ফার্মাসিস্ট ক্যাটাগরী সি (Category C ) পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য আজকের এ আর্টিকেলটি। এ নিবন্ধের মধ্যে আমি ফার্সাসিস্ট পরীক্ষার জন্য ফুল প্রশ্নব্যাংক এর সমাধান দিচ্ছি। আপনি এ প্রশ্নব্যাংকটি পড়তে পাড়লে ইনশাআল্লাহ পরীক্ষায় ১০০% কমন পাবেন। এ আর্টিকেল থেকে সবগুলো অধ্যায়ের প্রশ্ন এবং উত্তরগুলো দেখে নিতে পারবেন। সবাইকে ধৈর্য্য ধরে সবগুলো প্রশ্নের সমাধান দেখার অনুরোধ করছি।
সি ক্যাটাগরি ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান। ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার সাজেশন, প্রশ্ন ব্যাংক
অধ্যায়–০৪
১. উন্নত ঔষুধ ব্যবস্থাপনার মূল লক্ষ্য কয়টি?
উঃ ৫ টি।
২. ঔষুধ ব্যবস্থাপনার চক্রের ধাপ কয়টি?
উঃ ৫ টি।
৩. একটি মডেল মেডিসিন শপে যে সকল ঔষুধ সমূহ ক্রয় করা হয় এবং মজুদ করা হবে সেগুলোর প্রকার এবং পরিমাণ সাধারণত কয়টি বিষয়ের উপর নির্ভর করে?
উঃ ৫ টি।
৪. মডেল মেডিসিন শপের একজন ডিসপেন্সার ঔষুধ ক্রয়ের পূর্বে কয়টি বিষয় নিশ্চিত করবেন?
উঃ ২ টি।
৫. মেডিসিন শপের জন্য কোন কোন ঔষুধ কিনতে হবে তা কয়টি বিষয়ের উপর নির্ভর করে?
উঃ ৭ টি।
৬. কি পরিমাণ ঔষুধ কেনা হবে তা কয়টি বিষয়ের উপর নির্ভর করে?
উঃ ২ টি।
৭. কয়টি প্রক্রিয়ার সাহায্যে ঔষুধ সংগ্রহ করা যেতে পারে?
উঃ ৫ টি।
৮. লাইসেন্সধারী প্রস্তুত কারক বা সরবরাহ কারীর কাছে মডিউল – ৪ থেকে পণ্য ক্রয়ের সুবিধা কয়টি?
উঃ ৪ টি।
৯. সেলফে বা তাকে ঔষুধ সাজানোর বা বিন্যাসের ধাপ কয়টি?
উঃ ৫ টি।
১০. সঠিক বিন্যাসে কয়টি সুবিধা পাওয়া যায়?
উঃ ৪ টি।
১১. মেডিসিন শপে ঔষুধ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে কয়টি বিষয় প্রভার ফেলে?
উঃ ৪ টি।
১২. ঔষুধ সংরক্ষণের দিক নির্দেশনা কয়টি?
উঃ ১০ টি।
১৩. ঔষুধ সংরক্ষণে FEFO পদ্ধতি কি?
উঃ First Expiry fist Out.(আগের মেয়াদ উত্তীর্ণ আগে বিক্রি)।
১৪. যে সকল ঔষুধ হালকা সে সকল ঔষুধ কোন তাকে রাখতে হবে?
উঃ উপরের তাকে।
১৫. যে সকল ঔষুধ ভারী সে সকল ঔষুধ কোন তাকে রাখতে হবে?
উঃ নিচের তাকে।
১৬. সিরাপ এর মুখে খাওয়ার সাসপেনশন কোন তাকে রাখতে হবে?
উঃ মাঝের তাকে।
১৭. সহজে ঔষুধ খুঁজে পাওয়ার জন্য সবগুলো তাকে কি করতে হবে?
উঃ লেবেলিং।
১৮. সকল বায়োলজিক্যাল প্রোডাক্ট কোথায় সংরক্ষণ করতে হবে?
উঃ রেফ্রিজারেটরে।
১৯. সফলভাবে ঔষুধে পত্র ও অন্যান্য পন্য সাজানোর জন্য এবং ঔষুধের সার্বিক ব্যবস্থা পনার জন্য একটি মডেল
মেডিসিন শপে কয়টি কাজ একান্ত প্রয়োজন?
উঃ ৩ টি।
২০. মজুদ সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য , কয়টি নথিপত্র অনুসরণ করলে কার্যকর ভাবে মজুদ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা?
উঃ ৬ টি।
২১. ঔষুধ ডিসপেন্সিং এর ধাপ কয়টি?
উঃ ৫ টি।
২২. একজন ভাল ডিসপেন্সারের গুণাবলী কয়টি?
উঃ ৭ টি।
২৩. ডিসপেন্সিং প্রক্রিয়ার ধাপ কয়টি?
উঃ ৮ টি।
২৪. একই ব্যবস্থা পত্র অনুযায়ী কয়বার ঔষুধ কিনলে পুনরায় চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে অনুরোধ করবেন?
উঃ ৩ বার।
২৫. একটি আদর্শ ব্যবস্থা পত্রে কয়টি তথ্য থাকা উচিত?
উঃ ৮ টি।
২৬. ঔষুধের জেনেরিক নাম সমূহ কোন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দেয়া হয়ে থাকে?
উঃ আন্তর্জাতিক।
২৭. নাপা, এইস, এক্সপা ঔষুধ গুলোর জেনেরিক নাম কি?
উঃ প্যারাসিটামল।
২৮. লুমারটেক ঔষুধের জেনেরিক নাম কি?
উঃ আরটিমেথার/লুমিফ্যানট্রিন।
২৯. জি-কুইনাইন এর জেনেরিক নাম কি?
উঃ কুইনাইন।
৩০. ডিসপেন্সির এর জন্য ঔষুধ সংগ্রহ করার ধাপ কয়টি?
উঃ ৫ টি।
৩১. যে পাত্রে বা মোড়কে ঔষুধ সরবরাহ করা হবে তার লেবেলে কয়টি বিষয় নিশ্চিত করতে হবে?
উঃ ৭ টি।
৩২. লেবেলিং এর চেকলিষ্টে কয়টি বিষয় চেক করতে হয়?
উঃ ৮ টি।
৩৩. রোগী / গ্রাহককে ঔষুধ বুঝিয়ে দেয়ার সময় রোগীর জন্য নিদের্শনা থাকবে কয়টি?
উঃ ৯ টি।
৩৪. এমোক্সিল এর জেনেরিক নাম কি?
উঃ এমোক্সিসিলিন।
৩৫. সাধারণ মাপের কয় গøাস পানিতে আধা লিটার হয়?
উঃ ২ গ্লাস।
৩৬. তৈরী খাবার স্যালাইন দ্রবণ কয় ঘন্টার মধ্যে শেষ করতে হবে?
উঃ ১২ ঘন্টা।
৩৭. ঔষুধের কার্যকারিতা কয়টি বিষয়ের উপর নির্ভর করে?
উঃ ৪ টি।
৩৮. শরীরে ঔষুধ প্রয়োগ প্রধান পথ কয়টি?
উঃ ৪ টি।
৩৯. এক চামচ তরল মানে সাধারণত কত এমএল?
উঃ ৫ এমএল।
৪০. চুইংগাম জাতীয় ঔষুধ সমূহ সাধারণ কতক্ষণ পর্যন্ত চিবাতে হয়?
উঃ ৩০ মিনিট পর্যন্ত।
৪১. ইনহেলার নেয়ার পর কতক্ষণ ম্বাস আটকে রাখতে হবে?
উঃ ১০ সেকেন্ড।
৪২. ইনহেলার নেয়ার ধাপ কয়টি?
উঃ ৬ টি।
৪৩. ইনহেলার নেয়ার পরে কি করতে হয়?
উঃ পানি দিয়ে কুলি করতে হয়।
৪৪. কয়টি কোস্টেরয়েড জাতীয় মলম দিনে কয়বারের বেশী ব্যবহার করা উচিত নয়?
উঃ ২ বার।
৪৫. সাপাজিটরি প্রয়োগ করার কয় ঘন্টা পর্যন্ত টয়লেট ব্যবহার করা যাবে না?
উঃ ১ ঘন্টা পর্যন্ত।
৪৬. সাপোজিটরি প্রয়োগের ধাপ কয়টি?
উঃ ১০ টি।
৪৭. অ্যামোক্সিলিন এর সাথে জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি খেলে কি হয়?
উঃ জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ির কার্যকারিতা কমে যায়।
৪৮. ইরইিথ্রোমাইসিন সেবনের কতক্ষণ ওয়ারফেরিন সেবন করা উচিত?
উঃ ১ ঘন্টা পর।
৪৯. ওমিপ্রাজল সেবনের কয় ঘন্টা পর ম্যাগনেসিয়াম এন্টাসিড খাওয়া উচিত?
উঃ ২ ঘন্টা পর।
৫০. প্রথমে সিপ্রোফ্লোক্সাসিন সেবনের কয় ঘন্টা পর ম্যাগনেসিয়াম এন্টাসিড সেবন করা উচিত?
উঃ ২ ঘন্টা পর।
৫১. অ্যসপিরিন ও ওয়ার ফেরিন একসাথে সেবন করলে কী হতে পারে?
উঃ কার্যকারিতা বৃদ্ধি পেয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণ হতে পারে।
৫২. ইয়াইথ্রোমাইসিন এবং ওয়ারফেরিন এক সাথে সেবনে কি হতে পারে?
উঃ রক্ত জমাট বাধা কমিয়ে অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণের কারণ হতে পারে।
৫৩. দুধ পান করার কয় ঘন্টা পর সিপ্রোফ্লোক্সাসিন সেবন করা উচিত?
উঃ ২ ঘন্টা পর।
৫৪. খাবার গ্রহণের কয় ঘন্টা পূর্বে এমপিসিলিণ সেবণ করা উচিত?
উঃ ১ ঘন্টা পূর্বে।
৫৫. টেট্রাসাইক্লিন সমূহ (ডক্সিসাইক্লিন, অক্সিটেট্রাসাইক্লিন) এবং এন্টাসিড কয় ঘন্টার ব্যবধানে সেবন করা উচিত?
উঃ ২ ঘন্টা।
৫৬. টেট্রাসাইক্লিন সমূহ এবং আয়রণ, ক্যালসিয়াম বা জিংক সমৃদ্ধ ঔষুধ কয়ঘন্টার ব্যবধানে সেবন করা উচিত?
উঃ ২ ঘন্টা।
৫৭. ঔষুধের কার্যকারিতার উপর অ্যালকোহলের কয় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে?
উঃ ৮ ধরনের।
৫৮. টেট্রাসইক্লিন এর সাথে কোন খাবারের মিথস্ক্রিয়া/মিশ্রক্রিয়া হয়?
উঃ দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার।
৫৯. টারফেরাডিন এর সাথে কোন খাবারের মিশ্রক্রিয়া হয়?
উঃ জাম্বুরা জাতীয় ফলের রস।
৬০. নিম্নমানের ঔষুধ সনাক্ত করার জন্য সলিড ঔষুধের ক্ষেত্রে কয়টি বিষয় খেয়াল করা উচিত?
উঃ ৭ টি।
৬১. নিম্নমানের তরল ঔষুধ সনাক্ত করার জন্য কয়টি বিষয় খেয়াল করা উচিত?
উঃ ৬ টি।
৬২. নিম্নমানের সেমি সলিড ঔষুধ সনাক্ত করার জন্য কয়টি বিষয়ে খেয়াল রাখা উচিত?
উঃ ৩ টি।
৬৩. সকল মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষুধের নথিতে কয়টি তথ্য থাকা উচিত?
উঃ ৫ টি।
৬৪. একটি মডেল মেডিসিন শপ চালাতে কয়টি নির্দেশনা থাকা উচিত?
উঃ ৫ টি।
৬৫. মডেল মিডিসিন শপ চালাতে সকল নির্দেশনা মেনে চললে কয়টি সুফল পাওয়া যায়?
উঃ ৫ টি।
৬৬. নকল ঔষুধ ডিসপেন্সিং এ রোগীর উপর কয় প্রকার প্রভাব পড়তে পারে:
উঃ ৫ টি।
৬৭. নকল ঔষুধ ডিসপেন্সিং এ ব্যবসায়ের উপর কয় প্রকার প্রভাব পড়তে পাবে?
উঃ ৪ প্রকার।
৬৮. নকল ঔষুধ চিহ্নিত করতে পারলে কয় জায়গায় রিপোর্ট করতে পারবেন?
উঃ ৩ জায়গায়।
৬৯. ইনসুলিন নিলে রক্তে কি কমায়?
উঃ গ্লূকোজ।
৭০. Opioid সেবনে কি হতে পারে?
উঃ ঘুম বৃদ্ধি পেতে পারে।
৭১. ক্যান্সার বিনাশী ঔষুধ সেবনে কি হতে পারে?
উঃ চুল পড়ে যায়।
৭২. ব্যাথানামক (NSAID) সেবনে কি সমস্যা হতে পারে?
উঃ অন্ত্রে রক্তক্ষরণ।
৭৩. প্রম জেনারেশনের মানসিক সমস্যার ঔষুধ সমূহ সেবনে কে হতে পারে?
উঃ পারকিনসনিজম।
৭৪. কয় শ্রেণীর মানুষ ঔষুধের বিরুপ প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে বেশি ঝুঁকিতে আছেন?
উঃ ৬ শ্রেণীর।
৭৫. যোগাযোগ প্রধানত কয় ধরনের হয়?
উঃ ২ ধরনের।
৭৬. একজন ভাল যোগাযোগ কারীর গুনাবলি সমূহ কয়টি?
উঃ ৯ টি।
৭৭. কার্যকর যোগাযোগের ক্ষেত্রে বাধা কয়টি?
উঃ ১৮ টি।
৭৮. ঔষুধ ডিসপেন্সিং এর সময় কার্যকর যোগাযোগের বাধা সমূহ দূর করার জন্য কতগুলো পদক্ষেপ অনুসরণ করা উচিত?
উঃ ৮ টি।
৭৯. একজন ব্যক্তি যিনি অন্যের প্রয়োজনে তাকে সাহায্যে করেন এবং সমবেদনা জানান তাকে কি বলে?
উঃ সামারিটান। (SAMARITAN)
৮০. একটি ব্যাগ বা বক্স যাতে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবহার্য ঔষুধ ও জিনিসপত্র থাকে তাকে কি বলে?
উঃ ফাস্ট এইড বক্স/ কিট।
৮১. প্রচলিত প্রাথমিক সেবা বাক্সে (ফার্স্ট এইজ বক্সে) সাধারণত কয় ধরণের জিনিস রাখা ভাল?
উঃ ২২ ধরণের।
৮২. আঘাত প্রাপ্ত বা ক্ষত এলাকা পরিস্কার করার জন্য কোন ঔষুধ ব্যবহার করা হয়?
উঃ হাইড্রোজেন পার অক্সাইড।
৮৩. শরীরের তাপমাত্রা মাপার জন্য কি ব্যবহার করা হয়?
উঃ থার্মোমিটার।
৮৪. প্রাথমিক সেবাদান কারী রোগীর রক্ত বা দেহরসে সরাসরি সংস্পর্শে না আশার জন্য নিজে কি ব্যবহার করবেন?
উঃ জিসপোজেবল গ্লাভস।
৮৫. একটি কাঠের টুকরা যা হাতের বা পায়ের হাড় ভেঙ্গে গেলে তাকে সোজা ও সঠিকভাবে রাখতে সহায়তা করে তার নাম কি?
উঃ স্প্লিন্ট।
৮৬. জরুরী রোগীকে প্রাথমিক সেবা দেয়ার সময় কয়টি বিষয় অনুসরণ করবেন?
উঃ ৫ টি।
৮৭. হাড় ভাঙ্গা সাধারণত কয় ধরনের পাওয়া যায়?
উঃ ২ ধরনের।
৮৮. কোন ডিগ্রীর পোড়া রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে প্রেরণ করবেন?
উঃ ২য় ও ৩য় ডিগ্রীর পোড়া রোগী।
৮৯. হাঁড় স্বাভাবিক অবস্থান থেকে সরে গেলে তাকে কি বলে?
উঃ ডিসলোকেশন বলে।
৯০. দূর্ঘটনা জনিত মৃত্যুর কারণগুলোর মধ্যে পানিতে ডুবে মারা যাওয়া বিশ্ব জুড়ে কততম স্থানে রয়েছে?
উঃ তৃতীয় স্থানে।
৯১. মোট দূর্ঘনাজনিত মৃত্যুর শতকরা কতভাগ পানিতে ডুবে মারা যায়?
উঃ ৭ %।
৯২. বাংলাদেশে ১-৪ বছরের শিশুদের মধ্যে সকল মৃত্যুর শতকরা কতভাগ পানিতে ডুবে মারা যায়?
উঃ ৪৩ ভাগ।
৯৩. বিশে^জুড়ে প্রতিবছর আনুমানিক কত মানুষ পানিতে ডুবে মারা যায়?
উঃ তিন লক্ষ বাহাত্তর হাজার।
৯৪. পানেিত ডুবে যাওয়া রোগীর যদি পালস না থাকে বা নিশ্বাস না নেন তাহলে কি করবেন?
উঃ CPR (cardiopulmonary resuscitation)
প্রয়োগ করব।
৯৫. যদি কোন রোগীর শরীরে লালচে চাকা দেখা দেয় এবং সেগুলো খুব চুলকায় তবে সর্বপ্রম কি করবেন?
উঃ বরফ বা ঠান্ডা স্যাক দেব।
৯৬. যদি কোন রোগীর শরীরে লালচে চাকা দেখা দেয় এবং সেগুলো খুব চুলকায় তাহলে কোন ক্রিম দিব?
উঃ স্টেরয়েড ক্রিম (হাইড্রোকরটিসোন)।
৯৭. শ্বাস কষ্ট হচ্ছে এমন রোগীর মাথার নিছে কি দিবেন না?
উঃ বালিশ।
৯৮. হুল ফোটানোর জায়াগায় হুল সরিয়ে ফেলার অন্তত কতক্ষণ বরফ চেপে ধরতে হবে/ বা ঠান্ডা পানি ঢালতে হবে?
উঃ ১০ মিনিট।
৯৯. সংক্রমনের ঝুঁকি কমানোর জন্য কামড়ের স্থানটি ভালবাবে কি করতে হবে?
উঃ প্রচুর পানি ও সাবান ব্যবহার করে ধুতে হবে।
১০০. কুকুর বানর বাধুর ইত্যাদির কামড়ে কোন টিকা নেয়া জরুরী?
উঃ র্যাবিস।
১০১. সাপে কাটা স্থানে প্রমে কি করতে হবে?
উঃ সাবান ও পানি দিয়ে ক্ষত স্থানটি ভালভাবে ধুয়ে নিতে হবে।
১০২. সাপে কাটা রোগীকে কি ভাবে শুইয়ে রাখতে হবে?
উঃ যাতে ক্ষতস্থানটি হৃৎপিন্ডের লেভেলে থাকে।
১০৩. সাপে কাটলে কি করা যাবে না?
উঃ ক্ষতস্থানটি কাটা যাবে না, মুখ লাখিয়ে চোষা যাবেনা, ক্ষতস্থানে বরফ লাখানো যাবে না, রক্ত চলাচল বদ্ধ করার
বাঁধন বাধা যাবে না।
১০৪. রোগী যদি এসিড বা জারক জাতীয় বিষ সেবন করে থাকেন তবে তাকে কি করতে হবে?
উঃ অল্প অল্প পানি বা দুধ পান করাতে হবে।
১০৫. কেউ যদি মুখে বিষ পান করে থাকে তখন তাকে কি করাবেন না?
উঃ বমি করানোর চেষ্ঠা করবেন না।
১০৬. যদি কোন কেমিক্যালের কারণে রোগীর শরীর পুড়ে গিয়ে থাকে তবে কত মিনিট ধরে ঠান্ডা পানি ঢালতে হবে?
উঃ ২০ মিনিট।
১০৭. বিজ্ঞান সম্মত ও স্বাস্থ্য সম্মতভাবে যেসব সহায়ক দ্রব্য ক্ষত সারাতে ও ক্ষতকে বাইরের আঘাত হতে রক্ষা করতে ব্যবহৃত হয় তাই কি?
উঃ সার্জিক্যাল ড্রেসিং।
১০৮. উপাদান, প্রস্তুত প্রণালী ও ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে সার্জিক্যাল ড্রেসিং সমূহকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উঃ ৫ ভাগে।
১০৯. গজের মাপ সাধারণত প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে কত সুতা পর্যন্ত হয়ে থাকে?
উঃ 4×36 হতে 20×12 সুতা।
১১০. বোরিক এসিড গজ এ কত পরিমাণ বোরিক এসিড থাকে?
উঃ ৩-৭%।
১১১. ডাবল সায়ানাইড গজে কত পরিমাণ মারকারি সায়ানাইড থাকে?
উঃ ০.৫-১.৫%
১১২. ডাবল সায়া নাইড গচে কত পরিমাণ জিঙ্ক সায়ানাইড থাকে?
উঃ ১.৫- ৩.০%।
১১৩. আয়োডোফর্ম গজে কি পরিমাণ আয়োডোফর্ম থাকে?
উঃ ৪-৬%।
১১৪. ট্রাইনাইট্রোফেনল গজে কি পরিমাণ ট্রাইনাইট্রোফেনল থাকে?
উঃ ১.৫-২.৫%।
১১৫. ঔষুধ বিহীন গজের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য কয়টি?
উঃ ৪ টি।
১১৬. প্রস্তুত প্রণালী অনুযায়ী ব্যান্ডেজকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উঃ ৪ ভাগে।
১১৭. প্লাস্টারেকি পরিমাণ জিঙ্গ অক্সাইড থাকে?
উঃ ২০-৩০%।
১১৮. প্লাস্টারে কি পরিমাণ জিঙ্গ অক্সাইড থাকে?
উঃ ২০-৩০%।
১১৯. প্লাস্টার অব প্যারিস কত পরিমাণ ক্যালসিয়াম সারফেটের মাধ্যমে চামড়ার সাথে যুক্ত থাকে?
উঃ ৮০% ।
১২০. সার্জিক্যাল স্ট্যান্ডার্ড ড্রেসিং সাধারণত ঔষুধের কোন রেফারেন্স বই মোতাবেক তৈরী?
উঃ ব্রিটিশ ফার্মাসিউটিক্যাল কোডেক্স।
১২১. স্ট্যান্ডার্ড ড্রেসিং, গুলো (বি,পি,সি) কত থেকে কত নম্বর পর্যন্ত হয়ে থাকে?
উঃ ১-১৬ পর্যন্ত।
১২২. স্ট্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর ১ আর কি নামে ও পরিচিত?
উঃ ডাবল সায়ানাইড ড্রেসিং।
১২৩. স্ট্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর ২ আর কি নামে ও পরিচিত ?
উঃ ফার্মেন্টেশন ড্রেসিং।
১২৪. স্ট্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর ৩,৪,৫ এবং ৬ গুলোকে আর কি নামে পরিচিত?
উঃ স্থিতিস্থাপক আঠালো ক্ষত ড্রেসিং।
১২৫. লিন্ট ফিঙ্গার ড্রেসিং যা আঙ্গুলের ব্যান্ডেজ হিসেবে ব্রবহৃত হয় কোনটি?
উঃ স্ট্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর ৭।
১২৬. স্ট্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর ৮ও৯ কিসের ব্যান্ডেজ হিসাবে ব্যবহাত হয়?
উঃ হাত ও পায়ের।
১২৭. আগুনে পোড়াজনিত আগুনের ব্যান্ডেজ হিসাবে ব্যবহৃত হয় কোনটি?
উঃ স্ট্যান্ডর্ড ড্রেসিং নম্বর ১০।
১২৮. স্ট্যান্ডার্ড ড্রেসিং নম্বর ১৬ কি নামে পরিচিত?
উঃ চোখের প্যাড।
১২৯. শোষণযোগ্য সুচারস কি জাতীয় উপাদান দ্বারা তৈরী?
উঃ আমিষ জাতীয়।
১৩০. ক্যাটগাট সুচারন্স কিসের ক্ষুদ্রান্ত্রের সাবমিউকাস যোজন কলা হতে তৈরী?
উঃ ক্যাটগাট ভেড়ার।
১৩১. সাধারণ ক্যাট গাট শোষিত হতে কত সময় লাগে?
উঃ ৩ -৫ দিন।
১৩২. কোমিক ক্যাটগাট শোষিত হতে কত সময় লাগে?
উঃ ১০-৪০ দিন।
১৩৩. অশোষণযোগ্য সুচার গুলো কোষীয় এনজাইম দ্বারা কি হয় না?
উঃ পরিপাক।
১৩৪. আমাদের দেশে কয় ধরণের জিকিৎসা পদ্ধতি প্রচলিত রয়েছে?
উঃ ১১ টি।
১৩৫. “আয়ু” শব্দের মানে কি?
উঃ জীবন।
১৩৬. “বেদ” শব্দের মানে কি?
উঃ জ্ঞান।
১৩৭. আজ হতে কত বছর আগে থেকে আয়ুর্বেদ এর প্রচলন হয়?
উঃ প্রায় ৫০০০ বছর আগে।
১৩৮. আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের উৎপত্তি কোন বই হতে?
উঃ ঋগ্বেদ।
১৩৯. বৌদ্ধ ধর্মের বিকাশের সাথে সাথে কোন চিকিৎসা পদ্ধিতি ও বিকশিত হতে থাকে?
উঃ “মঘা” চিকিৎসা।
১৪০. কোন শাস্ত্রে প্রাণীজ প্রাণীজ ঔষুধ ব্যবহৃত হয় না?
উঃ ‘মঘা’ শাস্ত্রে।
১৪১. “ইউনানি” চিকিৎসার আদি জন্মস্থান কোথায়?
উঃ গ্রীসের ইউনান ব হুনান প্রদেশে।
১৪২. “ইউনানি” চিকিৎসার আদি জন্মস্থান কোথায়?
উঃ গ্রীসের ইউনান বা হুনান প্রদেশে।
১৪৩. ‘ইউনানি, চিকিৎসা পদ্ধতি কত বছর আগে মধ্য প্রাচ্যে আসে?
উঃ ২০০০ বছর আগে।
১৪৪. ভারতবর্ষে কাদের পৃষ্ঠপোষকতায় ইউনানি চিকিৎসা পদ্ধতি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে?
উঃ মোগলদের।
১৪৫. হোমিও শাস্ত্রমতে যত ডাইল্যুশান হবে ঔষুধের শক্তি ও কি হবে?
উঃ ততোই বেড়ে যাবে।
১৪৬. আকুপাংচার চিকিৎসার পদ্ধতি কি রকম?
উঃ সুচঁ ফোটানোর মাধ্যমে।
১৪৭. আকুপাংচার চিকিৎসা পদ্ধিতি কারা আবিস্কার করেছিল?
উঃ চিনারা।
১৪৮. ঠান্ডা লাগলে লেবু আদা সহযোগে চা, পেটের অসুখে থানকুনি পাতার রস এগুলো কোন চিাকৎসা পদ্ধতির উদাহরণ?
উঃ গার্হস্থ্য চিকিৎসা।
১৪৯. কাদের হাত ধরে এদেশে এলোপ্যাথি চিকিৎসার প্রচলন হয়?
উঃ ইংরেজদের।
১৫০. হোমিও চিকিৎসায় গাছের নির্যাস এর সাথে কি মিশিয়ে সেখান থেকে পাতলাকরণ বা উরষঁঃরড়হ এর
মাধ্যমে ঔষুধ তৈরী করে?
উঃ এলকোহল।
১৫১. আকুপ্রেসার পদ্ধতিতে কিসের মধ্যে চিকিৎসা করা হয়?
উঃ শরীরের বিভিন্ন অংশে চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে।
১৫২. প্রাকৃতিক সুগন্ধ ব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা করা হয় একে কোর পদ্ধতি বলে?
উঃ এয়োমাথেরাপি পদ্ধতি।
১৫৩. গোলাপের গন্ধে আমাদের মন কেমন হয়?
উঃ প্রফুল্ল হয়।
১৫৪. বেলির গন্ধে আমাদের কেমন লাগে?
উঃ ঘুমের আবেশ তৈরী হয়।
১৫৫. হাসনাহেনার গন্ধ আমাদের কেমন লাগে?
উঃ মনের উত্তেজনা বাড়ায়।
১৫৬. কণক চাঁপার গন্ধ কেমন লাগে?
উঃ মনের উত্তেজনা কমায় ।
১৫৭. গার্হস্থ্য চিকিৎসা পদ্ধিতিতে ছোট কৃমির আত্রমণে কি দেয়া হয়?
উঃ কচি আনারস পাতার রস।
১৫৮. গার্হস্থ্য চিকিৎসা পদ্ধতিতে ছোটদের কাঁশিতে কিসের রস দেয়া হয়?
উঃ তুলসি পাতার রস।
১৫৯. গার্হস্থ্য চিকিৎসা পদ্ধিতিতে বড়দের কাঁশিতে কিসের রস দেয়া হত?
উঃ কসক পাতার রস।
১৬০. বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থা স্বল্পোউন্নত দেশ গুলোতে সর জনগণকে সরকারি বেসরকারি স্বাস্থ্য সেবার আওতায়
আনার লক্ষ্যে কোনসাল থেকে এ্যালো প্যাথির পাশাপাশি লোকজ চিকিৎসা পদ্ধতি গুলোকে ও ব্যবহারের জন্য জোর
সুপারিশ করে আসছে?
উঃ ১৯৭৬ সাল থেকে।
১৬১. আমাদের দেশে এখন লোকজ চিকিৎসায় সরকারী মেডিকেল কলেজ রয়েছে কয়টি?
উঃ ২ টি।
১৬২. বাংলাদেশে ইউনানি ডিপ্লোমা কলেজ কয়টি?
উঃ ১১ টি।
১৬৩. বাংলাদেশে আয়ুর্বেদ ডিপ্লোমা কলেজ কয়টি?
উঃ ৭ টি।
১৬৪. বাংলাদেশে হোমিও ডিপ্লোমা কলেজ কয়টি?
উঃ ৩৮ টি।
১৬৫. জনগনের মধ্যে ঔষুধী গাছের চিকিৎসা গুণ বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সরকার সারা দেশে কতটি প্রদর্শনী
বাগান প্রতিষ্ঠা করেছেন?
উঃ ৪৬৭ টি।
১৬৬. সারা দেশে সরকারী হাসপাতাল গুলোতে চিকিৎসা নিতে আসা মোট রোগীদের মধ্যে শতকরা কতভাগ রোগী
লোকজ চিকিৎসা গ্রহন করেছেন?
উঃ ২৮%।
১৬৭. গ্রাহক মুল্যায়নের ধাপ কয়টি?
উঃ ৪ টি।
১৬৮. “মেডিকেশন এরর” বা ঔষুধ গ্রহণ সম্পর্কিত ভ‚ল কয়টি?
উঃ ৫ টি।
১৬৯. ঔষুধ সেবনের নির্দেশ, ঔষুধের মাত্রা, পরিমাণ, ধরণ এবং দশমিকের ব্যবহার জনিত ভুল কি ধরনের ভুল?
উঃ ব্যবস্থাপত্র জনিত ভুল।
১৭০. ০.৫ মিলিগ্রাম পড়তে ৫ মিলি গ্রাম পড়া , ৫.০ মিলি গ্রাম পড়তে ৫০ মিলিগ্রাম পড়া কোন প্রকারের ভ‚ল?
উঃ ব্যবস্থাপত্র জনিত ভুল।
১৭১. ডাক্তারের লেখা বুঝতে না পারার কারণে তরসধী এর জায়গায় Zymox, zybex এবং zymet ডিসপেন্স করা
কি ধরনের ভুল?
উঃ ঔষুধ ডিসপেসিং জনিত ভুল।
১৭২. ঔষুধে বানান একরকম হওয়ার কারণে ঔষুধ ডিসপেন্সিং করতে যে ভুল হয়, তাকে কোন ভুল বলে?
উঃ ঔষুধ ডিসপেন্সিং জনিত ভুল।
১৭৩. বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার আয়োজনে কখন কোথায় ঔষুধের যৌক্তিক ব্যবহারের ওপর একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন হয়?
উঃ ১৯৮৫ সালে নাইরোবিতে।
১৭৪. কয়টি ওপায়ে ঔষুধের যৌক্তিক ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়?
উঃ ৭ টি।
১৭৫. কয়টি কারণে ঔষুধের অযৌক্তিত ব্যবহার হয়ে থাকে?
উঃ ৪ টি।
১৭৬. বাংলাদেশে মাদক ও নিয়ন্ত্রিত ওষুধের উৎপাদন, ডিসপেন্সিং ও বিক্রি কোন আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়?
উঃ মাদক নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৯০।
১৭৭. ফার্মাসিষ্টের অধীনে, হাসপাতাল, ক্লিনিক, স্বাস্থ্য কেন্দ্র ওমডেল মেডিসিন শপে নিরাপদ জায়গায় কোন শ্রেণীর মাদক ও নিয়ন্ত্রিত ঔধুধ তালা চাবি দিয়ে রাথতে হয়?
উঃ ক্লাস-এ ও ক্লাস-বি।
১৭৮. ১৯৯০ সালের মাদক নিয়ন্ত্রণ আইন, এর কোর ধারা অনুযায়ী মাদক ও নিয়ন্ত্রন ঔষুধ ফার্মাসিস্ট একটি ব্যবস্থাপত্রের
অধীনে একবারের বেশি ডিসপেন্স করতে পারবেন না?
উঃ ধারা ১৩ (৩) অনুযায়ী।