education

Educationএডুকেশন

২০২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রাথমিক স্তরের প্রথম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক , NCTB NEW BOOK 2025

by মাহবুব সজল January 1, 2025
written by মাহবুব সজল

২০২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রাথমিক স্তরের প্রথম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক

NCTB NEW BOOK 2025

২০২৫ সালের জন্য এনসিটিবি নতুন পাঠ্যপুস্তক প্রনয়ন করেছে। আপনার যদি প্রাক-প্রাথমিকের প্রথম শ্রেনির বই দেখার প্রয়োজন হয় তাহলে নিচের ডাউনলোড লিংক হতে প্রথম শ্রেনির সকল বই ডাউনলোড নিতে পারবেন।

NCTB TEXT BOOK 2025

২০২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রাথমিক স্তরের প্রথম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক

ক্রমিক পাঠ্যপুস্তকের নাম

(বাংলা ভার্সন)

ডাউনলোড লিংক পাঠ্যপুস্তকের নাম

(ইংরেজি ভার্সন  )

ডাউনলোড লিংক
১। আমার বাংলা বই ডাউনলোড আমার বাংলা বই ডাউনলোড
২। English for Today ডাউনলোড English for Today ডাউনলোড
৩। প্রাথমিক গণিত ডাউনলোড প্রাথমিক গণিত ডাউনলোড
January 1, 2025 0 comments
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Educationএডুকেশন

২০২৫ সালের নতুন শিক্ষাবর্ষে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের বই প্রকাশ, NCTB New Book 2025

by মাহবুব সজল January 1, 2025
written by মাহবুব সজল

২০২৫ সালের নতুন শিক্ষাবর্ষে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের বই প্রকাশ

২০২৫ সালের শিক্ষাবর্ষ উপলক্ষে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) নতুন পাঠ্যপুস্তক প্রকাশ করেছে। এই নতুন বইগুলো প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রণীত হয়েছে। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার মান উন্নয়ন এবং শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়ে নতুন পাঠ্যক্রমটি প্রণয়ন করা হয়েছে।

NCTB New Book 2025

নতুন বইয়ের বৈশিষ্ট্যসমূহ

১. আধুনিক শিক্ষাবিষয়ক মানদণ্ডে উন্নত:
নতুন বইগুলোতে ২১তম শতাব্দীর প্রয়োজনীয় দক্ষতা, যেমন সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা এবং সৃজনশীলতা উন্নয়নের বিষয়গুলোর উপর জোর দেওয়া হয়েছে।

২. প্রকল্পভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োগ:
বইগুলোতে প্রকল্পভিত্তিক শিক্ষার কৌশল অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের বাস্তব জীবনের সমস্যা সমাধানে সহায়তা করবে।

৩. বিষয়বস্তু সহজ ও শিক্ষার্থীবান্ধব:
জটিল বিষয়গুলোকে সহজ ভাষায় উপস্থাপন করা হয়েছে, যাতে শিক্ষার্থীরা সহজে বুঝতে পারে এবং শেখার প্রতি আগ্রহী হয়।

৪. ডিজিটাল উপকরণ সংযোজন:
শিক্ষার্থীদের জন্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অ্যাক্সেসযোগ্য বিভিন্ন মাল্টিমিডিয়া উপকরণ যুক্ত করা হয়েছে, যা পাঠ্যবিষয়ক ভিডিও, অডিও এবং ইন্টারেক্টিভ কুইজ অন্তর্ভুক্ত।

প্রধান লক্ষ্য

নতুন বইগুলোর মূল লক্ষ্য হলো:

  • শিক্ষার্থীদের আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিতে দক্ষ করে গড়ে তোলা।
  • নৈতিকতা, দেশপ্রেম এবং সামাজিক দায়িত্বশীলতা বাড়ানো।
  • জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে উন্নীত করা।

চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা

নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষক প্রশিক্ষণ, যথাসময়ে বই বিতরণ এবং বিদ্যালয়ে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন একটি বড় চ্যালেঞ্জ। তবে সরকার এবং এনসিটিবি এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। ডিজিটাল প্রশিক্ষণ, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ কর্মশালা এবং সঠিক মনিটরিং সিস্টেম চালু করার পরিকল্পনাও গ্রহণ করা হয়েছে।

সকল বইয়ের  ডিএফ কপি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন :

January 1, 2025 0 comments
2 FacebookTwitterPinterestEmail
Education

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৪,

by মাহবুব সজল March 5, 2024
written by মাহবুব সজল

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৪।।জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ নীতিমালা ২০২৪,

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৪

দেশের প্রতিটি মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসার শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী, শ্রেষ্ঠ শ্রেনি-শিক্ষক, শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানগনের স্ব স্ব ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে সরকার প্রতিবছর জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ কর্মসুচি গ্রহন করে আসছে।

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উদযাপন ২০২৪ এর প্রতিযোগীতার সময়সূচি

 

ক্রমিক নং পর্যায় সম্ভাব্য প্রতিযোগিতার সময়সুচি
০১ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে ২১/০৩/২০২৪ থেকে ২২/০৩/২০২৪
০২ উপজেলা ঢাকা/মহনগরীসহ ২৫টি থানা পর্যায়ে ২২/০৪/২০২৪ থেকে ২৩/০৪/২০২৪
০৩ জেলা পর্যায়ে ২৮/০৪/২০২৪ থেকে ২৯/০৪/২০২৪
০৪ বিভাগ ও ঢাকা মহানগর পর্যায়ে ০৬/০৫/২০২৪ থেকে ০৭/০৫/২০২৪
০৫ জাতীয় পর্যায়ে ১৪/০৫/২০২৪ থেকে ১৫/০৫/২০২৪

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উদযাপন নীতিমালা–২০২৪

অধিক্ষেত্র : শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের অধিক্ষেত্রভূক্ত মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসায় জাতীয় সহপাঠ্যক্রম ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। নিম্নে বর্নিত ইভেন্টে প্রতিটি ক্ষেত্রে যোগ্য, মেধাবী ও শিক্ষা ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে এমন প্রতিষ্ঠান, প্রতিষ্ঠান প্রধান ও শ্রেনি শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীগন কে নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে নির্বাচনের মাধ্যমে পুরষ্কার প্রদান করা হবে।

ইভেন্টসমূহ :

১। কেরাত,

২। হামদ/নাত

৩। বাংলা রচনা প্রতিযোগিতা (বিষয় অনির্ধারিত, বিচারক তাৎক্ষনিক নির্ধারণ করবেন) সময় ৩০মিনিট।

৪। ইরেজি রচনা প্রতিযোগিতা (৬ষ্ঠ থেকে ৮ম এবং ৯ম ও ১০ম শ্রেনি, বিষয় অনির্ধারিত), ইংরেজি বক্তব্য প্রতিযোগিতা (১১শ থেকে ১২শ এবং ১৩শ থেকে ১৭ শ্রেনি)।

৫। বাংলা কবিতা আবৃতি (স্বরচিত/নির্বাচিত)

৬। বিতর্ক প্রতিযোগিতা (একক)

৭। দেশাত্মবোধক গান

৮। রবীন্দ্র সংগীত

৯। নজরুল সংগীত

১০। উচ্চাঙ্গ সংগীত

১১। লোকসংগীত (ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালী, পল্লীগীতি, লালনগীতি)

১২। জারীগান (দলভিত্তিক)

১৩। নির্ধারিত বক্তৃতা: জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধ

১৪। নৃত্য (উচ্চাঙ্গ)

১৫। লোক নৃত্য

১৬। তাৎক্ষনিক অভিনয়

গ্রুপ সমূহ :

 

ক্রমিক নং পর্যায় প্রতিযোগিতার গ্রুপ
০১ ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম শ্রেনি বা সমপর্যায় গ্রুপ-ক
০২ ৯ম থেকে ১০ শ্রেনি বা সমপর্যায় গ্রুপ-খ
০৩ ১১শ থেকে ১২শ শ্রেনি বা সমপর্যায় গ্রুপ-গ
০৪ ১৩শ থেকে ১৭শ শ্রেনি বা সমপর্যায় গ্রুপ-ঘ

উপজেলা থেকে বিজয়ীরা জেলায়, জেলা পর্যায়ে বিজয়ীরা অঞ্চলে এবং অঞ্চল পর্যায়ের বিজয়ীরা জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহন করবেন। শুধুমাত্র জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় উপরোক্ত ইভেন্টের প্রতিটি হতে ১ম,২য় ও ৩য় স্থান নির্ধারণ করা হবে।

প্রতিটি প্রতিষ্ঠান থেকে নিম্নোক্ত শ্রেনিতে  শিক্ষার্থী/শিক্ষক/গ্রুপ নির্বাচন করে উপজেলায় প্রেরণ করবেন। উপজেলা পর্যায়ের বিজয়ীরা অঞ্চলে এবং অঞ্চল পর্যায়ের বিজয়ীরা জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহন করবেন।

প্রতিটি প্রতিষ্ঠান থেকে যে যে ক্যাটাগরিতে নির্বাচন করা যাবে–

১। শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী

২। শ্রেষ্ঠ শ্রেনি শিক্ষক

৩। শ্রেষ্ঠ স্কাউট

৪। শ্রেষ্ঠ গার্লস গাইড

৫। শ্রেষ্ঠ রোভার

৬। শ্রেষ্ঠ রেঞ্জার

৭। শ্রেষ্ঠ বিএনসিসি

৮। শ্রেষ্ঠ স্কাউট গ্রুপ

৯। শ্রেষ্ঠ গার্ল গাউড গ্রুপ

১০। শ্রেষ্ঠ রোভার গ্রুপ

১১। শ্রেষ্ঠ রেঞ্জার গ্রুপ

১২। শ্রেষ্ঠ বিএনসিসি গ্রুপ

১৩। শ্রেষ্ঠ স্কাউট শিক্ষক

১৪। শ্রেষ্ঠ গার্ল গাউড শিক্ষক

১৫। শ্রেষ্ঠ রোভার শিক্ষক

১৬। শ্রেষ্ঠ রেঞ্জার শিক্ষক

১৭। শ্রেষ্ঠ বিএনসিসি শিক্ষক

উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান ও শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কার্যক্রমে অংশগহনের জন্য প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান প্রধান উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার বরাবরে প্রতিষ্ঠান প্রধান ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য (জীববৃত্তান্ত ও প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত তথ্য ) এবং প্রতিষ্ঠান থেকে সকল বিষয়ের প্রতিযোগিতা ও নির্বাচন সম্পন্ন করে বিজয়ী ও শ্রেষ্ঠদের তালিকা নির্ধারিত তারিখের মধ্যে স্ব স্ব এলাকার উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার দপ্তরে পৌছাতে হবে।

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৪ উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে প্রতিযোগীতার সময়সূচি

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উদ্‌যাপন নীতিমালা (সংশোধিত-২০২৪)

March 5, 2024 0 comments
2 FacebookTwitterPinterestEmail
Education

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনি পর্যন্ত শিখন কালীন মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪

by মাহবুব সজল January 31, 2024
written by মাহবুব সজল

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনি পর্যন্ত শিখন কালীন মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪,

শিখন কালীন মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪

 

নতুন কারিকুলাম যথাযথভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শিখনকালীন মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেনির জন্য পূর্বের পারদর্শিতার নির্দেশকসমূহের (PI) পরিমার্জন করে নতুন করে  প্রণয়ন করা হয়েছে। এছাড়াও অষ্টম ও নবম শ্রেনির জন্য পারদর্শিতার নির্দেশকসমূহের (PI) প্রণয়ন করে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেনির জন্য বিষয়ভিত্তিক শিখনকালীন মূল্যায়ন ট্যুলস ও নির্দেশন এনসিটিবি কর্তৃক প্রস্তুত করা হয়েছে।

 

 

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনির শিল্প ও সংস্কৃতি বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন

ডাউনলোড

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনির বাংলা বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন

ডাউনলোড

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনির ডিজিট্যাল টেকনোলজি বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন

ডাউনলোড

 

 

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনির ইংরেজি বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন

ডাউনলোড

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন

ডাউনলোড

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনির জীবন ও জীবিকা বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন

ডাউনলোড

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনির গনিত বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন

ডাউনলোড

 

 

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনির বিজ্ঞান বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন

ডাউনলোড

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনির স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন

ডাউনলোড

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনির ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন

ডাউনলোড

 

 

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনির হিন্দু ও নৈতিক শিক্ষা বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন

ডাউনলোড

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনির বৌদ্ধ ও নৈতিক শিক্ষা বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন

ডাউনলোড

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেনির খ্রিস্টান ও নৈতিক শিক্ষা বিষয়ের মূল্যায়ন নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন

ডাউনলোড

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

January 31, 2024 0 comments
2 FacebookTwitterPinterestEmail
Educationএডুকেশন

কারিগরি বোর্ড কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন জুলাই টু ডিসেম্বর ২০২৩ সেশন,Computer office application exam question

by মাহবুব সজল January 29, 2024
written by মাহবুব সজল

কারিগরি বোর্ড কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন জুলাই টু ডিসেম্বর ২০২৩ সেশন

কারিগরি বোর্ড কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন জুলাই টু ডিসেম্বর ২০২৩ সেশন এর প্রশ্ন সমাধান নিম্নে দেওয়া হলো:

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা

বেসিক ট্রেড 360 ঘন্টা ( 6 মাস ও 3 মাস ) মেয়াদি তাত্ত্বিক পরীক্ষা – 2023

জুলাই – ডিসেম্বর ও অক্টোবর -ডিসেম্বর 2023 সেশন

বিষয়: কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন

(বিষয় কোড : 00076)

সময়: 1 ঘন্টা                                                                                                                          পূর্ণমান: 60

সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে ( মান : 1×60=60)

অতি সংক্ষেপে উত্তর দাও:

১. System ইউনিট কী/কাকে বলে?

উত্তর: যে Unit, Computer এর যাবতীয় তথ্য প্রক্রিয়াজাত করে, তাকেই সিস্টেম ইউনিট বলা হয়।

২. কম্পিউটার মেমোরি কী?

উত্তর: কম্পিউটারের তথ্য বা ফাইল/ফোল্ডার যেখানে স্থায়ী এবং অস্থায়ী ভাবে সংরক্ষণ করা হয়, তাকে কম্পিউটার মেমোরি বলে।

৩. কাজের ধরন ও প্রাকৃতিক উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে কয়ভাগে করা যায়?

উত্তর: কাজের ধরন ও প্রাকৃতিক উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে দুই ভাগে ভাগ করা যায় যেমন: হার্ডওয়ার এবং সটওয়্যার এবং কম্পিউটারের ভারসন অনুযায়ী 3 প্রকার। ১) Analog Computer. (২) Digital Computer. (৩) Hybrid Computer.

৪. বিট ও বাইট কী?

উত্তর: ০ (শূন্য) এবং ১ (এক) অংক দুইটিকে বিট (Bit) আর ৮টি বিট একত্রে যখন কোন একটি অংক, বর্ণ বা বিশেষ চিহ্নকে প্রকাশ করে, তখন তাকে বাইট বলে।বলা হয়।

৫. রিসাইকেল বিন কী?

উত্তর: কম্পিউটারের ডাটা বা তথ্য অস্থায়ী ভাবে ডিলেট করা উক্ত ডাটা বা তথ্য যেখানে জমা থাকে, তাকে রিসাইকেল বিন বলে। প্রয়োজন অনুযায়ি সেখান থেকে ডাটা বা তথ্য গুলো পুনরায় ফিরে আনা যায় অথবা স্থায়ী ভবে মুছে ফেলা যায়।

৬. ফোল্ডার তৈরি করা হয় কীভাবে?

উত্তর: মাউসে রাইট বাটনে ক্লিক দিয়ে New এ গিয়ে  New Folder এ ক্লিক করে Folder তৈরি করা যায়। অথবা কি বোর্ড শর্টকাটের মাধ্যমেও করা যায় যা Ctrl +Shif+ N ।

৭. System Sofrware কী?

উত্তর: যে সফটওয়্যার কম্পিউটার ব্যবহারকারীর সাথে সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যারের যোগাযোগ তৈরি করে, তাকে সিস্টেম সফটওয়্যার (System Software) বলে।

৮. ফরম্যাট পেইন্টারের কাজ কী?

উত্তর: অনেকগুলো ফরমেট এক ক্লিকে অন্য জায়গায় প্রতিস্থাপন করায় ফরম্যাট পেইন্টারের কাজ ।

৯. ওয়ার্ক বুক কী?

উত্তর: স্প্রেডশিট প্যাকেজ প্রোগ্রামে এক বা একাধিক শিটের সমন্বয়ে গঠিত ডকুমেন্টকে ওয়ার্কবুক বলা হয়।

১০. SSD- এর পূর্ণরৃপ কী?

উত্তর: SSD এর পূর্ণরৃপ Solid State Drive.

১১. দুটি সার্চ ইঞ্জিনের নাম লেখ।

উত্তর: Googol, Yahoo

১২. স্লাইড কী?

উত্তর: মাইক্রোসফট PowerPoint থেকে যে কোন ধরনের ডিজাইন তৈরি করার জন্য যে নতুন প্রেজেনটেশন নেয়া হয় তাকে স্লাইড বলে।

১৩. ফরেন ‘কী’ কাকে বলে?

উত্তর: রিলেশনাল ডেটাবেজ মডেলে কোনো একটি টেবিলের প্রাইমারি কী যদি অন্য টেবিলে ব্যবহৃত হয় তখন ঐ কী কে প্রথম টেবিলের সাপেক্ষে দ্বিতীয় টেবিলের ফরেন কী বলে।

সঠিক শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর:

১৪. মেমোরি একক হচ্ছে বাইট

১৫. ডাটাবেস রিলেশন চার প্রকার।

১৬. ইলেকট্রনিক মেইলকে সংক্ষেপে ই – মেইল বলে।

১৭. মাউসের মাধ্যমে ক্লিক করে ডাটা নির্দেশ/ সরানো/ সিলেক্ট/ মুভ করা হয়।

১৮. VIRUS শব্দের পূর্ণরৃপ হলো Vital Information Resources Under Seize.

১৯. `কী` বোর্ড একটি ইনপুট ডিভাইস

২০. লিগ্যাল কাগজের সাইজ দৈর্ঘ্য 14 ও প্রস্থ 8.5

২১. কোন কিছুর খোঁজার `কী` বোর্ড কমান্ড Ctrl+ F

২২. Excel ওয়ার্কশিটে ডিফল্ট শিট সংখ্যা 3/1 টি

২৩. প্রত্যেক ফাংশন = দিয়ে শুরু হয়।

২৪. পাওয়ার পয়েন্ট নতুন স্লাইড নেওয়ার জন্য Ctrl + M কী চাপতে হয়।

২৫. 10- এর বাইনারি হলো (1010)2

২৬. BIOS- এর পূর্ণরুপ Basic Input Output System

 

২৭. অক্টাল পদ্ধতির ভিত্তি হচ্ছে দশ। মি

২৮. ROM স্থায়ী মেমোরী। স

২৯. `কী` বোর্ডের `কী` গুলোর 5টি ভাগে ভাগ করা যায়। স

৩০. Ctrl + S ফাইল Save করার কমান্ড। স

৩১. নর্টন একটি কম্পিউটার ভাইরাস। মি

৩২. G5 হতে K5 পর্যন্ত যোগ করার ফাংশন হলো = Sum ( G5: K5)। স

৩৩. Ctrl + Enter প্রেস করে পেজ ব্রেক করা যায়। স

৩৪. CD ও DVD- এর মাঝে কোন পার্থক্য নেই। মি

৩৫. Ctrl + W “কী” বোর্ডে কমান্ড দিয়ে ডকুমেন্টকে ক্লোজ করা হয়। স

৩৬. কম্পিউটারের প্রজন্ম 3টি। মি

৩৭. 1971 সালে মাইক্রো প্রসেসর আব্ষিকার হয়। স

৩৮. SutonnyMJ একটি বাংলা সফটওয়্যারের নাম। মি

 

সঠিক উত্তরটি লেখ:

৩৯. ডেক্সটপের আইকন নয় কোনটি?

ক) My Computer    খ) My Document     গ) Recycle Bin    ঘ) My File.

৪০. হিসাব সংক্রান্ত সফটওয়্যার কোনটি?

ক)  PC                          খ) MS Access          গ) MS Word      ঘ) MS Excel.

৪১. বিজয় ক্লাসিক চালু করতে ‘কী’ বোর্ডের কোন ‘কী’ চাপতে হয়?

ক)  Ctrl + B                খ) Ctrl + C         গ) Ctrl + Alt+ B   ঘ) Ctrl + Alt+ V

৪২. পেন ড্রাইভ একটি–

ক)  input Device B

খ) input/ output Device

গ) output Device

 ঘ) উল্লিখিত কোনটিই নয়।

৪৩. কত বাইট সমান 1 কিলোবাইট?

ক) 1044 বাইট                            খ) 1025 বাইট              গ) 1024 বাইট                         ঘ) 1040 বাইট

৪৪. প্রিন্ট-এর কী-বোর্ড কমান্ড কোনটি?

ক)  Ctrl + P                         খ) Ctrl + W             গ) Ctrl + O            ঘ) Ctrl + N

৪৫. Undo- এর ‘কী’ বোর্ড কমান্ড কোনটি?

ক)  Ctrl + y                           খ) Ctrl + z              গ) Ctrl + w           ঘ) Ctrl + o

৪৬. কোনটি লজিক্যাল Function?

ক)  =if                                  খ) =Sum                   গ) =Avg                 ঘ) Mod()

৪৭. নিচের কোনটি সহায়ক মেমোরি নয়?

ক)  Pen Drive                      খ) CD Disk               গ) Hard Disk        ঘ) ROM.

৪৮. A4 Size- এর কাগজের মাপ বা পরিমাপ কোনটি?

ক)  8.26×11.67                   খ) 8.27×11.69             গ) 8.30×11.50         ঘ) 8.5×14.00

৪৯.  www-এর পূর্ণরৃপ কী?

ক) World wide web

খ) World wide wen

গ) World web wide

ঘ) World wide wand.

৫০. 41 দশমিক সংখ্যার বাইনারি কোনটি?

ক) 101010                               খ) 110011                   গ) 110101                ঘ) 101001

Answer the following questions in English:

৫১. What is your Nationality?

Ans: My nationality is  Bangladeshi

৫২. How many seasons in Bangladesh?

Ans: The six seasons of Bangladesh

Translate into English:

৫৩. সূর্য্য পূর্ব ‍দিকে উঠে এবং পশ্চিম দিকে অস্ত যায়।

Ans: The sun rises in the east and sets in the west.

৫৪. গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পড়ছে।

Ans: It is pouring rain.

৫৫. করিম পাঁচ বছর যাবৎ এই স্কুলে পড়ছে।

Ans: Karim has been studying in this school for five years.

৫৬. ডাক্তার আসার পূর্বে রোগীটি মারা গেল।

Ans: The patient died before the doctor arrived**.

৫৭. গণি মিঞা একজন গরীব কৃষক।

= Gani Mia is a poor farmer.

Fill in the gaps using appropriate words:

৫৮. He………….. a good boy. (am/is/are) Ans: is

৫৯. Dhaka stands on………… Borigonga river. (a/ an/the) Ans: the

৬০. Look…………..the top of the gage. (on/at/in) Ans: at

January 29, 2024 0 comments
1 FacebookTwitterPinterestEmail
Educationএডুকেশন

ড্রাইভিং পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক, Driving Question Bank with Answer

by মাহবুব সজল January 19, 2024
written by মাহবুব সজল

ড্রাইভিং পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক, Driving Question Bank with Answer

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক, Question And Answer Of Driving License Exam

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার জন্য এই প্রশ্নগুলো পড়লেই কমন পাওয়া যাবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স লিখিত পরীক্ষায় পাশ করে লাইসেন্স পাওয়া যায়। আপনি যদি লিখিত পরীক্ষায় পাশ করতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন। এখানে ড্রাইভিং পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক (যেখান থেকে প্রশ্ন আসে) উত্তরসহ দেওয়া হল।

ড্রাইভিং লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর দুইটি আর্টিকেলে দেওয়া হয়েছে। লিখিত পরীক্ষার মোট প্রশ্ন ৯৭ টি । এছাড়া যারা পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার অংশগ্রহন করতে চান তাদের জন্য আরও কিছু প্রশ্ন রয়েছে। সাথে সাথে উত্তরও দেওয়া দেওয়া হয়েছে।

বিআরটিএ (BRTA) কর্তৃক ড্রাইভিং লাইসেন্স লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

বিআরটিএ ড্রাইভিং লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর

আপনি যদি পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার অংশগ্রহন করতে চান তাহলে বাড়তি প্রশ্ন ও উত্তরের জন্য নিজের লিংকে ক্লিক করুন।

পেশাদার বিআরটিএ ড্রাইভিং লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর

January 19, 2024 0 comments
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Educationএডুকেশন

ড্রাইভিং পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক, Driving Question Bank with Answer

by মাহবুব সজল January 19, 2024
written by মাহবুব সজল

ড্রাইভিং পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক, Driving Question Bank with Answer

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক, Question And Answer Of Driving License Exam

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার জন্য এই প্রশ্নগুলো পড়লেই কমন পাওয়া যাবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স লিখিত পরীক্ষায় পাশ করে লাইসেন্স পাওয়া যায়। আপনি যদি লিখিত পরীক্ষায় পাশ করতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন। এখানে ড্রাইভিং পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক (যেখান থেকে প্রশ্ন আসে) উত্তরসহ দেওয়া হল।

ড্রাইভিং লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর দুইটি আর্টিকেলে দেওয়া হয়েছে।

আপনি যদি ১ম আর্টিকেলটি পড়তে ইচ্ছুক হন তাহলে আপনাকে নিচের লিংকে ক্লিক করতে হবে।

বিআরটিএ ড্রাইভিং লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর ১ম অংশ

আপনি যদি ২য় আর্টিকেলটি পড়তে ইচ্ছুক হন তাহলে আপনাকে নিচের লিংকে ক্লিক করতে হবে।

বিআরটিএ ড্রাইভিং লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর ২য় অংশ

আমার ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

January 19, 2024 0 comments
1 FacebookTwitterPinterestEmail
Educationএডুকেশন

ড্রাইভিং পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক, Driving Question Bank with Answer.

by মাহবুব সজল January 19, 2024
written by মাহবুব সজল

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক, Question And Answer Of Driving License Exam

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার জন্য এই প্রশ্নগুলো পড়লেই কমন পাওয়া যাবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স লিখিত পরীক্ষায় পাশ করে লাইসেন্স পাওয়া যায়। আপনি যদি লিখিত পরীক্ষায় পাশ করতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন। এখানে ড্রাইভিং পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক (যেখান থেকে প্রশ্ন আসে) উত্তরসহ দেওয়া হল।

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর,

০১. প্রশ্ন : পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কাকে বলে ?

উত্তর : যে-লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক বেতনভোগী কর্মচারী হিসাবে কোনো মোটরযান চালিয়ে থাকে, তাকে পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে।

০২. প্রশ্ন : পিএসভি লাইসেন্স কী ?

উত্তর : পিএসভি অর্থ পাবলিক সার্ভিস ভেহিকেল। ভাড়ায় চালিত যাত্রীবাহী মোটরযান চালানোর জন্য প্রত্যেক চালককে তার লাইসেন্সের অতিরিক্ত হিসাবে পিএসভি লাইসেন্স গ্রহণ করতে হয়।

০৩. প্রশ্ন : পাবলিক সার্ভিস মোটরযান (public service vehicle) কাকে বলে ?

উত্তর : যে-মোটরযান ভাড়ার বিনিময়ে যাত্রী বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়, তাকে পাবলিক সার্ভিস মোটরযান বলে। ভাড়ায় চালিত বাস মিনিবাস, হিউম্যানহলার (লেগুনা), ট্যাক্সিক্যাব ইত্যাদি পাবলিক সার্ভিস মোটরযানের অন্তর্ভুক্ত।

০৪. প্রশ্ন : বাসের আসন সংখ্যা কত?

উত্তর : চালকসহ ৩১ জনের বেশি অর্থাৎ চালকসহ সর্বনিম্ন ৩২ জন।

০৫. প্রশ্ন : মিনিবাসের আসন সংখ্যা কত?

উত্তর : চালকসহ সর্বনিম্ন ১৬ জন এবং সর্বোচ্চ ৩১ জন।

৬. প্রশ্ন : একজন পেশাদার চালক দৈনিক কত ঘণ্টা গাড়ি চালাবে বা মোটরযানে কর্মঘন্টা কত ? উত্তর : এক নাগাড়ে ৫ ঘণ্টার বেশি নয়। অতঃপর আধাঘণ্টা বিশ্রাম বা বিরতি নিয়ে আবার ৩ ঘণ্টা অর্থাৎ ১ দিনে ৮ ঘণ্টার বেশি নয়। তবে ১ সপ্তাহে ৪৮ ঘণ্টার বেশি নয়।

০৭. প্রশ্ন : ইঞ্জিন কাকে বলে ?

উত্তর : ইঞ্জিন হচ্ছে এক ধরনের যন্ত্র যেখানে জ্বালানি বা ফুয়েলকে পুড়িয়ে রাসায়নিক শক্তিকে প্রথমে তাপশক্তিতে এবং তাপশক্তিকে পরে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করা হয়।

০৮. প্রশ্ন : ইঞ্জিনের প্রধান প্রধান কয়েকটি যন্ত্রাংশের নাম কী ?

উত্তর : ক. সিলিন্ডারহেড খ. সিলিন্ডারবøক গ. পিস্টন ঘ. ক্রাংশ্যাফ্ট ঙ. ক্যাম ও ক্যাম শ্যাফ্ট চ. কানেকটিং রড ছ. বিয়ারিং জ. ফ্লাই হুইল ঝ. অয়েলপ্যান ইত্যাদি।

০৯. প্রশ্ন : পেট্রোল ইঞ্জিন ও ডিজেল ইঞ্জিনের মধ্যে পার্থক্য কী ?

উত্তর : ক.পেট্রোল ইঞ্জিনে জ্বালানি হিসেবে পেট্রোল ব্যবহার হয় কিন্তু ডিজেল ইঞ্জিনে জ্বালানি হিসেবে ডিজেল ব্যবহার করা হয়। খ. পেট্রোল ইঞ্জিনে স্পার্ক করে ইগ্নিশন করা হয় কিন্তু ডিজেল ইঞ্জিনে কমপ্রেশন করে ইগনিশন করা হয়। গ. পেট্রোল ইঞ্জিনে কার্বুরেটর থাকে কিন্তু ডিজেল ইঞ্জিনে কার্বুরেটরের স্থলে ইনজেক্টর থাকে। ঘ. পেট্রোল ইঞ্জিন অটো সাইকেলে কাজ করে কিন্তু ডিজেল ইঞ্জিন ডিজেল সাইকেলে কাজ করে।

১০. প্রশ্ন : কী কী লক্ষণ দেখা দিলে ইঞ্জিন ‘ওভার হলিং’ করার প্রয়োজন হয় ?

উত্তর : ক. ইঞ্জিনে জ্বালানি এবং লুবঅয়েল (মবিল) বেশি খরচ হলে। খ. ইঞ্জিন হতে অত্যধিক কালো ধোঁয়া বের হলে। গ. বোঝা বহন করার ক্ষমতা কমে গেলে। ঘ. ফার্স্ট গিয়ারে উঁচু রাস্তায় উঠবার সময় ইঞ্জিন গাড়িকে টানতে না পারলে।

১১. প্রশ্ন : ইঞ্জিন কুলিং সিস্টেমের কাজ বা উদ্দেশ্য কী ?

উত্তর : ইঞ্জিনের অতিরিক্ত তাপমাত্রা হ্রাস করে ইঞ্জিনকে কার্যকরী তাপমাত্রায় রাখাই কুলিং সিস্টেমের উদ্দেশ্য বা কাজ।

১২. প্রশ্ন : রেডিয়েটরের কাজ কী ?

উত্তর : রেডিয়েটরের কাজ পানি ঠান্ডা করা। রেডিয়েটর হতে ঠান্ডা পানি পাম্পের সাহায্যে ওয়াটার জ্যাকেটের মাধ্যমে ইঞ্জিনের বিভিন্ন অংশে পৌঁছে ইঞ্জিনকে ঠান্ডা করে এবং গরম অবস্থায় পুনরায় রেডিয়েটরে ফিরে আসে। রেডিয়েটরে এই গরম পানি ঠান্ডা হয়ে পুনরায় ইঞ্জিনে যায়।

১৩. প্রশ্ন : কুলিং ফ্যানের কাজ কী ?

উত্তর : রেডিয়েটরের ভেতর দিয়ে বাতাস প্রবাহিত করা এবং গরম পানিকে ঠান্ডা করা।

১৪. প্রশ্ন : এয়ার কুলিং সিস্টেমে ইঞ্জিন কিভাবে ঠান্ডা হয় ?

উত্তর : ইঞ্জিন সিলিন্ডার ও হেডের চতুর্দিকে বেশ কিছু পাতলা লোহার পাত (ফিন) থাকে। বাতাসের সংস্পর্শে এই পাতলা লোহার পাতসমূহ ঠান্ডা হয়ে ইঞ্জিনকে ঠান্ডা রাখে। যেমনঃ মোটরসাইকেল, অটোরিক্সা ইত্যাদি গাড়িতে এয়ার কুলিং সিস্টেম দেখা যায়।

১৫. প্রশ্ন : ওয়াটার কুলিং সিস্টেমে কী ধরনের পানি ব্যবহার করা উচিত ?

উত্তর : ডিস্টিল্ড ওয়াটারের ন্যায় পরিষ্কার পানি, যেমন-পরিষ্কার পুকুর, নদী ও বৃষ্টির পানি ব্যবহার করা উচিত। সমুদ্রের লবনাক্ত পানি ও লৌহ মিশ্রিত পানি (কোনো কোনো টিউবওয়েলের পানি) ব্যবহার করা উচিত নয়।

১৬. প্রশ্ন : ফ্যানবেল্ট কোথায় থাকে ?

উত্তর : ইঞ্জিনের পুলি, ফ্যান পুলি ও ডায়নামো পুলির ওপরে পরানো থাকে।

১৭. প্রশ্ন : একটি ইঞ্জিন অত্যধিক গরম অবস্থায় চলছে তা কীভাবে বুঝা যাবে ?

উত্তর : (ক) ড্যাশবোর্ডে টেম্পারেচার মিটারের কাটা লাল দাগে চলে যাবে। (খ) ইঞ্জিনে খট খট শব্দ (নকিং) হবে। (গ) পানি বেশি বাষ্পায়িত হয়ে ওভারফ্লো পাইপ দিয়ে বের হতে থাকবে। (ঘ) ক্রমান্বয়ে ইঞ্জিনের শক্তি কমতে থাকবে।

১৮. প্রশ্ন : ইঞ্জিন অতিরিক্ত গরম হলে করণীয় কী এবং এ অবস্থায় গাড়ি চালালে কী অসুবিধা হবে?

উত্তর : প্রথমে ইঞ্জিন বন্ধকরে সুবিধামতো স্থানে গাড়ি পার্ক করতে হবে এবং বনেট খুলে ইঞ্জিন ঠান্ডা হতে দিতে হবে। তারপর ইঞ্জিন গরম হওয়ার কারণ অনুসন্ধান করেসেই মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ইঞ্জিন অতিরিক্ত গরম হলে যে-কোনো মুহূর্তে পিষ্টন ও বেয়ারিং গলে গিয়ে ইঞ্জিন জ্যাম বা সিজড হয়ে যেতে পারে। এর ফলে ইঞ্জিন পুনরায় ওভারহলিং করতে হবে, যা অত্যন্ত ব্যয়বহুল।

১৯. প্রশ্ন : এয়ারক্লিনারের কাজ কী ?

উত্তর : বাতাসে যে-সমস্ত ধূলিকণা থাকে তা পরিষ্কার করে বিশুদ্ধ বাতাস ইঞ্জিনে সরবরাহ করা। পরিষ্কার বাতাস কার্বুরেটরের মধ্যে প্রবেশ না করলে ধূলিকণা পেট্রোলের সাথে মিশ্রিত হয়ে ইঞ্জিনের সিলিন্ডার, পিস্টন এবং পিস্টন রিংয়ের অতি দ্রæত ক্ষয় সাধন করে।

২০. প্রশ্ন : কার্বুরেটরের অবস্থান কোথায় এবং এর কাজ কী ?

উত্তর : কার্বুরেটরের অবস্থান ইঞ্জিনের ইনটেক ম্যানিফোল্ডের ওপরে ও এয়ারক্লিনারের নিচে। ফুয়েল ও বাতাসকে নির্দিষ্ট অনুপাতে মিশ্রিত করে ইঞ্জিনে সরবরাহ করাই এর কাজ।

২১. প্রশ্ন : ডিস্ট্রিবিউটরের কাজ কী ?

উত্তর : প্রত্যেকটি স্পার্ক প্লাগে হাইভোল্টেজ কারেন্ট পৌঁছে দেওয়া ডিস্ট্রিবিউটরের কাজ।

২২. প্রশ্ন : কনডেনসারের কাজ কী ?

উত্তর : ডিস্ট্রিবিউটরের কনট্যাক্টব্রেকার পয়েন্টকে পুড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করা।

২৩. প্রশ্ন : স্পার্ক প্লাগ কোথায় থাকে ?

উত্তর : পেট্রোল ইঞ্জিনের সিলিন্ডারহেডে।

২৪. প্রশ্ন : এয়ারলক ও ভেপারলক এর অর্থ কী ?

উত্তর : ফুয়েল লাইনে বাতাস প্রবেশের কারণে ফুয়েল সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়াকে এয়ারলক বলে। ফুয়েল লাইন অত্যধিক তাপের সংস্পর্শে আসলে লাইনের ভেতর ভেপার বা বাষ্পের সৃষ্টি হয়। এই বাষ্পের চাপে লাইনের ভেতর ফুয়েল সরবরাহ বন্ধ হওয়াকেই ভেপারলক বলে।

২৫. প্রশ্ন : কোন কোন ত্রæটির কারণে সাধারণত ইঞ্জিন স্টার্ট হয় না ?

উত্তর : (ক) জ্বালানি (পেট্রোল/ডিজেল/সিএনজি) না থাকলে, (খ) ব্যাটারিতে চার্জ না থাকলে বা দুর্বল হলে, (গ) সেল্ফস্টার্টার ঠিকমতো কাজ না করলে, (ঘ) কার্বুরেটর ঠিকমতো কাজ না করলে, (ঙ) ইগনিশন সিস্টেম ঠিকমতো কাজ না করলে, (চ) ডিজেলইঞ্জিনের জ্বালানি লাইনে বাতাস ঢুকে গেলে।

২৬. প্রশ্ন : কী কী কারণে ইঞ্জিন চালু অবস্থায় বন্ধ হতে পারে ?

উত্তর : (ক) জ্বালানি (পেট্রোল/ডিজেল/সিএনজি) শেষ হয়ে গেলে বা সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে, (খ) ডিজেলইঞ্জিনের জ্বালানি লাইনে বাতাস ঢুকে গেলে, (গ) স্পার্কপ্লাগে অতিরিক্ত তেল (মবিল) বা কার্বন জমা হলে, (ঘ) কার্বুরেটরে ফ্লাডিং হলে অর্থাৎ কার্বুরেটরে অতিরিক্ত জ্বালানি সরবরাহ হলে, (ঙ) এক্সিলারেটর প্রয়োজনমতো না চেপে ক্লাচ প্যাডেল ছেড়ে দিলে, (চ) অতিরিক্ত বোঝা বহন করলে।

২৭. প্রশ্ন : ইগনিশন সিস্টেম ঠিক থাকা সত্ত্বেও একটি ঠান্ডা ইঞ্জিন স্টার্ট না হলে কী করতে হবে ?

উত্তর : মিকচার আরো রিচ করতে হবে (এ্যাক্সিলারেটর দাবায়ে কার্বুরেটর ফ্লাডিং দ্বারা অথবা এয়ার ইনটেক সম্পূর্ণ বন্ধ করে)।

২৮. প্রশ্ন : ইগনিশন সিস্টেম ঠিক থাকা সত্ত্বেও একটি ইঞ্জিন গরম অবস্থায় স্টার্ট না হলে কী করতে হবে ?

উত্তর : মিকচার খুব বেশি রিচ হলে এমনটি হয়। ইগনিশনসুইচ অফ করে এবং থ্রটলভালভ সম্পূর্ণ খুলে ইঞ্জিনকে কয়েকবার ঘুরাতে হবে। তারপর থ্রটলভালভ বন্ধ করে ইগনিশনসুইচ অন করতে হবে।

২৯. প্রশ্ন : ডিজেল ইঞ্জিনে গভর্নরের কাজ কী ?

উত্তর : গভর্নর ডিজেল ইঞ্জিনের ফুয়েল (ডিজেল) সরবরাহকে নিয়ন্ত্রন করে ইঞ্জিনের স্পিড বা গতি নিয়ন্ত্রন করে।

 

January 19, 2024 0 comments
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Educationএডুকেশন

ড্রাইভিং পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক, Driving Question Bank with Answer.

by মাহবুব সজল January 18, 2024
written by মাহবুব সজল

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক, Question And Answer Of Driving License Exam

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার জন্য এই প্রশ্নগুলো পড়লেই কমন পাওয়া যাবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স লিখিত পরীক্ষায় পাশ করে লাইসেন্স পাওয়া যায়। আপনি যদি লিখিত পরীক্ষায় পাশ করতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন। এখানে ড্রাইভিং পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক (যেখান থেকে প্রশ্ন আসে) উত্তরসহ দেওয়া হল।

 

১ম অংশ দেখার জন্য এখানে ক্লিক করতে পারেন।

 

৫৪. প্রশ্ন : বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালনার বিষয়ে কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?

উত্তর : বৃষ্টির সময় রাস্তা পিচ্ছিল থাকায় ব্রেক কম কাজ করে। এই কারণে বাড়তি সতর্কতা হিসাবে ধীর গতিতে (সাধারণ গতির চেয়ে অর্ধেক গতিতে) গাড়ি চালাতে হবে, যাতে ব্রেক প্রয়োগ করে অতি সহজেই গাড়ি থামানো যায়। অর্থাৎ ব্রেক প্রয়োগ করে গাড়ি যাতে অতি সহজেই থামানো বা নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেইরূপ ধীর গতিতে বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালাতে হবে।

৫৫. প্রশ্ন : ব্রিজে ওঠার পূর্বে একজন চালকের করণীয় কী ?

উত্তর : ব্রিজ বিশেষকরে উঁচু ব্রিজের অপরপ্রান্ত থেকে আগত গাড়ি সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না বিধায় ব্রিজে ওঠার পূর্বে সতর্কতার সাথে গাড়ির গতি কমিয়ে উঠতে হবে। তাছাড়া, রাস্তার তুলনায় ব্রিজের প্রস্থ অনেক কম হয় বিধায় ব্রিজে কখনো ওভারটেকিং করা যাবে না। ৫৬. প্রশ্ন : পার্শ্বরাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার সময় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?

উত্তর : পার্শ্বরাস্তা বা ছোট রাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার আগে গাড়ির গতি কমায়ে, প্রয়োজনে থামায়ে, প্রধান রাস্তার গাড়িকে নির্বিঘ্নে আগে যেতে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রধান সড়কে গাড়ির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সুযোগমত সতর্কতার সাথে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করতে হবে।

৫৭. প্রশ্ন : রাস্তার ওপর প্রধানত কী কী ধরনের রোডমার্কিং অঙ্কিত থাকে ?

উত্তর : রাস্তার ওপর প্রধানত ০৩ ধরনের রোডমাকিং অঙ্কিত থাকে। ক. ভাঙালাইন, যা অতিক্রম করা যায়। খ. একক অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ, তবে প্রয়োজনবিশেষ অতিক্রম করা যায়। গ. দ্বৈত অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ এবং আইনত দন্ডনীয়। এই ধরনের লাইন দিয়ে ট্রাফিকআইল্যান্ড বা রাস্তার বিভক্তি বুঝায়।

৫৮. প্রশ্ন : জেব্রাক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?

উত্তর : জেব্রাক্রসিংয়ে পথচারীদের অবশ্যই আগে যেতে দিতে হবে এবং পথচারী যখন জেব্রাক্রসিং দিয়ে পারাপার হবে তখন গাড়িকে অবশ্যই তার আগে থামাতে হবে। জেব্রাক্রসিংয়ের ওপর গাড়িকে থামানো যাবে না বা রাখা যাবে না।

৫৯. প্রশ্ন : কোন কোন গাড়িকে ওভারটেক করার সুযোগ দিতে হবে ?

উত্তর : যে-গাড়ির গতি বেশি, এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ইত্যাদি জরুরি সার্ভিস, ভিভিআইপি গাড়ি ইত্যাদিকে।

৬০. প্রশ্ন : হেড লাইট ফ্ল্যাশিং বা আপার ডিপার ব্যবহারের নিয়ম কী ?

উত্তর : শহরের মধ্যে সাধারণত ‘লো-বিম বা ডিপার বা মৃদুবিম’ ব্যবহার করা হয়। রাতে কাছাকাছি গাড়ি না থাকলে অর্থাৎ বেশিদূর পর্যন্ত দেখার জন্য হাইওয়ে ও শহরের বাইরের রাস্তায় ‘হাই বা আপার বা তী² বিম’ ব্যবহার করা হয়। তবে, বিপরীতদিক থেকে আগত গাড়ি ১৫০ মিটারের মধ্যে চলে আসলে হাইবিম নিভিয়ে লো-বিম জ্বালাতে হবে। অর্থাৎ বিপরীতদিক হতে আগত কোনো গাড়িকে পাস/পার হওয়ার সময় লো-বিম জ্বালাতে হবে।

৬১. প্রশ্ন : গাড়ির ব্রেক ফেল করলে করণীয় কী ?

উত্তর : গাড়ির ব্রেক ফেল করলে প্রথমে অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিতে হবে। ম্যানুয়াল গিয়ার গাড়ির ক্ষেত্রে গিয়ার পরিবর্তন করে প্রথমে দ্বিতীয় গিয়ার ও পরে প্রথম গিয়ার ব্যবহার করতে হবে। এর ফলে গাড়ির গতি অনেক কমে যাবে। এই পদ্ধতিতে গাড়ি থামানো সম্ভব না হলে রাস্তার আইল্যান্ড, ডিভাইডার, ফুটপাত বা সুবিধামত অন্যকিছুর সাথে ঠেকিয়ে গাড়ি থামাতে হবে। ঠেকানোর সময় যানমালের ক্ষয়ক্ষতি যেনো না হয় বা কম হয় সেইদিকে সজাগ থাকতে হবে।

৬২. প্রশ্ন : গাড়ির চাকা ফেটে গেলে করণীয় কী ?

উত্তর : গাড়ির চাকা ফেটে গেলে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। এই সময় গাড়ির চালককে স্টিয়ারিং দৃঢ়ভাবে ধরে রাখতে হবে এবং অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে ক্রমান্বয়ে গতি কমিয়ে আস্তে আস্তে ব্রেক করে গাড়ি থামাতে হবে। চলন্ত অবস্থায় গাড়ির চাকা ফেটে গেলে সাথে সাথে ব্রেক করবেন না। এতে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে।

৬৩. প্রশ্ন : হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি কী ?

উত্তর : প্রতিটি গাড়ির সামনে ও পিছনে উভয়পাশের কর্ণারে একজোড়া করে মোট দু-জোড়া ইন্ডিকেটর বাতি থাকে। এই চারটি ইন্ডিকেটর বাতি সবগুলো একসাথে জ্বললে এবং নিভলে তাকে হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি বলে। বিপজ্জনক মুহূর্তে, গাড়ি বিকল হলে এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় এই বাতিগুলো ব্যবহার করা হয়।

৬৪. প্রশ্ন : গাড়ির ড্যাশবোর্ডে কী কী ইন্সট্রুমেন্ট থাকে ?

উত্তর : ক. স্পিডোমিটার- গাড়ি কত বেগে চলছে তা দেখায়। খ. ওডোমিটার – তৈরির প্রথম থেকে গাড়ি কত কিলোমিটার বা মাইল চলছে তা দেখায়। গ. ট্রিপমিটার- এক ট্রিপে গাড়ি কত কিলোমিটার/মাইল চলে তা দেখায়। ঘ. টেম্পারেচার গেজ- ইঞ্জিনের তাপমাত্রা দেখায়। ঙ. ফুয়েল গেজ- গাড়ির তেলের পরিমাণ দেখায়।

৬৫. প্রশ্ন : গাড়িতে কী কী লাইট থাকে ?

উত্তর : ক. হেডলাইট, খ. পার্কলাইট, গ. ব্রেকলাইট, ঘ. রিভার্সলাইট ঙ. ইন্ডিকেটরলাইট, চ. ফগলাইট এবং ছ. নাম্বারপ্লেট লাইট।

৬৬. প্রশ্ন : পাহাড়ি ও ঢাল/চূড়ায় রাস্তায় গাড়ি কোন গিয়ারে চালাতে হয় ?

উত্তর : ফার্স্ট গিয়ারে। কারণ ফার্স্ট গিয়ারে গাড়ি চালানোর জন্য ইঞ্জিনের শক্তি বেশি প্রয়োজন হয়।

৬৭. প্রশ্ন : গাড়ির সামনে ও পিছনে লাল রঙের ইংরেজি “L” অক্ষরটি বড় আকারে লেখা থাকলে এরদ্বারা কী বুঝায় ?

উত্তর : এটি একটি শিক্ষানবিশ ড্রাইভারচালিত গাড়ি। এই গাড়ি হতে সাবধান থাকতে হবে।

৬৮. প্রশ্ন : শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে গাড়ি চালানো বৈধ কী ?

উত্তর : ইনসট্রাক্টরের উপস্থিতিতে ডুয়েল সিস্টেম (ডাবল স্টিয়ারিং ও ব্রেক) সম্বলিত গাড়ি নিয়ে সামনে ও পিছনে “খ”লেখা প্রদর্শন করে নির্ধারিত এলাকায় চালানো বৈধ।

৬৯. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলতে কী বুঝায় ?

উত্তর : সাধারণত ইঞ্জিন হতে গাড়ির পেছনের দু-চাকায় পাওয়ার (ক্ষমতা) সরবরাহ হয়ে থাকে। বিশেষ প্রয়োজনে যে-গাড়ির চারটি চাকায় (সামনের ও পিছনের) পাওয়ার সরবরাহ করা হয়, তাকে ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলে।

৭০. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ কখন প্রয়োগ করতে হয় ?

উত্তর : ভালো রাস্তাতে চলার সময় শুধুমাত্র পেছনের দু-চাকাতে ড্রাইভ দেওয়া হয়। কিন্তু পিচ্ছিল, কর্দমাক্ত রাস্তায় চলার সময় চার চাকাতে ড্রাইভ দিতে হয়।

৭১. প্রশ্ন : টুলবক্স কী ?

উত্তর : টুলবক্স হচ্ছে যন্ত্রপাতির বাক্স, যা গাড়ির সঙ্গে রাখা হয়। মোটরযান জরুরি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও মালামাল টুলবক্সে রাখা হয়।

৭২. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?

উত্তর : সর্বোচ্চ ৪ মাস কারাদন্ড অথবা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দন্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৮ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দন্ডিত হতে পারেন।

৭৩. প্রশ্ন : গাড়িতে গাড়িতে নিষিদ্ধ হর্ন কিংবা উচ্চশব্দ উৎপাদনকারী যন্ত্র সংযোজন ও তা ব্যবহার করলে শাস্তি কী ?

উত্তর : ১০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৯ ধারা)।

৭৪. প্রশ্ন : রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট ও রুটপারমিট ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী?

উত্তর : প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদÐ অথবা ২০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দন্ড। দ্বিতীয়বার বা পরবর্তী সময়ের জন্য সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদন্ড অথবা ৫০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দন্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৫২ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দন্ডিত হতে পারেন ।

৭৫. প্রশ্ন : মদ্যপ বা মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?

উত্তর : সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদন্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দন্ড। পরবর্তী সময়ে প্রতিবারের জন্য সর্বোচ্চ ২ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দন্ড এবং নির্দিষ্ট মেয়াদে ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৪ ধারা)।

৭৬. প্রশ্ন : নির্ধারিত গতির চেয়ে অধিক বা দ্রুত গতিতে (Over Speed) গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?

উত্তর : প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩০ দিন কারাদÐ বা ৩০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দÐ। পরবর্তীতে একই অপরাধ করলে সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদন্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দন্ড এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা ১ মাসের জন্য স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪২ ধারা)।

৭৭. প্রশ্ন : বেপরোয়া ও বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?

উত্তর : সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদন্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং যে-কোনো মেয়াদের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৩ ধারা)।

৭৮. প্রশ্ন : ক্ষতিকর ধোঁয়া নির্গত গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?

উত্তর ঃ ২০০ টাকা জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫০)।

৭৯. প্রশ্ন : নির্ধারিত ওজন সীমার অধিক ওজন (Over Load) বহন করে গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?

উত্তর : প্রথমবার ১,০০০ পর্যন্ত জরিমানা এবং পরবর্তী সময়ে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদন্ড অথবা ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দন্ড (ধারা-১৫৪)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দন্ডিত হতে পারেন ।

৮০. প্রশ্ন : ইনসিওরেন্স বিহীন অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?

উত্তর : ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫৫)।

৮১. প্রশ্ন : প্রকাশ্য সড়কে অথবা প্রকাশ্য স্থানে মোটরযান রেখে মেরামত করলে বা কোনো যন্ত্রাংশ বা দ্রব্য বিক্রয়ের জন্য সড়কে রেখে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে শাস্তি কী ?

উত্তর : সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা জরিমানা। অনুরূপ মোটরযান অথবা খুচরা যন্ত্র বা জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা যাবে (ধারা-১৫৭)।

৮২. প্রশ্ন : গাড়ি রাস্তায় চলার সময় হঠাৎ ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে গেলে প্রথমে কী চেক করতে হবে ?

উত্তর : ফুয়েল বা জ্বালানি আছে কি না চেক করতে হবে।

৮৩. প্রশ্ন : পেট্রোল ইঞ্জিন স্টার্ট করতে ব্যর্থ হলে কোন দুটি প্রধান বিষয় চেক করতে হয় ?

উত্তর : (ক) প্লাগ পয়েন্টে ঠিকভাবে স্পার্ক হচ্ছে কি না চেক করতে হয়। (খ) কার্বুরেটরে পেট্রোল যাচ্ছে কি না চেক করতে হয়।

৮৪. প্রশ্ন : ফুয়েল ও অয়েল বলতে কী বুঝায় ?

উত্তর : ফুয়েল বলতে জ্বালানি অর্থাৎ পেট্রোল, অকটেন, সিএনজি, ডিজেল ইত্যাদি বুঝায় এবং অয়েল বলতে লুব্রিকেটিং অয়েল বা লুব অয়েল বা মবিল বুঝায়।

৮৫. প্রশ্ন : লুব অয়েল (মবিল) এর কাজ কী ?

উত্তর : ইঞ্জিনের বিভিন্ন ওয়ার্কিংপার্টস (যন্ত্রাংশ) সমূহকে ঘুরতে বা নড়াচড়া করতে সাহায্য করা, ক্ষয়হতে রক্ষা করা এবং ইঞ্জিন পার্টস সমূহকে ঠান্ডা ও পরিষ্কার রাখা মবিলের কাজ।

৮৬. প্রশ্ন : কম মবিল বা লুব অয়েলে ইঞ্জিন চালালে কী ক্ষতি হয় ?

উত্তর : বিয়ারিং অত্যধিক গরম হয়ে গলে যেতে পারে এবং পিস্টন সিলিন্ডার জ্যাম বা সিজড্ হতে পারে।

৮৭. প্রশ্ন : লুব অয়েল (মবিল) কেন এবং কখন বদলানো উচিত ?

উত্তর : দীর্ঘদিন ব্যবহারে মবিলে ইঞ্জিনের কার্বন, ক্ষয়িত ধাতু, ফুয়েল, পানি ইত্যাদি জমার কারণে এর গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায় বিধায় মবিল বদলাতে হয়। গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রদত্ত ম্যানুয়াল/হ্যান্ডবুকের নির্দেশ মোতাবেক নির্দিষ্ট মাইল/কিলোমিটার চলার পর মবিল বদলাতে হয়।

৮৮. প্রশ্ন : ইঞ্জিনে অয়েল (মবিল) এর পরিমাণ কিসের সাহায্যে পরীক্ষা করা হয় ?

উত্তর : ডিপস্টিক এর সাহায্যে।

৮৯. প্রশ্ন : টায়ার প্রেসার বেশি বা কম হলে কী অসুবিধা হয় ?

উত্তর : টায়ার প্রেসার বেশি বা কম হওয়া কোনটিই ভালো নয়। টায়ার প্রেসার বেশি হলে মাঝখানে বেশি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়, আবার টায়ার প্রেসার কম হলে দু-পাশে বেশি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। ফলে টায়ার তারাতারি নষ্ট হয়ে যায়।

৯০. প্রশ্ন : কোন নির্দিষ্ট টায়ারের প্রেসার কত হওয়া উচিত তা কীভাবে জানা যায় ?

উত্তর : টায়ারের আকার (size), ধরন (type) ও লোড (বোঝা) বহন ক্ষমতার ওপর নির্ভরকরে প্রস্তুতকারক কর্তৃক সঠিক প্রেসার নির্ধারণ করা হয়, যা প্রস্তুতকারকের হ্যান্ডবুক/ম্যানুয়ালে উল্লেখ থাকে।

৯১. প্রশ্ন : টায়ার রোটেশন কী ?

উত্তর : বিভিন্ন কারণে গাড়ির সবগুলো টায়ারের ক্ষয় সমহারে হয় না। গাড়ির চাকাগুলোর ক্ষয়ের সমতা রক্ষার জন্য একদিকের টায়ার খুলে অপরদিকে কিংবা সামনের টায়ার খুলে পেছনে লাগানোকে অর্থাৎ টায়ারের স্থান পরিবর্তন করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে লাগানোর পদ্ধতিকেই টায়ার রোটেশন বলে। এর ফলে টায়ারের আয়ু বহুলাংশে বেড়ে যায়। উল্লেখ্য, লোয়ার সাইজের স্পেয়ার চাকা কখনো সামনে লাগানো উচিৎ নয়।

৯২. প্রশ্ন : ব্যাটারির কাজ কী ?

উত্তর : ক. ইঞ্জিনকে চালু করতে সহায়তা করা।

খ. পেট্রোল ইঞ্জিনের ইগনিশন সিস্টেমে কারেন্ট সরবরাহ করা।

গ. সকল প্রকার লাইট জ্বালাতে এবং মিটারসমূহ চালাতে সহায়তা করা।

ঘ. হর্ন বাজাতে সাহায্য করা।

৯৩. প্রশ্ন : নিয়মিত ব্যাটারির কী পরীক্ষা করা উচিত ?

উত্তর : পানির লেভেল।

৯৪. প্রশ্ন : সময় ও প্রয়োজনমতো ব্যাটারিতে ডিস্টিল্ড ওয়াটার না দিলে কী হয় ?

উত্তর : ব্যাটারি ক্যাপাসিটি কমে যায় এবং প্লেট নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

৯৫. প্রশ্ন : ব্যাটারির টার্মিনাল হতে মরিচা দূর করা হয় কেন ?

উত্তর : মরিচা সন্তোষজনক বৈদ্যুতিক সংযোগে বাধা দেয় এবং কালμমে টার্মিনালের ভিতর দিয়ে মরিচা পড়ে ও সম্পূর্ণ টার্মিনাল নষ্ট হয়ে যায়।

৯৬. প্রশ্ন : মরিচা পরিষ্কার করার পর টার্মিনালে কী করা উচিত ?

উত্তর : গ্রিজ লাগানো উচিত।

৯৭. প্রশ্ন : মোটরগাড়িতে ব্যবহৃত ব্যাটারির ভোল্টেজ কত থাকে ?

উত্তর : ৬ ভোল্ট এবং ১২ ভোল্ট থাকে। (বড় ট্রাকে এবং বাসে ২৪ ভোল্টের ব্যাটারিও ব্যবহৃত হয়ে থাকে)।

January 18, 2024 0 comments
1 FacebookTwitterPinterestEmail
Educationএডুকেশন

২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির সমন্বিত ক্লাস রুটিন সফট কপি ডাউনলোড

by মাহবুব সজল January 5, 2024
written by মাহবুব সজল

২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির সমন্বিত ক্লাস রুটিন

মাউশির নির্দেশনা মোতাবেক ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ৬ষ্ঠ থেকে দশম শ্রেনির সমন্বিত ক্লাশ রুটিন প্রকাশ করা হয়েছে। সকল প্রতিষ্ঠানকে এ ক্লাশ রুটিন মেনে ক্লাশ পরিচালনা করতে হবে। আপনারা চাইলে নিচের লিংক থেকে মাউশি-র দেওয়া রুটিন দেখে নিতে পারেন।

ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন

আমি নিজের জন্য ক্লাশ রুটিন নিজে কম্পোজ করেছি। এটা এক শিফট -এর জন্য।  যদি আপনাদের কারো প্রয়োজন হয় তাহলে নিচের লিংক থেকে ওয়ার্ড ফাইলটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। একদম ফ্রি।

ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন

 

 

January 5, 2024 0 comments
2 FacebookTwitterPinterestEmail
Newer Posts
Older Posts
  • Facebook
  • Linkedin
  • Youtube

@2025 - All Right Reserved. Designed and Developed by WebRoo IT


Back To Top
Mahbub Shajal
  • হোম
  • শিক্ষা
  • পাঠ্য বই
  • চাকরির খবর
  • ভর্তি তথ্য
  • সাধারণ জ্ঞান
  • প্রশিক্ষণ বিজ্ঞপ্তি
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • বিনোদন
  • লাইব্রেরি