• হোম
  • শিক্ষা
  • পাঠ্য বই
  • চাকরির খবর
  • ভর্তি তথ্য
  • সাধারণ জ্ঞান
  • প্রশিক্ষণ বিজ্ঞপ্তি
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • বিনোদন
  • লাইব্রেরি
Mahbub Shajal
Education-Job News-Technology
Home » Life Style » Page 3
Category:

Life Style

Life Style

ধাঁধার আসর, মজার ধাঁধা, উত্তর সহ ধাঁধা।

by মাহবুব সজল February 14, 2023
written by মাহবুব সজল

আজ আপনাদের জন্য কিছু ধাঁধা সংগ্রহ করেছি। দেখা যাবে কে কতটি বলতে পারে। না পারলেও অসিুবিধা নেই, আমি নিচেই উত্তর দিয়ে দিয়েছি।

১। প্রশ্নঃ কোন গ্রামে মানুষ নেই?
উত্তরঃ টেলিগ্রাম।

২। প্রশ্নঃ কোন তাল গাছে ধরে না?
উত্তরঃ হরতাল।

৩। প্রশ্নঃ কার মাথা আছে, কিন্তু বুদ্ধি নেই?
উত্তরঃ ছাতা।

৪। প্রশ্নঃ দশ দিন না ঘুমিয়ে থাকবেন কীকরে?
উত্তরঃ রাতে ঘুমিয়ে নেবেন।

৫। প্রশ্নঃ সে দেয় সে জানে! সে নেয় সে জানে না!! যে জানে সে নেয় না।
উত্তরঃ জ্ঞান।

৬। প্রশ্নঃ ১ কেজি সোনা আর ১ কেজি তুলোর মধ্যে কোনটা বেশি ভারী?
উত্তরঃ দুটোই সমান, কারণ দুটোই ১ কেজি।

৭। প্রশ্নঃ সমুদ্রে জন্ম আমার থাকি লোকের ঘরে, একটু জলের স্পর্শ পেলে যাই আমি মরে।
উত্তরঃ লবন।

৮। প্রশ্নঃ কোন মাসে আঠাশ দিন আছে?
উত্তরঃ সব মাসে।
৯। প্রশ্নঃ কোথায় নদী আছে, জল নেই, পাহাড় আছে, পাথর নেই, শহর আছে, মানুষ নেই?
উত্তরঃ মানচিত্রে।

১০। প্রশ্নঃ কত’র মধ্যে কত বাদ দিলে কী থাকবে?
উত্তরঃ র।

১১। প্রশ্নঃ কার নাম বললেই তা ভেঙে যায়?
উত্তরঃ নিস্তব্ধতা।

১২। প্রশ্নঃ রাজুর বাবার চার ছেলে – রাম, শ্যাম, যদু, আর চতুর্থজন কে?
উত্তরঃ রাজু।
১৩। প্রশ্নঃ কী যা শহরের মধ্যে দিয়ে যায়, পাহাড়ের মধ্যে দিয়ে যায়, জঙ্গলের মধ্যে দিয়েও যায়, কিন্তু নড়তে পারে না?
উত্তরঃ রাস্তা।

১৪। প্রশ্নঃ কোন ডিম একেবারেই পুষ্টিকর নয়?
উত্তরঃ ঘোড়ার ডিম।

১৫। প্রশ্নঃ ৭- এর আগে ৬ কে কেন থাকতেই হয়?
উত্তরঃ নাহলে সবাই সাত-পাঁচ ভাবতে থাকে।

১৬। প্রশ্নঃ কোন দিনটা খুব কাছে কিন্তু কোনোদিন এসে পৌঁছায় না।
উত্তরঃ আগামীকাল।
১৭। প্রশ্নঃ কোন চুড়ি খাওয়া যায়?
উত্তরঃ খিচুড়ি।

১৮। প্রশ্নঃ কার দুটো হাত আছে, একটা গোল্লা মুখ আছে, সব সময় ছুটে চলে, তাও এক পা নড়ে না?
উত্তরঃ ঘড়ি।

১৯। প্রশ্নঃ কোন হাস ডিম পারে না?
উত্তরঃ ইতিহাস।

২০। প্রশ্নঃ কোন টেবিলে পা নেই।
উত্তরঃ টাইম টেবিল।

২১। প্রশ্নঃ লম্বা ১টা দেহ তার, মাথায় রয়েছে টিকি, টিকিতে আগুন লাগালে দেহের হয় ক্ষতি।
উত্তরঃ মোমবাতি।

২২। প্রশ্নঃ আমি কাটার জন্যই রাখি, কিন্তু কেউ ছিড়ে দিলে ভীষন রাগি।
উত্তরঃ মাথার চুল।

২৩। প্রশ্নঃ কোন দুটি সংখ্যা একসাথে থাকলে বড্ডো বেশি চিন্তা করে?
উত্তরঃ সাত-সতেরো।

২৪। প্রশ্নঃ নয়ের ডানপাশে নয় না বসিয়ে কি করে নিরানব্বই করবেন?
উত্তরঃ বাঁ পাশে বসিয়ে।

২৫। প্রশ্নঃ কোন গান গাওয়া যায় না।
উত্তরঃ বাগান।

২৬। প্রশ্নঃ দাঁড়ায় না সে, বসে নাকো চলাই যে তার কাজ, তত্ত্ব তাহার যে না বোঝে মাথায় পড়ে বাজ?
উত্তরঃ সময়।

২৭। প্রশ্নঃ এমন কোন স্থান আছে, দেখতে যেথা পাই, মাকে দাদী, বৌকে মা, বাপকে বলে ভাই।
উত্তরঃ অভিনয় মঞ্চ।

২৮। প্রশ্নঃ বর্ষাকালে তিন অক্ষরে আয়েশ করে খায়, কাটলে মাথা সুন্দরীদের হাতে উঠে যায়?
উত্তরঃ খিচুড়ি।

২৯। প্রশ্নঃ পেট ভরে না তবু খায় সর্ব প্রাণি, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার নাম হয়।
উত্তরঃ বাতাস।

৩০। প্রশ্নঃ নয়নে নয়নে থাকে দেখতে সুন্দর হয়, নয়নকে সুন্দর রাখে নয়নের কেউ নয়।
উত্তরঃ কাজল।

February 14, 2023 0 comments
1 FacebookTwitterPinterestEmail
Life StyleJob-News

১৫০০০ বাংলাদেশী কর্মী নেবে রোমানিয়া, ২০২৩

by মাহবুব সজল February 11, 2023
written by মাহবুব সজল

১৫০০০ বাংলাদেশী কর্মী নেবে রোমানিয়া, ২০২৩, Job in Romania 2023.

রোমানিয়া ভিসা আপডেট খবর ২০২৩।

২০২৩ পনের হাজার বাংলাদেশী কর্মীকে ভিসা দেবে রোমানিয়া। ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ইং তারিখে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মুখপাত্র এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, চলতি বছরের মার্চ থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে ১৫ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশীকে ভিসা দেবে ইউরোপের দেশ রোমানিয়া। গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে রোমানিয়ার কনস্যুলারদের একটি দল ৩ মাস ঢাকায় অবস্থান করে প্রায় ৫৪০০ জনকে ভিসা দিয়েছিল।

তিনি আরও জানান , রোমানিয়া বাংলাদেশীদের ভিসা দেওয়ার সুবিধার্থে ২০২৩ সালের মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬ মাসের জন্য ঢাকায় একটি কনস্যুলার মিশন চালানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ঢাকায় কনস্যুলার মিশন চালানোর সব ব্যবস্থা করেছে।

 

 

February 11, 2023 0 comments
1 FacebookTwitterPinterestEmail
Life StyleTips & Triks

জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫

by মাহবুব সজল January 18, 2023
written by মাহবুব সজল

জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫

অনেকেই অনেকসময় বিভিন্ন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির রেফারেন্সে বেতন কোড ও স্কেলের কথা জানতে চাচ্ছেন। তাদের জন্য আজকে আমার এই পোষ্ট। এই পোষ্ট থেকে আপনারা কোন স্কেলে কত টাকা বেতন এবং ইনক্রিমেন্ট হয়ে কত টাকা হবে তার একটি ছক পাবেন। যাহারা ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য নিচে একটি দেওয়া আছে। সেখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।চাকুরি, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত সকল তথ্য পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ও ওয়েবপেজটি ভিজিট করুন।

জাতীয় বেতন স্কেল/২০১৫

(বেতন স্কেলের ধাপ নির্ণয়ের তালিকা)

 

 

 

 

                                         
গ্রেড পূর্বের স্কেল নতুন স্কেল                                    
                                         
1. (40000) 78000                                    
                                         
    নির্ধারিত                                    
                                         
2. (33500) 66000-76490 68480 71050 73720 76490                            
                                         
3. (29000) 56500-74400 58760 61120 63570 66120 68770 71530 74400                      
                                         
4. (25750) 50000-71200 52000 54080 56250 58500 60840 63280 65820 68460 71200                  
                                         
5. (22250) 43000-69850 44940 46970 49090 51300 53610 56030 58560 61200 63960 66840 69850              
                                         
6. (18500) 35500-67010 37280 39150 41110 43170 45330 47600 49980 52480 55110 57870 60770 63810 67010          
                                         
7. (15000) 29000-63410 30450 31980 33580 35260 37030 38890 40840 42890 45040 47300 49670 52160 54770 57510 60390 63410    
                                         
8. (12000) 23000-55460 24150 25360 26630 27970 29370 30840 32390 34010 35720 37510 39390 41360 43430 45610 47900 50300 52820 55470
                                         
9. (11000) 22000-53060 23100 24260 25480 26760 28100 29510 30990 32540 34170 35880 37680 39570 41550 43630 45820 48120 50530 53060
                                         
10. (8000) 16000-38640 16800 17640 18530 19460 20440 21470 22550 23680 24870 26120 27430 28810 30260 31780 33370 35040 36800 38640
                                         
11. (6400) 12500-32240 13130 13790 14480 15210 15980 16780 17620 18510 19440 20420 21450 22530 23660 24850 26100 27410 28790 30230
                                         
12. (5900) 11300-27300 11870 12470 13100 13760 14450 15180 15940 16740 17580 18460 19390 20360 21380 22450 23580 24760 26000 27300
                                         
13. (5500) 11000-26590 11550 12130 12740 13380 14050 14760 15500 16280 17100 17960 18860 19810 20810 21860 22960 24110 25320 26590
                                         
14. (5200) 10200-24680 10710 11250 11820 12420 13050 13710 14400 15120 15880 16680 17520 18400 19320 20290 21310 22380 23500 24680
                                         
15. (4900) 9700-23490 10190 10700 11240 11810 12410 13040 13700 14390 15110 15870 16670 17510 18390 19310 20280 21300 22370 23490
                                         
16. (4700) 9300-22490 9770 10260 10780 11320 11890 12490 13120 13780 14470 15200 15960 16760 17600 18480 19410 20390 21410 22490
                                         
17. (4500) 9000-21800 9450 9930 10430 10960 11510 12090 12700 13340 14010 14720 15460 16240 17060 17920 18820 19770 20760 21800
                                         
18. (4400) 8800-21310 9240 9710 10200 10710 11250 11820 12420 13050 13710 14400 15120 15880 16680 17520 18400 19320 20290 21310
                                         
19. (4250) 8500-20570 8930 9380 9850 10350 10870 11420 12000 12600 13230 13900 14600 15330 16100 16910 17760 18650 19590 20570
                                         
20. (4100) 8250-20010 8670 9110 9570 10050 10560 11090 11650 12240 12860 13510 14190 14900 15650 16440 17270 18140 19050 20010
                                         

 

ডাউনলোড লিংক : ডাউনলোড

January 18, 2023 0 comments
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Life Style

‘কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়া’ ইউটিউব চ্যানেলের প্রধান চরিত্রের সাদ্দাম মাল গ্রেফতার

by মাহবুব সজল November 23, 2022
written by মাহবুব সজল

‘কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়া’ ইউটিউব চ্যানেলের প্রধান চরিত্রের সাদ্দাম মাল গ্রেফতার

পটুয়াখালী কুয়াকাটার জনপ্রিয় ইউটিউব চ্যানেল ‘কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়া’@KuakataMultimedia- র কন্টেন্ট ক্রিয়েটর সাদ্দাম মালকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এতে ভক্তদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে ।  বিভিন্ন জায়গা থেকে এ গ্রেফতারের প্রতিবাদসহ তীব্র নিন্দা জানানো হচ্ছে।

 

গত সোমবার ২১ নভেম্বর ২০২২ ইং তারিখ ভোর ৫ টার দিকে কুয়াকাটা হোটেল বনানী প্যালেস থেকে সাদ্দাম মালের এক বন্ধু সুমন সিকদার সহ দু’জনকে গ্রেফতার করেছে মহিপুর থানা পুলিশ।

 

মামলা সূত্রে জানা গেছে, রোববার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বরগুনা থেকে কুয়াকাটায় বেড়াতে আসে সাদিক ও তার পরিবার। পরে ফ্রাইপট্টির মধ্যে মাছফ্রাই খাওয়ার জন্য অবস্থান করলে সাদ্দাম মালসহ কয়েকজন একত্রিত হয়ে তাদেরকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে। সাদিক প্রতিবাদ করলে ক্ষিপ্ত হয়ে তাদেরকে এলোপাথাড়ি কিল ঘুষি মেরে ফুলা জখম করে। পরে সাদিক মহিপুর থানায় আইনের আশ্রয় নেন বলে মামলায় বলা হয়েছে।

 

এব্যাপারে কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়া https://www.youtube.com/@KuakataMultimedia ইউটিউব চ্যানেলের পরিচালক শুভ কবির বলেন, রোববার রাতে সাদ্দাম মালকে দেখে সেলফি তোলার জন্য বরগুনা থেকে আগত ৬-৭ জনের একটি গ্রুপ এগিয়ে আসে, একই সময় তালতলী থেকে আগত আরো দু’জন ভক্ত সেলফি তুলতে চায়। তখন এই সেলফি তুলতে আসা দুই গ্রুপের মধ্যে কথা কাটাকাটি হলে সাদ্দাম মাল তাদের মিমাংসা করতে এগিয়ে আসে। এক পর্যায়ে বরগুনা থেকে আসা সাদিকুর রহমান নামের এক ভক্ত তার সাথে থাকা লোকজন নিয়ে একটি গন্ডগোল তৈরি করে। পরে অভিনেতা সাদ্দাম মালকে উদ্দেশ্যে করে অশ্লীল ভাষায় গালাগালি করলে সাদ্দাম মাল প্রতিবাদ করে। এক পর্যায়ে দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এ ব্যাপারে কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়া পরিবার যে অভিব্যক্তি ব্যক্ত করেছেন তা এখানে দেখুন। https://youtu.be/1jL9RyfNiwU

মহিপুর থানার ওসি খোন্দকার মোঃ আবুল খায়ের বলেন, বরগুনা থেকে আসা এক ব্যক্তির অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা সাদ্দাম মাল সহ দু’জনকে আটক করেছি। পরে আদালতে প্রেরণ করেছি।

 

 

November 23, 2022 0 comments
2 FacebookTwitterPinterestEmail
Life Style

কুরুলুস উসমান সিজন ৪ ভলিউম ১০৪ বাংলা সাবটাইটেল | Kurulus Osman Season 4 Episode 104 Bangla Subtitle

by মাহবুব সজল November 17, 2022
written by মাহবুব সজল

কুরুলুস উসমান সিজন ৪ ভলিউম ১০৪ বাংলা সাবটাইটেল | Kurulus Osman Season 4 Episode 104 Bangla Subtitle 🔥

কুরুলুস ওসমান ভলিউম ১০৪ সিজন ৪ বাংলা সাবটাইটেল Kurulus Osman Volium 104 Season 4 Bangla Subtitle

নিচে ভিডিও লিংক দেওয়া আছে। দেখার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।

Kurlus Usman

Historical Context:
Artgrul Osman Ghazi was the leader of the Ottoman Turks and the founder of the Ottoman dynasty. The Ottoman Empire was small in size during the time of Uthman and later became a huge empire. The empire survived until the abolition of the Sultanate in 1922. Born 13 February 1258 Sogut, Anatolia. Father-Artugrul Gazi, Mother-Halima Hatun.

According to a popular belief, Ertugrul, the father of Osman I, brought the Turkic Kayi tribe from Central Asia to Anatolia to protect them from Mongol invasion. Osman Rum Sultan first expressed his allegiance to Kayakism. On 17 January 1299, the Sultan of Rum granted him permission to establish a kingdom in Anatolia and expand its borders westward towards the Byzantines. The Ottoman Empire was one of the small Turkish states that emerged in Anatolia after the collapse of the Seljuks. Among these states, the Ottomans eventually united Anatolia under Turkish rule. Due to the westward invasion of the Mongols, a large number of Muslims sought refuge in Osman’s kingdom. The fall of the Byzantine Empire led to the rise of the Ottoman Empire.

After his father’s death, Usman became the chief or bey. By this time, soldiers from all over the Islamic world flocked to the territories under its rule to fight against the weakened Byzantine Empire. Also, many refugees sought refuge in Osman’s emirate to escape the Mongols. There were many Ghazis among them. Under the able leadership of Uthman, these warriors quickly developed into an effective force and thereby laid the foundations of the empire.

Usman’s contribution as a ruler

The Ottoman Empire was named after Osman. Uthman was a skilled administrator as well as a skilled soldier. At the same time, Uthman’s character traits included wisdom and tolerance. Usman was respected by everyone around him because he did not impose anything on anyone as a ruler. As a result there was no conflict among his followers, only loyalty among all. His followers worked with him and obeyed him peacefully. And this is how social unity is formed in a small state and the state gets stability. Apart from this, Uthman formed his own army and conducted various campaigns by himself. Uthman embodied the ideology of Caliph Osman and, like Caliph Osman, placed justice above wealth and power. At the same time, his personal sovereignty was over the administration, so there were no hereditary conflicts among the Ottomans like other dynasties of the time. Most of the leaders of Uthman’s neighboring villages and forts were Christians and were once enemies but in course of time they developed friendly relations with him and they converted to Islam. Not all Christians were forced to convert to Islam within the Ottoman Empire, but a large number of Christians converted to Islam of their own choice because they felt neglected by the Byzantine rulers and that the administration in Constantinople was deteriorating. As a result, due to practical wisdom, they leaned towards the disciplined and trustworthy Uthman. This opened up opportunities for the Muslims and the Asian Greeks turned to the new faith and the new regime. This is how the Ottoman Turks emerged as not just nomads but creators and builders. The Ottomans were a model society that aimed to be like the Byzantines, i.e. to amass their power as the Seljuk Turks filled the void in the Arab Empire.

State boundaries are slowly increasing

Uthman was in no hurry to expand the borders of his own kingdom by conquering neighboring kingdoms. Usman, a slow character, was waiting for the opportunity according to the plan. His doctrine was to live and learn and thus work in Byzantine territory. At that time the Byzantines ruled three cities. To the south was Bursa, in the middle was Nicaea, and to the north was Nicomedia. The three places were only a day’s journey from Uthman’s capital, but Uthman did not attack first.  But he knew that the fortified defenses of the region were of great importance to Constantinople. That’s why he was waiting for the right time to attack some of his own weaknesses. Meanwhile the strength of his own forces increased. At one point, Artughurul’s 400 warriors grew into a massive force of 4,000 warriors, but Uthman had more opportunities to recruit warriors. Unemployed soldiers from neighboring regions were easily recruited because these soldiers had long suffered neglect and oppression from Constantinople. Twelve years after his accession to power in the first year of the 14th century, Karun Hisare Uthman engaged in direct war with the Byzantine Empire. The Ottomans started looting in Nicomedia when the Greek troops came to stop them and were easily defeated. At the same time, warriors from different regions of Ashapash joined his group and started proudly identifying themselves as followers of Usman. But Uthman waited for another opportunity without attacking the enthusiastic Nicomedia. Seven years later, when he thought himself strong enough, he attacked the Circaza River behind Nicomia and entered the Bosphorus for the first time as a victor. Gradually, before this, they began to capture various seaports and forts in the Black Sea and damaged the communication system between Bursa and Nicomedia. Interrupting communication between the two cities by sea, he attacked Bursa by land and captured it in 1326, and Osman died. The first capital of the Ottomans was established in occupied Bursa and Osman was buried in Bursa as per his wish.

Usman Ghazi respected the famous Shaikh Edibali and valued his opinion. He often met Edibali.
The dream he saw while staying at Edibali’s dargah one night, he told Edibali the next day. He said, “My Shaykh, I saw you in my dream. A moon has appeared on your chest. It continued to rise and landed on my chest.  A tree grows from my navel. It grows and branches so much that its shadow covers the whole earth. What does this dream mean??
After a moment of silence Edibali explained: “Congratulations Usman! Almighty Allah has granted sovereignty to you and your progeny. My daughter will be your wife and the whole world will be under the protection of your children.”
Osman’s dream played a strong role in the rise of the Ottoman Empire. The dream was an important literary element for Ottoman scholars.

If you want to watch this Kurulus Usman story season 4 volume 104 then click on the below link.

কুরুলুস উসমান সিজন ৪ ভলিউম ১০৪ বাংলা সাবটাইটেল | Kurulus Osman Season 4 Episode 104 Bangla Subtitle 🔥
ভিডিওটি বেশি বেশি শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন। আর পরবর্তী ভলিউমগুলি সবার আগে পেতে আমার ওয়েবপেজটিকে পেইজটিকে ‘Like’ করে রাখুন।💚
[সাবটাইটেল:-উসমান অনলাইন বাংলা💥]
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
#KuruluşOsman #KuruluşOsmanSeason4 #KuruluşOsmanBölüm104 #Atv #KurulusOsmanEpisode104 Bangla #Season4 #Bölüm104 #Episode104

November 17, 2022 0 comments
3 FacebookTwitterPinterestEmail
Life Style

Kurulus Usman story season 4 volume 103

by মাহবুব সজল November 11, 2022
written by মাহবুব সজল

Kurlus Usman

Historical Context:
Artgrul Osman Ghazi was the leader of the Ottoman Turks and the founder of the Ottoman dynasty. The Ottoman Empire was small in size during the time of Uthman and later became a huge empire. The empire survived until the abolition of the Sultanate in 1922. Born 13 February 1258 Sogut, Anatolia. Father-Artugrul Gazi, Mother-Halima Hatun.

According to a popular belief, Ertugrul, the father of Osman I, brought the Turkic Kayi tribe from Central Asia to Anatolia to protect them from Mongol invasion. Osman Rum Sultan first expressed his allegiance to Kayakism. On 17 January 1299, the Sultan of Rum granted him permission to establish a kingdom in Anatolia and expand its borders westward towards the Byzantines. The Ottoman Empire was one of the small Turkish states that emerged in Anatolia after the collapse of the Seljuks. Among these states, the Ottomans eventually united Anatolia under Turkish rule. Due to the westward invasion of the Mongols, a large number of Muslims sought refuge in Osman’s kingdom. The fall of the Byzantine Empire led to the rise of the Ottoman Empire.

After his father’s death, Usman became the chief or bey. By this time, soldiers from all over the Islamic world flocked to the territories under its rule to fight against the weakened Byzantine Empire. Also, many refugees sought refuge in Osman’s emirate to escape the Mongols. There were many Ghazis among them. Under the able leadership of Uthman, these warriors quickly developed into an effective force and thereby laid the foundations of the empire.

Usman’s contribution as a ruler

The Ottoman Empire was named after Osman. Uthman was a skilled administrator as well as a skilled soldier. At the same time, Uthman’s character traits included wisdom and tolerance. Usman was respected by everyone around him because he did not impose anything on anyone as a ruler. As a result there was no conflict among his followers, only loyalty among all. His followers worked with him and obeyed him peacefully. And this is how social unity is formed in a small state and the state gets stability. Apart from this, Uthman formed his own army and conducted various campaigns by himself. Uthman embodied the ideology of Caliph Osman and, like Caliph Osman, placed justice above wealth and power. At the same time, his personal sovereignty was over the administration, so there were no hereditary conflicts among the Ottomans like other dynasties of the time. Most of the leaders of Uthman’s neighboring villages and forts were Christians and were once enemies but in course of time they developed friendly relations with him and they converted to Islam. Not all Christians were forced to convert to Islam within the Ottoman Empire, but a large number of Christians converted to Islam of their own choice because they felt neglected by the Byzantine rulers and that the administration in Constantinople was deteriorating. As a result, due to practical wisdom, they leaned towards the disciplined and trustworthy Uthman. This opened up opportunities for the Muslims and the Asian Greeks turned to the new faith and the new regime. This is how the Ottoman Turks emerged as not just nomads but creators and builders. The Ottomans were a model society that aimed to be like the Byzantines, i.e. to amass their power as the Seljuk Turks filled the void in the Arab Empire.

State boundaries are slowly increasing

Uthman was in no hurry to expand the borders of his own kingdom by conquering neighboring kingdoms. Usman, a slow character, was waiting for the opportunity according to the plan. His doctrine was to live and learn and thus work in Byzantine territory. At that time the Byzantines ruled three cities. To the south was Bursa, in the middle was Nicaea, and to the north was Nicomedia. The three places were only a day’s journey from Uthman’s capital, but Uthman did not attack first.  But he knew that the fortified defenses of the region were of great importance to Constantinople. That’s why he was waiting for the right time to attack some of his own weaknesses. Meanwhile the strength of his own forces increased. At one point, Artughurul’s 400 warriors grew into a massive force of 4,000 warriors, but Uthman had more opportunities to recruit warriors. Unemployed soldiers from neighboring regions were easily recruited because these soldiers had long suffered neglect and oppression from Constantinople. Twelve years after his accession to power in the first year of the 14th century, Karun Hisare Uthman engaged in direct war with the Byzantine Empire. The Ottomans started looting in Nicomedia when the Greek troops came to stop them and were easily defeated. At the same time, warriors from different regions of Ashapash joined his group and started proudly identifying themselves as followers of Usman. But Uthman waited for another opportunity without attacking the enthusiastic Nicomedia. Seven years later, when he thought himself strong enough, he attacked the Circaza River behind Nicomia and entered the Bosphorus for the first time as a victor. Gradually, before this, they began to capture various seaports and forts in the Black Sea and damaged the communication system between Bursa and Nicomedia. Interrupting communication between the two cities by sea, he attacked Bursa by land and captured it in 1326, and Osman died. The first capital of the Ottomans was established in occupied Bursa and Osman was buried in Bursa as per his wish.

Usman Ghazi respected the famous Shaikh Edibali and valued his opinion. He often met Edibali.
The dream he saw while staying at Edibali’s dargah one night, he told Edibali the next day. He said, “My Shaykh, I saw you in my dream. A moon has appeared on your chest. It continued to rise and landed on my chest.  A tree grows from my navel. It grows and branches so much that its shadow covers the whole earth. What does this dream mean??
After a moment of silence Edibali explained: “Congratulations Usman! Almighty Allah has granted sovereignty to you and your progeny. My daughter will be your wife and the whole world will be under the protection of your children.”
Osman’s dream played a strong role in the rise of the Ottoman Empire. The dream was an important literary element for Ottoman scholars.

If you want to watch this Kurulus Usman story season 4 volume 103 then click on the below link.

Play this Video

 

 

November 11, 2022 0 comments
0 FacebookTwitterPinterestEmail
CultureLife Style

🔥কুরুলুস উসমান সিজন ৪ ভলিউম ১০৩ বাংলা সাবটাইটেল | Kurulus Osman Season 4 Episode 103 Bangla Subtitle

by মাহবুব সজল November 10, 2022
written by মাহবুব সজল

কুরুলুস উসমান সিজন ৪ ভলিউম ১০৩ বাংলা সাবটাইটেল | Kurulus Osman Season 4 Episode 103 Bangla Subtitle 🔥

নিচে ভিডিও লিংক দেওয়া আছে। দেখার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।

কুরলুস উসমান

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:
আরতগ্রুল উসমান গাজি ছিলেন উসমানীয় তুর্কিদের নেতা এবং উসমানীয় রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা। উসমানের সময় উসমানীয়দের রাজ্য আকারে ছোট ছিল এবং পরবর্তীতে তা বিশাল সাম্রাজ্যে পরিণত হয়।১৯২২ সালে সালতানাতের বিলুপ্তির পূর্ব পর্যন্ত সাম্রাজ্য টিকে ছিল। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি ১২৫৮ সোগুত, আনাতোলিয়া। পিতা-আরতুগ্রুল গাজি, মাতা-হালিমা হাতুন।
একটি প্রচলিত মতানুযায়ী প্রথম উসমানের পিতা এরতুগরুল মোঙ্গলদের আগ্রাসন থেকে রক্ষা করে তুর্কি কায়ি গোত্রকে মধ্য এশিয়া থেকে আনাতোলিয়া নিয়ে আসেন। উসমান রুম সুলতান প্রথম কায়কোবাদের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন। ১২৯৯ সালের ১৭ জানুয়ারি রুম সুলতান তাকে আনাতোলিয়ায় রাজ্য প্রতিষ্ঠা এবং পশ্চিমে বাইজেন্টাইনদের দিকে সীমানা বৃদ্ধির অনুমতি প্রদান করেছিলেন। সেলজুকদের ভাঙনের পর আনাতোলিয়ায় উদ্ভূত ক্ষুদ্র তুর্কি রাজ্যসমূহের মধ্যে উসমানীয় রাজ্য অন্যতম ছিল। এসকল রাজ্যের মধ্যে উসমানীয়রা অবশেষে আনাতোলিয়াকে তুর্কি শাসনের অধীনে ঐক্যবদ্ধ করে। মোঙ্গলদের পশ্চিমমুখী আগ্রাসনের কারণে অসংখ্য মুসলিম উসমানের রাজ্যে আশ্রয় নেয়। বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের পতনের মধ্য দিয়ে উসমানীয় রাজ্য উত্থান হতে থাকে।
পিতার মৃত্যুর পর উসমান প্রধান বা বে হন। এই সময় নাগাদ দুর্বল হয়ে পড়া বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সমগ্র ইসলামি জগত থেকে সৈনিকরা তার শাসনাধীন অঞ্চলে এসে জড়ো হয়। এছাড়াও মোঙ্গলদের হাত থেকে বাঁচার জন্য অসংখ্য উদ্বাস্তু উসমানের আমিরাতে এসে আশ্রয় নেয়। তাদের মধ্যে অনেক গাজি ছিল। উসমানের দক্ষ নেতৃত্বে এই যোদ্ধারা দ্রুত কার্যকর বাহিনী হিসেবে গড়ে উঠে এবং এর ফলে সাম্রাজ্যের ভিত্তি স্থাপিত হয়।
শাসক হিসেবে উসমানের অবদান
➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
অটোমান বা উসমানীয় সাম্রাজ্যের নামকরণ করা হয় উসমানের নামে। উসমান যেমন একজন দক্ষ প্রশাসক ছিলেন তেমনি ছিলেন একজন দক্ষ সৈনিক। সেই সাথে উসমানের চারিত্রিক গুণাবলির মধ্যে জ্ঞান এবং সহিষ্ণুতাও ছিল। উসমানকে তার আশেপাশের ছোট বড় সকলেই শ্রদ্ধা করতেন কারণ তিনি শাসক হিসেবে কারো উপর জোর করে কিছু চাপিয়ে দিতেন না। ফলে তার অনুসারীদের মধ্যে কোন সংঘর্ষ ছিলনা, সবার মধ্যে ছিল শুধুই বিশ্বস্ততা। তার অনুসারীরা তার সাথে কাজ করতো এবং তাকে শান্তিপূর্ণভাবে মান্য করতো। আর এভাবেই একটি ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে সামাজিক ঐক্য গড়ে ওঠে এবং রাষ্ট্র স্থায়ীত্ব লাভ করে। এর পাশাপাশি উসমান নিজেদের সেনাবাহিনী গঠন করে নিজেরাই বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা করতো। উসমান খলিফা ওসমানের মতাদর্শকে নিজের মধ্যে ধারণ করেছিলেন এবং খলিফা ওসমানের মতো সম্পদ এবং শক্তির চেয়েও ন্যায় বিচারকে উপরে স্থান দিয়েছিলেন। একই সাথে শাসণ কার্যের উপর ছিল তার ব্যক্তিগত সার্বভৌমত্ব, সে কারণে সেই সময়ের অন্যান্য রাজবংশের মতো অটোমানদের মধ্যে বংশগত কোন দ্বন্দ ছিলনা। উসমানের প্রতিবেশী গ্রাম এবং দূর্গের অধিকাংশ নেতা ছিলেন খ্রিস্টান এবং তারা এক সময় শত্রু ছিলেন কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় তারা তার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং তারা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। অটোমান ভূখন্ডের মাঝে সব খ্রিস্টানকে ইসলাম গ্রহণে বাধ্য করা হয়নি বরং বিপুল সংখ্যক খ্রিস্টান নিজেদের পছন্দে ইসলাম গ্রহণ করে কারণ এ সকল খ্রিস্টান মনে করতো বাইজেন্টাইন শাসকেরা তাদের অবহেলা করছে এবং কনস্টান্টিনোপলে প্রশাসন ক্রম অবনতির দিকে যাচ্ছে। ফলে বাস্তববুদ্ধি বশত তারা সুশৃঙ্খল এবং বিশ্বস্ত উসমানের দিকে ঝুঁকে পড়ে। এর ফলে মুসলমানদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ খুলে যায় এবং এশীয় গ্রিকরা নতুন বিশ্বাস এবং নতুন শাসনের দিকে ঝুঁকে যায়। এভাবেই অটোমান তুর্কিরা শুধু যাযাবর নয় বরং স্রষ্টা এবং নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। অটোমানরা ছিল আদর্শ সমাজের নমুনা যাদের লক্ষ ছিল বাইজেন্টাইনদের মতো হওয়া অর্থ্যাৎ তাদের ক্ষমতা দখন করা যেভাবে সেলজুক তুর্কিরা আরব সাম্রাজ্যের শূণ্যস্থান পূরণ করেছিল।
ধীরস্থির ভাবে রাষ্ট্রের সীমানা বৃদ্ধি
➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
প্রতিবেশীদের রাজ্যগুলো দখল করে নিজের রাজ্যের সীমানা বাড়ানোর প্রতি উসমানের কোন তাড়াহুড়া ছিলনা। ধীরস্থির চরিত্রের উসমান পরিকল্পনা মাফিক অপেক্ষা করছিলেন সুযোগের। তার মতবাদ ছিল বেঁচে থাকা এবং শেখা আর এভাবেই বাইজেন্টাইন ভূখন্ডে কাজ করা। সেই সময় বাইজেন্টাইনরা তিনটি শহরে শাসণ করতো। দক্ষিণে ছিল বুরসা, মাঝখানে ছিল নিকাইয়া এবং উত্তরে ছিল নিকোমেডিয়া। তিনটি স্থান উসমানের রাজধানী থেকে মাত্র একদিনের পথ দূরত্বে ছিল কিন্তু উসমান প্রথমেই আক্রমণ করেননি। কিন্তু তিনি জানতেন কনস্টান্টিনোপলের কাছে এ অঞ্চলের দূর্গ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার অনেক গুরুত্ব রয়েছে। সে কারণে নিজস্ব কিছু দূর্বলতা এবং আক্রমণের জন্য যথাযথ সময়ের অপেক্ষায় ছিলেন তিনি। ইতিমধ্যে তার নিজের বাহিনীর শক্তি বৃদ্ধি পায়। এক সময় আর্তুঘুরুলের ৪০০ যোদ্ধা বেড়ে দাঁড়ায় ৪০০০ যোদ্ধার এক বিশাল বাহিনীতে কিন্তু উসমানের সামনে যোদ্ধা সংগ্রহের আরও সুযোগ ছিল।
প্রতিবেশী অঞ্চল সমূহের বেকার সৈন্যদের নিজ দলে টেনে আনেন খুব সহজে কারণ এই সৈন্যরা দীর্ঘদিন ধরে কনস্টান্টিনোপলের কাছে থেকে অবহেলা আর উৎপীড়নের স্বীকার হয়ে আসছিল। চতুর্দশ শতাব্দির প্রথম বছরে ক্ষমতা গ্রহণের ১২বছর পর করুণ হিসারে উসমান বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের সাথে সরাসরি যুদ্ধে জড়ান। নিকোমিডিয়ায় অটোমানরা লুট করা শুরু করে তখন গ্রিক সৈন্যরা তাদের বাধা দিতে এসে সহজেই হেরে যায়। সাধারণ একজন নেতার কাছে রাজ বাহিনী হেরে যাওয়ার কারণে বাইজেন্টাইন শাসকদের মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি হয় এবং তারা উসমানের অঞ্চলকে বিবেচনা করতে শুরু করে ফলে উসমানের সুখ্যাতি বেড়ে যায়। সেই সাথে আশাপাশের বিভিন্ন অঞ্চলের যোদ্ধারা তার দলে যোগ দেয় এবং গর্বভরে উসমানের অনুসারী হিসেবে পরিচয় দেওয়া শুরু। কিন্ত উসমান এতে উৎসাহী নিকোমিডিয়াতে কোন আক্রমণ না করে অপেক্ষা করতে থাকেন আরও একটি সুযোগের। সাত বছর পর যখন তিনি নিজেকে যথেষ্ঠ শক্তিশালী ভাবছিলেন তখন তিনি নিকোমিয়ার পিছনে সার্কাযা নদীতে আক্রমণ করেন এবং বিজয়ী হিসেবে প্রথমবারের মতো বসফরাসে প্রবেশ করেন। ধীরে ধীরে এর পূর্বে কৃষ্ণসাগরের বিভিন্ন সমুদ্রবন্দর ও দূর্গ দখল করে নিতে থাকেন এবং বুরসা ও নিকোমিডিয়ার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্থ করে দেন। সমুদ্রপথে এই দুই শহরের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে তিনি স্থলপথে বুরসাতে আক্রমণ করেন এবং ১৩২৬ সালে সেটি নিজের অধিকারে নেন এবং উসমান মৃত্যুবরণ করেন। অধিকৃত বুরসায় অটোমানদের প্রথম রাজধানী স্থাপন করা হয় এবং উসমানের ইচ্ছা অনুযায়ী তাকে বুরসাতে সমাহিত করা হয়।
উসমান গাজি বিখ্যাত শাইখ এদিবালিকে শ্রদ্ধা করতেন এবং তার মতামতকে গুরুত্ব দিতেন। তিনি প্রায়ই এদিবালির সাথে সাক্ষাত করতেন।
এক রাতে এদিবালির দরগাতে অবস্থান করার সময় দেখা স্বপ্ন পরের দিন তিনি এদিবালিকে জানান। তিনি বলেন, “আমার শাইখ, স্বপ্নে আমি আপনাকে দেখেছি। একটি চাঁদ আপনার বুকে দেখা দিয়েছে। এটি উঠতে থাকে এবং আমার বুকে এসে অবতীর্ণ হয়। আমার নাভি থেকে একটি গাছ উঠে। এটি বৃদ্ধি পায় এবং শাখাপ্রশাখা এত বেশি হয় যে এর ছায়া পুরো পৃথিবীকে আবৃত করে ফেলে। এই স্বপ্নের অর্থ কী??”
কিছুক্ষণ নিশ্চুপ থাকার পর এদিবালি ব্যাখ্যা দেন:
“অভিনন্দন উসমান! সর্বশক্তিমান আল্লাহ তোমার এবং তোমার বংশধরদেরকে সার্বভৌমত্ব প্রদান করেছেন। আমার কন্যা তোমার স্ত্রী হবে এবং সমগ্র বিশ্ব তোমার সন্তানদের নিরাপত্তাধীন হবে।”
উসমানের স্বপ্ন উসমানীয় সাম্রাজ্যের উত্থানে জোরালো ভূমিকা রেখেছে। উসমানীয় পণ্ডিতদের কাছে এই স্বপ্ন একটি গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক উপাদান ছিল।

কারর্টেসিঃ আযমী পথিক।

কুরুলুস উসমান সিজন ৪ ভলিউম ১০৩ বাংলা সাবটাইটেল | Kurulus Osman Season 4 Episode 103 Bangla Subtitle 🔥
ভিডিওটি বেশি বেশি শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন। আর পরবর্তী ভলিউমগুলি সবার আগে পেতে আমার ওয়েবপেজটিকে পেইজটিকে ‘Like’ করে রাখুন।💚
[সাবটাইটেল:-উসমান অনলাইন বাংলা💥]
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
#KuruluşOsman #KuruluşOsmanSeason4 #KuruluşOsmanBölüm103 #Atv #KurulusOsmanEpisode103Bangla #Season4 #Bölüm103 #Episode103

November 10, 2022 0 comments
2 FacebookTwitterPinterestEmail
CultureLife Style

কুরুলুস উসমান সিজন ১ এর সকল লিংক

by মাহবুব সজল November 5, 2022
written by মাহবুব সজল

কুরলুস উসমান

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:
আরতগ্রুল উসমান গাজি ছিলেন উসমানীয় তুর্কিদের নেতা এবং উসমানীয় রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা। উসমানের সময় উসমানীয়দের রাজ্য আকারে ছোট ছিল এবং পরবর্তীতে তা বিশাল সাম্রাজ্যে পরিণত হয়।১৯২২ সালে সালতানাতের বিলুপ্তির পূর্ব পর্যন্ত সাম্রাজ্য টিকে ছিল। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি ১২৫৮ সোগুত, আনাতোলিয়া। পিতা-আরতুগ্রুল গাজি, মাতা-হালিমা হাতুন।
একটি প্রচলিত মতানুযায়ী প্রথম উসমানের পিতা এরতুগরুল মোঙ্গলদের আগ্রাসন থেকে রক্ষা করে তুর্কি কায়ি গোত্রকে মধ্য এশিয়া থেকে আনাতোলিয়া নিয়ে আসেন। উসমান রুম সুলতান প্রথম কায়কোবাদের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন। ১২৯৯ সালের ১৭ জানুয়ারি রুম সুলতান তাকে আনাতোলিয়ায় রাজ্য প্রতিষ্ঠা এবং পশ্চিমে বাইজেন্টাইনদের দিকে সীমানা বৃদ্ধির অনুমতি প্রদান করেছিলেন। সেলজুকদের ভাঙনের পর আনাতোলিয়ায় উদ্ভূত ক্ষুদ্র তুর্কি রাজ্যসমূহের মধ্যে উসমানীয় রাজ্য অন্যতম ছিল। এসকল রাজ্যের মধ্যে উসমানীয়রা অবশেষে আনাতোলিয়াকে তুর্কি শাসনের অধীনে ঐক্যবদ্ধ করে। মোঙ্গলদের পশ্চিমমুখী আগ্রাসনের কারণে অসংখ্য মুসলিম উসমানের রাজ্যে আশ্রয় নেয়। বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের পতনের মধ্য দিয়ে উসমানীয় রাজ্য উত্থান হতে থাকে।
পিতার মৃত্যুর পর উসমান প্রধান বা বে হন। এই সময় নাগাদ দুর্বল হয়ে পড়া বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সমগ্র ইসলামি জগত থেকে সৈনিকরা তার শাসনাধীন অঞ্চলে এসে জড়ো হয়। এছাড়াও মোঙ্গলদের হাত থেকে বাঁচার জন্য অসংখ্য উদ্বাস্তু উসমানের আমিরাতে এসে আশ্রয় নেয়। তাদের মধ্যে অনেক গাজি ছিল। উসমানের দক্ষ নেতৃত্বে এই যোদ্ধারা দ্রুত কার্যকর বাহিনী হিসেবে গড়ে উঠে এবং এর ফলে সাম্রাজ্যের ভিত্তি স্থাপিত হয়।
শাসক হিসেবে উসমানের অবদান
➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
অটোমান বা উসমানীয় সাম্রাজ্যের নামকরণ করা হয় উসমানের নামে। উসমান যেমন একজন দক্ষ প্রশাসক ছিলেন তেমনি ছিলেন একজন দক্ষ সৈনিক। সেই সাথে উসমানের চারিত্রিক গুণাবলির মধ্যে জ্ঞান এবং সহিষ্ণুতাও ছিল। উসমানকে তার আশেপাশের ছোট বড় সকলেই শ্রদ্ধা করতেন কারণ তিনি শাসক হিসেবে কারো উপর জোর করে কিছু চাপিয়ে দিতেন না। ফলে তার অনুসারীদের মধ্যে কোন সংঘর্ষ ছিলনা, সবার মধ্যে ছিল শুধুই বিশ্বস্ততা। তার অনুসারীরা তার সাথে কাজ করতো এবং তাকে শান্তিপূর্ণভাবে মান্য করতো। আর এভাবেই একটি ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে সামাজিক ঐক্য গড়ে ওঠে এবং রাষ্ট্র স্থায়ীত্ব লাভ করে। এর পাশাপাশি উসমান নিজেদের সেনাবাহিনী গঠন করে নিজেরাই বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা করতো। উসমান খলিফা ওসমানের মতাদর্শকে নিজের মধ্যে ধারণ করেছিলেন এবং খলিফা ওসমানের মতো সম্পদ এবং শক্তির চেয়েও ন্যায় বিচারকে উপরে স্থান দিয়েছিলেন। একই সাথে শাসণ কার্যের উপর ছিল তার ব্যক্তিগত সার্বভৌমত্ব, সে কারণে সেই সময়ের অন্যান্য রাজবংশের মতো অটোমানদের মধ্যে বংশগত কোন দ্বন্দ ছিলনা। উসমানের প্রতিবেশী গ্রাম এবং দূর্গের অধিকাংশ নেতা ছিলেন খ্রিস্টান এবং তারা এক সময় শত্রু ছিলেন কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় তারা তার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং তারা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। অটোমান ভূখন্ডের মাঝে সব খ্রিস্টানকে ইসলাম গ্রহণে বাধ্য করা হয়নি বরং বিপুল সংখ্যক খ্রিস্টান নিজেদের পছন্দে ইসলাম গ্রহণ করে কারণ এ সকল খ্রিস্টান মনে করতো বাইজেন্টাইন শাসকেরা তাদের অবহেলা করছে এবং কনস্টান্টিনোপলে প্রশাসন ক্রম অবনতির দিকে যাচ্ছে। ফলে বাস্তববুদ্ধি বশত তারা সুশৃঙ্খল এবং বিশ্বস্ত উসমানের দিকে ঝুঁকে পড়ে। এর ফলে মুসলমানদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ খুলে যায় এবং এশীয় গ্রিকরা নতুন বিশ্বাস এবং নতুন শাসনের দিকে ঝুঁকে যায়। এভাবেই অটোমান তুর্কিরা শুধু যাযাবর নয় বরং স্রষ্টা এবং নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। অটোমানরা ছিল আদর্শ সমাজের নমুনা যাদের লক্ষ ছিল বাইজেন্টাইনদের মতো হওয়া অর্থ্যাৎ তাদের ক্ষমতা দখন করা যেভাবে সেলজুক তুর্কিরা আরব সাম্রাজ্যের শূণ্যস্থান পূরণ করেছিল।
ধীরস্থির ভাবে রাষ্ট্রের সীমানা বৃদ্ধি
➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
প্রতিবেশীদের রাজ্যগুলো দখল করে নিজের রাজ্যের সীমানা বাড়ানোর প্রতি উসমানের কোন তাড়াহুড়া ছিলনা। ধীরস্থির চরিত্রের উসমান পরিকল্পনা মাফিক অপেক্ষা করছিলেন সুযোগের। তার মতবাদ ছিল বেঁচে থাকা এবং শেখা আর এভাবেই বাইজেন্টাইন ভূখন্ডে কাজ করা। সেই সময় বাইজেন্টাইনরা তিনটি শহরে শাসণ করতো। দক্ষিণে ছিল বুরসা, মাঝখানে ছিল নিকাইয়া এবং উত্তরে ছিল নিকোমেডিয়া। তিনটি স্থান উসমানের রাজধানী থেকে মাত্র একদিনের পথ দূরত্বে ছিল কিন্তু উসমান প্রথমেই আক্রমণ করেননি। কিন্তু তিনি জানতেন কনস্টান্টিনোপলের কাছে এ অঞ্চলের দূর্গ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার অনেক গুরুত্ব রয়েছে। সে কারণে নিজস্ব কিছু দূর্বলতা এবং আক্রমণের জন্য যথাযথ সময়ের অপেক্ষায় ছিলেন তিনি। ইতিমধ্যে তার নিজের বাহিনীর শক্তি বৃদ্ধি পায়। এক সময় আর্তুঘুরুলের ৪০০ যোদ্ধা বেড়ে দাঁড়ায় ৪০০০ যোদ্ধার এক বিশাল বাহিনীতে কিন্তু উসমানের সামনে যোদ্ধা সংগ্রহের আরও সুযোগ ছিল।
প্রতিবেশী অঞ্চল সমূহের বেকার সৈন্যদের নিজ দলে টেনে আনেন খুব সহজে কারণ এই সৈন্যরা দীর্ঘদিন ধরে কনস্টান্টিনোপলের কাছে থেকে অবহেলা আর উৎপীড়নের স্বীকার হয়ে আসছিল। চতুর্দশ শতাব্দির প্রথম বছরে ক্ষমতা গ্রহণের ১২বছর পর করুণ হিসারে উসমান বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের সাথে সরাসরি যুদ্ধে জড়ান। নিকোমিডিয়ায় অটোমানরা লুট করা শুরু করে তখন গ্রিক সৈন্যরা তাদের বাধা দিতে এসে সহজেই হেরে যায়। সাধারণ একজন নেতার কাছে রাজ বাহিনী হেরে যাওয়ার কারণে বাইজেন্টাইন শাসকদের মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি হয় এবং তারা উসমানের অঞ্চলকে বিবেচনা করতে শুরু করে ফলে উসমানের সুখ্যাতি বেড়ে যায়। সেই সাথে আশাপাশের বিভিন্ন অঞ্চলের যোদ্ধারা তার দলে যোগ দেয় এবং গর্বভরে উসমানের অনুসারী হিসেবে পরিচয় দেওয়া শুরু। কিন্ত উসমান এতে উৎসাহী নিকোমিডিয়াতে কোন আক্রমণ না করে অপেক্ষা করতে থাকেন আরও একটি সুযোগের। সাত বছর পর যখন তিনি নিজেকে যথেষ্ঠ শক্তিশালী ভাবছিলেন তখন তিনি নিকোমিয়ার পিছনে সার্কাযা নদীতে আক্রমণ করেন এবং বিজয়ী হিসেবে প্রথমবারের মতো বসফরাসে প্রবেশ করেন। ধীরে ধীরে এর পূর্বে কৃষ্ণসাগরের বিভিন্ন সমুদ্রবন্দর ও দূর্গ দখল করে নিতে থাকেন এবং বুরসা ও নিকোমিডিয়ার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্থ করে দেন। সমুদ্রপথে এই দুই শহরের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে তিনি স্থলপথে বুরসাতে আক্রমণ করেন এবং ১৩২৬ সালে সেটি নিজের অধিকারে নেন এবং উসমান মৃত্যুবরণ করেন। অধিকৃত বুরসায় অটোমানদের প্রথম রাজধানী স্থাপন করা হয় এবং উসমানের ইচ্ছা অনুযায়ী তাকে বুরসাতে সমাহিত করা হয়।
উসমান গাজি বিখ্যাত শাইখ এদিবালিকে শ্রদ্ধা করতেন এবং তার মতামতকে গুরুত্ব দিতেন। তিনি প্রায়ই এদিবালির সাথে সাক্ষাত করতেন।
এক রাতে এদিবালির দরগাতে অবস্থান করার সময় দেখা স্বপ্ন পরের দিন তিনি এদিবালিকে জানান। তিনি বলেন, “আমার শাইখ, স্বপ্নে আমি আপনাকে দেখেছি। একটি চাঁদ আপনার বুকে দেখা দিয়েছে। এটি উঠতে থাকে এবং আমার বুকে এসে অবতীর্ণ হয়। আমার নাভি থেকে একটি গাছ উঠে। এটি বৃদ্ধি পায় এবং শাখাপ্রশাখা এত বেশি হয় যে এর ছায়া পুরো পৃথিবীকে আবৃত করে ফেলে। এই স্বপ্নের অর্থ কী??”
কিছুক্ষণ নিশ্চুপ থাকার পর এদিবালি ব্যাখ্যা দেন:
“অভিনন্দন উসমান! সর্বশক্তিমান আল্লাহ তোমার এবং তোমার বংশধরদেরকে সার্বভৌমত্ব প্রদান করেছেন। আমার কন্যা তোমার স্ত্রী হবে এবং সমগ্র বিশ্ব তোমার সন্তানদের নিরাপত্তাধীন হবে।”
উসমানের স্বপ্ন উসমানীয় সাম্রাজ্যের উত্থানে জোরালো ভূমিকা রেখেছে। উসমানীয় পণ্ডিতদের কাছে এই স্বপ্ন একটি গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক উপাদান ছিল।

কারর্টেসিঃ আযমী পথিক।

  1. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ১ :  #কুরুলুস উসমান সিজন ১ ভলিউম ১, # kurus Osman Volum 1,
  2. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ২ : #কুরুলুস উসমান বাংলা সাবটাইটেল সিজন ১ ভলিউম ২
  3. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ৩ : #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  4. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ৪ : #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  5. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ৫ : #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  6. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ৬ : #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  7. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ৭ : #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  8. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ৮ : #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল ,
  9. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ৯ : #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  10. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ১০ : #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  11. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ১১: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  12. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ১২: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  13. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ১৩: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  14. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ১৪: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  15. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ১৫: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  16. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ১৬: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  17. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ১৭: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  18. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ১৮: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  19. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ১৯: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল ,
  20. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ২০: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  21. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ২১: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  22. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ২২: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  23. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ২৩: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  24. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ২৪: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  25. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ২৫: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  26. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ২৬: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 
  27. কুরুলুস ওসমান ভলিউম ২৭: #কুরুলুস ওসমান বাংলা সাবটাইটেল , 

 

 

November 5, 2022 0 comments
1 FacebookTwitterPinterestEmail
Life Style

Top ten Kuakata Multimedia 2022, কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়া বেস্ট ভিউ।

by মাহবুব সজল September 10, 2022
written by মাহবুব সজল

কুয়াকাটা মাল্টিমিডিয়া ২৫ মার্চ ২০১৭ সালে তাদের বানিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে এ চ্যনেলটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। আমি এখানে টপ টেন ভিউ এর ১০ টি ভিডিওর লিংক দিচ্ছি। আপনারাও একটু দেখে নিন কুয়াকাটার সন্তানদের কীর্তি। 

কুয়াকাটা মল্টিমিডিয়া – চ্যানেলটি একটি সামাজিক বিনেদনমুলক চ্যানেল। কুয়াকাটা মল্টিমিডিয়ার নিজস্ব প্রোযজনায় সাপ্তাহিক কন্টেন্ট আপলোড করে থাকে । নিত্য নতুন বাংলা কমেডি, নাটক, শর্টফিল্ম এবং ধরাবাহিক নাটক এ চ্যানেলে আপলোড করা হয়।

আমি ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করি। আশাকরি আপনাদেরেও পছন্দ হবে।

১.  হাসির নাটক | ধাউড়া মালেক | Daura Malek | Bangla Funny Video | Kuakata Multimedia 2022

২. ফাও প্যাচাল | Fao Pechal | New Year 2022 Bangla Comedy Natok Kuakata Multimedia

৩. Bangla Natok | ক্রিমিনাল জামাই | Criminal Jamai | সেশন ১ | শেষ পর্ব | Kuakata Multimedia 2022

৪. ঘাউড়া কাশেম | Gaura Kashem | New Year Natok 2022 | Kuakata Multimedia

৫. Bangla Comedy Natok | Gorur Dalal | গরুর দালাল | Kuakata Multimedia | New Natok 2021

৬. Bangla Comedy Natok | পাতিনেতা | Pati Neta | Kuakata Multimedia | New Natok 2021

৭. Bangla Comedy Natok | বাবার সংসার | Babar Sangsar | Kuakata Multimedia | New Natok 2022

৮. Bangla Comedy Natok | ছ্যাচড়া চোর (পর্ব ০১) | Chacra Chor (Part-01) | New Natok Kuakata Multimedia

৯. Bangla Comedy Natok | ছর্দ প্রেমিক | Chordo Premik | Kuakata Multimedia New Natok

১০. বরিশাইল্লা কুটনীতিবীদ | Barishailla Kutnitibidh | Bangla Comedy Video | Kuakata Multimedia 2022

September 10, 2022 0 comments
2 FacebookTwitterPinterestEmail
Life Style

অফিস সহকারীর কাজ কি? একজন অফিস সহকারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য,  নিম্নমান সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটরের কাজ কি? নিম্নমান সহকারীর কাজ কি?

by মাহবুব সজল September 9, 2022
written by মাহবুব সজল

#অফিস_সহকারী_বা_অফিস_সহকারী_কাম_কম্পিউটার_মুদ্রাক্ষরিক।

শিক্ষা, চাকুরি এবং প্রশিক্ষন সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি সবার আগে পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ও ওয়েবপেজটি ভিজিট করতে পারেন।

 

অফিস সহকারীর কাজ কি? একজন অফিস সহকারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য,  নিম্নমান সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটরের কাজ কি? নিম্নমান সহকারীর কাজ কি?

 

সরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক পদের নিম্নস্তর হচ্ছে অফিস সহকারী বা অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদ। তবে প্রশাসন বা হিসাব শাখার প্রাণ বলতে পারেন এ পদটিকে।

 

প্রশাসন ও হিসাব শাখার সমস্ত প্রকার চিঠিপত্র লিখন, হিসাব কিতাবের কাজ এবং ফাইল উপস্থাপন করে থাকেন একজন অফিস সহকারী। অফিসের পরিশ্রমের কাজ একজন অফিস সহকারীকেই করতে হয়, প্রতিদিন অসংখ্য পত্র, ক্রয়প্রক্রিয়ার কাজ, আদেশ জারি বা যে কোন কর্মকর্তার টাইপিংয়ের কাজও করে দেয় একজন অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।

 

নিম্নমান সহকারী বা অফিস সহকারী-কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, Office Assistant একজন তৃতীয় শ্রেণী বা ১৬ গ্রেডের কর্মচারী ।

১) নির্ধারিত নথিপত্র রক্ষণাবেক্ষণ ও নিষ্পাদন এবং মুদ্রাক্ষরণের কাজ।

২) রেজিস্টার মেইনটেইন এবং হিসাব কিতাবের কাজ।

৩) সকল প্রকার প্রশাসনিক বা অন্য যে কোন চিঠি পত্র বা ডকুমেন্ট টাইপিংয়ের কাজ।

৪)প্রতিষ্ঠান প্রধানের সময়ে সময়ে অর্পিত দায়িত্ব পালন।

 

অফিস সহকারী, Office Assistant-০২ একজন তৃতীয় শ্রেণী বা ১৬ গ্রেডের কর্মচারী

১. কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের যাতায়াতের লগবই পর্যালোচনা করে গাড়ি ভাড়ার নোট,  চিঠি তৈরি ও বিতরণ, গাড়ি ভাড়া সংগ্রহ করে চালান তৈরি করে হিসাব শাখায় প্রেরণ;

২. যাবতীয় নথি বা ফাইল সর্টিং করে তাকে সুসজ্জিতকরণ, জীর্ণ ও পুরাতন ফাইল কভার পরিবর্তন করে নতুন ফাইল কভার স্থাপন করে ফাইলের উপর কম্পিউটারে কম্পোজ করে নথির বিষয়, নথি নম্বর, পূর্ববর্তী নথির সুত্র, নথি বন্ধের তারিখ ইত্যাদি প্রয়োজনীয় বিষয় লিপিবদ্ধকরণ;

৩. বিভিন্ন ফাইল, লগবই ইত্যাদি বাধাই করার ব্যবস্থাকরণ;

৪. প্রশাসন ও হিসাব শাখার সকল আসবাবপত্র, ফাইলপত্র, অফিস সামগ্রী, সিলিং ফ্যান ইত্যাদি কর্তব্যরত অফিস সহায়ক/পরিচ্ছন্নতা কর্মী দ্বারা নিয়মিত পরিস্কারকরণ ও তদারকি;

৫. এছাড়াও সময়ে সময়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশিত নির্দিষ্ট  দায়িত্ব পালন;

 

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক-০৩ Office Assistant  একজন  তৃতীয় শ্রেণী বা ১৬ গ্রেডের কর্মচারী

১. টেন্ডার সিডিউল তৈরি ও বিক্রয়, টিইসি সদস্য বরাবর পত্র প্রেরণ, দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির প্রতিবেদন ও কার্যাদেশ তৈরি

২. অধিকাল ভাতার বিল, সকল প্রকার বিলের ব্যয় মঞ্জুরী তৈরি ও উপস্থাপন।

৩. লিভারেজ সংক্রান্ত কম্পিউটার সংক্রান্ত কাজ ও বিল তৈরিকরণের কাজ।

৪. এছাড়াও সময়ে সময়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশিত দায়িত্ব পালন।

৫. বাসা বরাদ্দ সংক্রান্ত কাজ।

 

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক-০৪ Office Assistant  একজন তৃতীয় শ্রেণী বা ১৬ গ্রেডের কর্মচারী

১. যাবতীয় পত্রাদি গ্রহণ ডাইরী, ইস্যুকরণ ও বিতরণের ব্যবস্থাকরণ;

২. প্রশাসনিক কর্মকর্তা/প্রধান সহকারী কর্তৃক নির্দেশিত যে কোন চিঠিপত্রের খসড়া প্রস্তুতকরণ, পরিচ্ছন্ন পত্র তৈরিকরণ এবং নথি উপস্থাপন;

৩. টেন্ডারের কাজে অফিস সহকারী-৩ কে প্রয়োজনীয় সহায়তা করণ: যেমন- সিলগালাকরণ, বিভিন্ন সিল ছাপাকরণ। নিলাম সংক্রান্ত যাবতীয় নথি উপস্থাপন।

৪. এছাড়াও সময়ে সময়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশিত দায়িত্ব পালন।

 

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর হতে চান?

সারা বছরই এই পদে লোকবল নিয়োগের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিজ্ঞপ্তি দিয়ে থাকে। বাংলাদেশের প্রায় সব অফিসে এই পদের জন্য লোকবলের প্রয়োজন হয়। ফলে এই নিয়োগ পরীক্ষায় ব্যাপক প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে; কিন্তু বেশির ভাগ প্রার্থীরই এই পদের জন্য বাড়তি প্রস্তুতি থাকে না। ফলে অনেকেই অকৃতকার্য হন। তবে কৌশলে প্রস্তুতি নিলে এই পদে চাকরি পাওয়া সহজ হয়।

নিয়োগ পরীক্ষা যেভাবে

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষার মতোই প্রথমে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয়। প্রতিষ্ঠানভেদে ৮০ থেকে ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয়ে থাকে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় যাঁরা উত্তীর্ণ হন তাঁদের কম্পিউটারের ব্যাবহারিক দক্ষতা প্রমাণের জন্য ব্যাবহারিক পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়। কম্পিউটারের ব্যাবহারিক দক্ষতায় উত্তীর্ণ হলেই মৌখিক পরীক্ষা বা ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি হতে হয়।

 

শিক্ষাগত যোগ্যতা

অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর হলো তৃতীয় অথবা চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর পদ। এই পদে আবেদনের জন্য সাধারণত ন্যূনতম এইচএসসি বা সমমানের পাস হতে হয়। তবে উচ্চমান সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক ডিগ্রিও চেয়ে থাকে। এ ছাড়া কম্পিউটারের মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট, ডাটা এন্ট্রি, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, ই-মেইলিং ও টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে ২০-৩০ শব্দ লেখার যোগ্যতার প্রয়োজন হয়, যা ব্যাবহারিক পরীক্ষার সময় যাচাই করা হয়ে থাকে।

 

পরীক্ষার প্রস্তুতি

অফিস সহকারী, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, উচ্চমান সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদের পরীক্ষার প্রস্তুতি দুই ধরনের নেওয়ার দরকার হয়।

প্রথমত, প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির জন্য বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ জ্ঞান, কম্পিউটারের তাত্ত্বিক বিষয়, যা অন্যান্য সরকারি চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির মতোই।

দ্বিতীয়ত, ব্যাবহারিক পরীক্ষার জন্য কম্পিউটারের ব্যাবহারিক দক্ষতা অর্জন করতে হয়। এ দুই ধরনের প্রস্তুতির কোনোটিতে ঘাটতি থাকলে চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না।

 

প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি

►অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অথবা কম্পিউটার অপারেটর পদের বিগত বছরের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সংগ্রহ করে সেগুলো বুঝে বুঝে সমাধান করতে হবে। মুখস্থ করার বিষয়গুলো মুখস্থ করে ফেলতে হবে। তারপর প্রশ্নগুলো দেখে বিশ্লেষণ করতে হবে পরীক্ষায় কোন ধরনের প্রশ্ন বেশি আসে, কোন টপিক থেকে প্রতিবছরই প্রশ্ন এসে থাকে। এগুলো বিশ্লেষণ করে খাতায় টপিকভিত্তিক গুরুত্ব অনুসারে সাজানো যেতে পারে। এভাবে নিজের সাজেশন নিজেই করে নিতে পারেন।

►প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতির সহায়ক বইগুলো সংগ্রহ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদের জন্য বাজার থেকে আলাদা কোনো গাইড বই কেনার প্রয়োজন নেই। বিসিএস বা অন্যান্য চাকরির বইগুলো থেকেই বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব।

►ইংরেজিতে প্রথমে বেসিক গ্রামার শিখতে হবে। তারপর গ্রামারের পাশাপাশি মেমোরাইজিং আইটেম তথা মুখস্থ বিষয়গুলোর ওপর জোর দেওয়া যেতে পারে। যেমন :Synonyms and Antonyms, Idioms and Pharses, One word substitution, Spelling mistake, Appropriate Prepositions, Group Verbs, Proverb ইত্যাদি।

►সরকারি চাকরিপ্রার্থীরা সবাই জানেন, চাকরি পেতে ইংরেজি ও গণিতের গুরুত্ব অপরিসীম। ছোটবেলায় অনেকেই গণিতে ফাঁকি দিয়ে এসেছি; কিন্তু এখন তো আর ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ নেই। তাই গণিতের ভিত্তি মজবুত করতে হবে। পঞ্চম থেকে দশম শ্রেণির গণিত বইগুলো বুঝে বুঝে সমাধান করতে পারলে গণিতের ভিত্তি মজবুত হবে। তারপর বাজারের যেকোনো গাইড বই থেকে প্রস্তুতি নেওয়া যেতে পারে। ইউটিউব থেকেও চাকরির প্রস্তুতির জন্য গনিতের টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়।

►৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেনির অর্থ্যাৎ মাধ্যমিকের কম্পিউটার বই ও বাজারের প্রচলিত ভালো মানের একটা বই থেকে প্রস্তুতি নিলে কম্পিউটার ও তথ্য-প্রযুক্তির প্রিলিমিনারির ভালো প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব। ব্যাংক, বিসিএসসহ বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা বিগত সালের প্রশ্নগুলো বেশি বেশি চর্চা করা যেতে পারে।

►বাংলায় ব্যাকরণ ও সাহিত্য থেকে প্রশ্ন এসে থাকে। ব্যাকরণ অংশের প্রস্তুতির জন্য নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড ব্যাকরণ বই পড়া যেতে পারে। আর সাহিত্য অংশের প্রস্তুতির জন্য বাজারের প্রচলিত ভালো মানের একটি গাইড বই-ই যথেষ্ট।

► পরীক্ষার আগে বেশি বেশি মডেল টেস্ট দেওয়ার চেষ্টা করুন। মডেল টেস্ট দেওয়ার সুবিধা হলো পরীক্ষার হলের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত হয়ে যাবে। এ ছাড়া সময় ব্যবস্থাপনাও আয়ত্তে চলে আসবে।

►সাধারণ জ্ঞানের প্রস্তুতির জন্য অষ্টম ও নবম-দশম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইটি নোট করে পড়া যেতে পারে। এ ছাড়া নিয়মিত জাতীয় দৈনিক পত্রিকা পড়লে সাধারণ জ্ঞানের অনেক বিষয়ই সহজে আয়ত্তে চলে আসবে।

 

 

কম্পিউটারের ব্যবহারিক দক্ষতা প্রস্তুতি

প্রথমে আপনাকে মনে রাখতে হবে কম্পিউটারের ব্যাবহারিক দক্ষতা রাতারাতি অর্জন হয় না। এই দক্ষতা অর্জন করতে আপনাকে একাগ্রচিত্তে প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

আপনার বাসায় যদি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকে, আর যদি ইন্টারনেট সংযোগ থাকে তাহলে খুব সহজেই আপনি এ দক্ষতাগুলো অর্জন করতে পারবেন। টাইপিংয়ে গতি বাড়ানোর জন্য আপনাকে প্রচুর নিয়মিত টাইপ করতে হবে। টাইপিং শিখতে গেলে প্রথমে যে সমস্যা হয়, তা হলো টাইপ করার মতো কিছু খুঁজে পাওয়া যায় না। এ ক্ষেত্রে আপনি কয়েকটি টেকনিক অনুসরণ করতে পারেন। তা হলো মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে আপনি চাকরির প্রস্তুতির বিভিন্ন বিষয় নোট করতে পারেন। এতে আপনার মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহারের খুঁটিনাটি জানা হয়ে যাবে। আবার এগুলো চাইলে ফেসবুকের বিভিন্ন চাকরির প্রস্তুতির গ্রুপগুলোতে পোস্টও করতে পারেন। ফেসবুকে আমরা কমবেশি সবাই স্ট্যাটাস দিই। প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে মেসেঞ্জারে চ্যাট করে থাকি। কিন্তু এগুলো যদি আপনি বাংলা ও ইংরেজি উভয় মাধ্যমে কম্পিউটার বা ল্যাপটপে বসে লিখে থাকেন, তাহলে কয়েক মাসের মধ্যে আপনি অবাক হয়ে লক্ষ্য করবেন যে আপনার টাইপিং দক্ষতা চলে আসছে। অন্যদিকে কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্রাউজিংও শিখে যাবেন। ফরমাল ই-মেইল কিভাবে পাঠাতে হয় এটা যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে ইউটিউবে টিউটরিয়াল দেখে খুব সহজেই শিখে নিতে পারেন। আর মাঝে মাঝে বন্ধুদের ই-মেইল পাঠাতে পারেন। আপনার প্রতি মাসের আয়-ব্যয়ের হিসাবটা এক্সেলে রাখতে পারেন। এতে আয়-ব্যয়ের হিসাবটা রেকর্ড করা হয়ে যাবে, আর আপনার এক্সেলও শেখা হবে। বর্তমানে বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্সে পড়ার সময় পাওয়ারপয়েন্ট প্রেজেন্টশন দিতে হয়। কিন্তু আপনার ছাত্রজীবনে যদি এমনটা না হয়ে থাকে তাহলে আপনি চাকরির প্রস্তুতির যেকোনো বিষয়ের নির্দিষ্ট টপিকের ওপর পাওয়ারপয়েন্ট প্রেজেন্টশনের স্লাইড তৈরি করতে পারেন। আর এগুলো শেখার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে। গুগলে সার্চ দিলেই পাবেন।

ইউটিউবেও ভালো মানের টিউটরিয়াল আছে, যা দেখে আপনি অনায়াসেই শিখে নিতে পারেন। চাইলে অনলাইনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারে অনলাইনে এসব বিষয়ের ওপর কোর্সও করে নিতে পারেন। সফলভাবে কোর্স সম্পন্ন করলে সার্টিফিকেটও দিয়ে থাকে, যা পরবর্তী জীবনে কাজে লাগতে পারে। কম্পিউটারের এসব দক্ষতার জন্য বাজারে ভালো মানের বই পাওয়া যায়। গুগলে সার্চ দিলে অনেক বইয়ের পিডিএফ পাওয়া যাবে।

 

সবশেষে আপনাদের চাকুরির প্রস্তুতি ভাল ভাবে সম্পন্ন এই কামনা করে আজকের টপিকসটি শেষ করছি।

আল্লাহ হাফেজ।

 

September 9, 2022 0 comments
1 FacebookTwitterPinterestEmail
Newer Posts
Older Posts
  • Facebook
  • Linkedin
  • Youtube

@2025 - All Right Reserved. Designed and Developed by WebRoo IT


Back To Top
Mahbub Shajal
  • হোম
  • শিক্ষা
  • পাঠ্য বই
  • চাকরির খবর
  • ভর্তি তথ্য
  • সাধারণ জ্ঞান
  • প্রশিক্ষণ বিজ্ঞপ্তি
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • বিনোদন
  • লাইব্রেরি