সি ক্যাটাগরি ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান।

ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার সাজেশন, প্রশ্ন ব্যাংক

by মাহবুব সজল

ফার্মাসিস্ট ক্যাটাগরী সি (Category C ) পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য আজকের এ আর্টিকেলটি। এ নিবন্ধের মধ্যে আমি ফার্সাসিস্ট পরীক্ষার জন্য ফুল প্রশ্নব্যাংক এর সমাধান দিচ্ছি। আপনি এ প্রশ্নব্যাংকটি পড়তে পাড়লে ইনশাআল্লাহ পরীক্ষায় ১০০% কমন পাবেন। এ আর্টিকেল থেকে সবগুলো অধ্যায়ের প্রশ্ন এবং উত্তরগুলো দেখে নিতে পারবেন। সবাইকে ধৈর্য্য ধরে সবগুলো প্রশ্নের সমাধান দেখার অনুরোধ করছি।

সি ক্যাটাগরি ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান। ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার সাজেশন, প্রশ্ন ব্যাংক

অধ্যায়০৫

 

১. অ্যালবেনডাজল কিসের ঔষুধ?
উঃ কৃমিনাশক।
২. অ্যালবেনডাজল কোন কৃমির ক্ষেত্রে কার্যকর?
উঃ সব ধরনের কৃমির ক্ষেত্রেই কর্যকর।
৩. প্রতিটি অ্যালবেনডাজল কত মি: গ্রা: আকারে পাওয়া যায়?
উঃ ১০০ মি: গ্রা: – ৪০০ মি: গ্রা:।
৪. অ্যালবেনডাজল কোন গ্রুপের ঔষুধ?
উঃ বেনজিমিডাজল কার্বনেট।
৫. বিভিন্ন ধরণের কৃমিনাশের জন্য ২ বছরের শিশু থেকে পূর্ণ বয়স্ক মানুষের জন্য অ্যালবেনডাজল ট্যাবলেট কয়বার
সেবন করতে হয়?
উঃ মাত্র ১ বার।
৬. একটি বিশেষ কৃমি ৯ স্ট্রাঙ্গিলইডিয়াসিস এর ক্ষেত্রে ৪০০ মি: গ্রা: অ্যালবেনডাজল কয়বার দেয়া উচিত?
উঃ পরপর তিনদিন।
৭. গুড়াকৃমির ক্ষেত্রে অ্যালবেনডাজল একবার সেবন করার কয়দিন পর আবার সেবন করা উচিত?
উঃ ৭ দিন।
৮. হাইডেটিড রোগের ক্ষেত্রে অ্যালবেনডাজল ৪০০ মি: গ্রা: এর স্বাভাবিক মাত্রা কি রকম?
উঃ প্রতিদিন ২ বার।
৯. অ্যালবেনডাজল সাধারণত কত দিনের চক্র হিসেবে দেওয়া হয়?
উঃ ২৮ দিনের।
১০. প্রতিটি চক্রের মধ্যে কত সপ্তাহের বিরতি নিতে হবে?
উঃ ২ সপ্তাহের।
১১. কখন অ্যালবেনডাজল সেবন করা যাবে না?
উঃ গর্ভাবস্থায়।
১২. কিসের মিশ্রণে এন্টাসিড বড়ি/ট্যাবলেট বা সাসপেনশন তেরী করা হয়?
উঃ অ্যালুমিনিয়ামম হাউড্রোক্সাইড জেল ও ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড এর মিশ্রণে।
১৩. এন্টাসিড আমাদের শরীরে কি নিষ্পিঊয় করে?
উঃ এসিড।
১৪. এসকরবিক এসিড ১০০ মি: গ্রা: ইউ, এস, পি এবং সোডিয়াম এসকরবেট ১৬৮.৭৫ মি: গ্রা: এর সমন্বয়ে কত মি: গ্রা: পরিমাণ এসকরমিক এসিড ট্যাবলেট তৈরী হয়?
উঃ ২৫০ মি: গ্রা: ।
১৫. কোলাজেন এবং কোষের অভ্যন্তরিণ কিছু উপাদান গঠনের জন্য কোন ভিটামিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন?
উঃ ভিটামিন-সি।
১৬. এসকরবিক এসিডের অপর নাম কি?
উঃ ভিটামিন-সি।
১৭. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কে শক্তিশালী করার জন্য কোন ভিটামিন কার্যকারী?
উঃ ভিটামিন-সি।
১৮. দাঁতে মাড়ির প্রদাহে সুরক্ষা প্রদান করে কোন ভিটামিন?
উঃ ভিটামিন-সি।
১৯. এসকরবিক এসিড দিনে ৬ গ্রাম এর বেশী সেবন করলে কি হতে পারে?
উঃ প্রশ্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে।
২০. ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট কিসের কাজ করে?
উঃ হাড়ের স্বাস্থকে উন্নত করে।
২১. ক্যালসিয়াম ট্যাবলেটের সাথে বড়ি থায়াজাইড শ্রেণীভুক্ত ডাইইউরেটিকস সেবন করা হয়, তবে কিসের ঝুকি থাকে?
উঃ রক্তে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যাওয়ার।
২২. ক্লোরামফেনিকল ড্রপ কোথায় ব্যবহার হয়?
উঃ চোখে ও কানে।
২৩. ক্লোরামফেনিকল ব্যবহারে কিসের ঝুঁকি থাকে?
উঃ এ প্লাস্টিক এমিনিয়া হওয়ার।
২৪. ক্লোরামফেনিকল ব্যবহারে কিসের সমস্যা দেখা দিতে পারে?
উঃ রক্তে কণিকা সমূহের।
২৫. ক্লোরামফেনিকল ব্যবহারের জন্য কখন পারামর্শ দেয়া উচিত?
উঃ সকল বিকল্প চিকিৎসা অকার্যকর প্রমাণিত হলে।
২৬. কোন এন্টিবায়োটিক এর সাথে ক্লোরামফেনিকল একত্রে ব্যবহার করা যাবে না?
উঃ পেনিসিলিন সমূহ, সেফালোস পরিনসমূহ, জেন্টাসাইসিন, টেট্রাসাইক্লিন, পলিমিক্সিন বি, অথবা
ভেনাকোমাইসিন।
২৭. ক্লোরামফেনিকল ড্রেপ কোর্স কত দিনের?
উঃ ৫ দিনের।
২৮. গিøসারিন সাপোজিটরি কোথায় ব্যবহার কারা হয়?
উঃ পায়ুপথে।
২৯. গিøসারিন সাপোজিটরি ব্যবহারের কতক্ষণের মধ্যে মল নিস্কাশনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়?
উঃ ১৫ মিনিট থেকে ১ ঘন্টার মধ্যে।
৩০. গিøসারিন সাপোজিটরি কোন কারণে বাবহার করা হয়?
উঃ হঠাৎ সাময়িক কোষ্ঠ কাঠিন্য দেখা দিলে।
৩১. ট্রাইকোমোনাস, ভ্যাজাইনালিস, এন্টামিবা হিসটো লাইটিকা, জিয়ারডিয়া ইনটেসটিনালিস এবং এনারোবিক
ব্যাকটিরিয়ার জন্য কোন ঔষুধ কার্যকর?
উঃ মেট্রানিডাজল।
৩২. মেট্রোনিডাজল এবং এলকোহল একত্রে সেবন করলে কি হতে পারে?
উঃ অতিরিক্ত বমি।
৩৩. দীর্ঘ দিন ধরে মেট্রোনিডাজল সেবন করলে কখনো কখনো কোন রোগ দেখা দিতে পারে?
উঃ পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথী নামক ¯ড়বায়ু রোগ।
৩৪. গ্লসাইটিস, স্টোমাইটিস, চিলোসিস, বেরিবেরি বা পলিনিউরাইটিস জাতীয় সমস্যা কোন ভিটামিনের
অভারজনিত কারণে হয়?
উঃ ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ।
৩৫. প্যারাসিটামল সাপোজিটরি দিনে কয়বার পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়?
উঃ ৪ বার।
৩৬. ১-৫ বছর বয়সের বাচ্ছাদের জন্য প্যারাসিটামল সাপোজিটরি কত মি: গ্রা: দিতে হয় ?
উঃ ১২৫-২৫০ মি: গ্রা:।
৩৭. ৬-১২ বছর বয়সের ক্ষেত্রে কত মি: গ্রা: প্যারাসিটামল সাপোজিটরি দিতে হয়ে?
উঃ ২৫০-৫০০ মি: গ্রা: ।
৩৮. রেনিটিডিন কাকে অকার্যকর করে?
উঃ ঐ২ রিসেপ্টরকে।
৩৯. পাকস্থলির সংক্রমনকে পরিস্কার করার জন্য রেনিটিডিন এর সাথে কি দিতে হয়?
উঃ এন্টিবায়োটিক।
৪০. আপনার বয়স কত হলে রেনিটিডিন ব্যবহারের পূর্বে চিকিৎসকের পরাপর্শ নেয়া উচিত ?
উঃ ৬৫ বছরের বেশী।
৪১. এন্টাসিড জাতীয় ঔষুধ ও রেনিটিডিন এবং দুই ঔষুধ সেবনের মধ্যে অন্তত পক্ষে কতক্ষণ ব্যবধান থাকা উচিত?
উঃ ২ ঘন্টা।
৪২. সিলভার সালফাডায়াজিন ক্রিম কখন ব্যবহার করা হয়?
উঃ আগুণে পোড়া গেলে।
৪৩. পোড়া রোগীর ক্ষেত্রে সিলভার সালফাডায়াজিন ২৪ ঘন্টায় কয়বার ব্যবহার করতে হয়?
উঃ ১ বার।
৪৪. ক্ষতে সিলভার সারফাডায়াজিন লাগাতে কত পরিমাণ পুরু করতে হবে?
উঃ কমপক্ষে ৩-৫ মি: মি: ।
৪৫. বেকলোমেথাসন ডাইপ্রোপায়োনেট, ফ্লটিকাসন প্রোপায়োনেট কোন সমস্যায় ব্যবহৃত হয়?
উঃ শ্বাসতন্ত্রের সমস্যায়।
৪৬. বেটা২-এ্যাগোনিস্ট, কার্টিকোস্টেরয়েড ও জ্যানথান জাতীয় ঔষুধ কোন সমস্যায় ব্যবহৃত হয়?
উঃ মারাক্তক তীব্র হাঁপানির ক্ষেত্রে।
৪৭. মন্টেলোকাস্ট সচরাচর কোন সমস্যার ব্যবহৃত হয়?
উঃ শ্বাসতন্ত্রের সমস্যায়।
৪৮. শ্বাসতন্ত্রের  সমস্যায় ব্যবহৃত ঔষুধ কয় পথে ব্যবহৃত হয়?
উঃ ২ পথে।
৪৯. শ্বাসতন্ত্রে ব্যবহৃত ঔষুধ কয় আকারে বাজারে পাওয়া যায়?
উঃ ৩ আকারে।
৫০. ইনডাক্যটেরল, সালনেটেরল, ইপারাট্রোপিয়াম ব্রোমাইড, থিওফাইলিন, বুডেসোনাইড, কিটোটিফেন, মন্টেলোকাস্ট,
এ্যামত্রক্সল হাইড্রোক্লোরাইড, নেবুলাইজার, ডেক্সট্রোমেথরফেন, এন্টিহিস্টামিন, সাইক্লোসোনাইড, এডরেনালিন ঔষুধ সমূহ সচরাচর কোন সমস্যার ব্যবহৃত হয়?
উঃ শ্বাসতন্ত্রের সমস্যায়।
৫১. পূর্ববর্তী হাঁপানির চিকিৎসার যদি কিটোটিফেন ব্যবহার করা হয়, তাহলে কমপক্ষে কত দিন চালিয়ে যেতে হবে?
উঃ ২ সপ্তাহ।
৫২. হাঁপানী সাধারাণত কাদের বেশী হয়?
উঃ শিশুদের ।
৫৩. হাঁপানী রোগের প্রধান বৈশিষ্ট্য কোনটি?
উঃ শ্বাসকষ্ট।
৫৪. হাঁপানী/এজমা রোগের উপসর্গ গুলো কখন বেশী হয়?
উঃ রাতে ও ভোরে।
৫৫. স্বল্প সময়ের জন্য কার্যকরী B২ এড্রেনার্জিক রিসেপ্টর কোনটি?
উঃ সালবিউটামল।
৫৬. হুইজির, ঘন ঘন শ্বাস, কাশি ও বুক চেপে আসার প্রতিরোধ ও চিকিৎসার জন্য, যে গুলোর কারণ হচ্ছে হাঁপানী এবং সিওপিডির মত ফুসফুসের রোগ এ সমস্যায় কোন ঔষুধ ব্যবহৃত হয়?
উঃ সালবিউটামল।
৫৭. ক্রনিক হাঁপানির জন্য কি দেয়া হয়?
উঃ বামবিটেরল।
৫৮. বেকলোমেথাসন একটি সিনথেটিক ষ্টেরয়েড কোন সমস্যায় দেয়া হয়?
উঃ হাঁপানীর।
৫৯. হাঁপানী ও অন্যান্য শ্বাসতন্ত্রের রোগে সৃষ্ট ব্রঙ্কোস্পাজম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কোনটি দেয়া হয়?
উঃ বিটলটেরল।
৬০. একিউট ব্রঙ্কাইটিসসহ আঠালো মিউকাস যুক্ত একিউট ও ক্রনিক শ্বাসতন্ত্রের রোগ, প্রডাকটিভ কাশি, ল্যারিনজাইটিস, ফ্যারিনজাইটিস, সাইনুসাইটিস ও ক্রনিক নিউমোনিয়ার জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ এমব্রক্সল হুাইড্রোক্লোরাইড।
৬১. রক্তস্বল্পতা (এনিমিয়া) রোগে ব্যবহৃত কিছু ঔষুধ কোনটি?
উঃ ফেরাস ডেক্সাট্রান, সায়ানোকোবালামিন।
৬২. আয়রন এবং ফলিক এসিডের অভাবে কোন রোগ হয়?
উঃ রক্তস্বল্পতা (এনিমিয়া)।
৬৩. এনিমিয়া কি?
উঃ রক্তস্বল্পতা।
৬৪. এটিনোলল, কার্ভেডিলল, র‌্যামিপ্রিল, লোসারটান, ভালসারটান, বেনেজাপ্রিল, এ্যামলোডিপিন কোন রোগে ব্যবহৃত হয়?
উঃ কার্ডিওভাসকুলার (হৃদরোগজনিত)।
৬৫. মাইওকার্ডিয়াল ইনফার্কপন, হাইপারটেনশন, এনজিনা কার্ডিয়াক এ্যারিথমিয়া, হার্টফেইলিওর ইত্যাদির প্রতিষেধক হিসেবে কোন গুলো ব্যবহৃত হয?
উঃ এটিনোলল, কার্ভেডিলল, র‌্যামিপ্রিল, লোসারটান, ভালসারটান, বেনেজাপ্রিল ও এ্যামলোডিপিন।
৬৬. অন্তঃক্ষরাগ্রস্থিতন্ত্র ও বিপাকীয় সমস্যা বা আক্রান্ত রোগসমূহ প্রতিরোধে কিংবা এ ধরণের সমস্যা/রোগসমূহ
(হাইপারথাইরয়ে ডিজম, হাইপোথাইরয়েডিজম, থাইরোটক্সিকোসিস, ডায়াবেটিস মেলাইটাস ইত্যাদি) রোগে ব্যবহৃত ঔষুধ সমূহ কি?
উঃ ইনসুলিন, আয়োডিন, কার্যিমাজোল, প্রেডনিসোলোন, হাইড্রোকর্টিসন ইত্যাদি।
৬৭. ব্যাকটেরিয়াঘাতী বিটা ল্যাকটাম এন্টিবায়োটিক কোনটি?
উঃ পেনিসিলিন।
৬৮. নিচের কোনটি পেনিসিলিনের উদাহরণ?
উঃ ক্লোক্সাসিলিন, ফ্লুক্লক্সাসিলিন, এমক্সিাসিলিন, এমপিসিলিন।
৬৯. স্টেপটোকক্কাল ফ্যারিনজাইটিস, আথ্রাইটিস, মেনিনজাইটিস, এন্ডোকার্ডাইটিস, মেনিনগোকক্কাল রোগ নিউমোকক্কাল নিউমোলিয়া. এনথ্রাক্স, সিফিলিস, গনোরিয়া, একটিনোসাইকোসিস, গ্যাস গ্যাংগ্রিন, কার্বানকল, ডিপথেরিয়ার বাহক পর্যায় দূর করা, অঙ্গপ্রতঙ্গ কেটে বাদ দেয়ার সার্জিক্যাল প্রোফাইল্যাক্সিস এ কোন পেনিসিলিন কার্যকর?
উঃ পেনিসিলিন জি।
৭০. টনসিলাইটিস, অটাইটিস মিড়িয়া, এরিসেপেলাস, রিউমেটিক ফিভারের প্রোফাইল্যাক্সিস, নিউমোকক্কাল সংক্রমনে কোন পেনিসিলিন কার্যকর?
উঃ পেনিসিলিন ভি।
৭১. যে স্ট্যাফাইলোকক্কাল সংক্রমনগুলো বেনজাইল পেনিসিলিন প্রতিরোধী কোন পেনিসিলিন?
উঃ ডাইক্লোক্সাসিলিন।
৭২. বিটা-ল্যাকটামেজ তেরী করে এমন স্ট্যাফাইলোকক্কাল সংক্রমন, অটাইটিস এক্সটার্নাসহ এডজাংক ইন নিইমোনিয়া
ইমপেটিগো, সেলুলাইটিস, অস্টিওমেলাইটিস এবং স্ট্যাফাইলোকক্কাল এন্ডোকার্ডাইটিস এ কার্যকর কোন পেনিসিলিন?
উঃ ফ্লুক্লোক্সাসিলিন।
৭৩. এন্ডিাকার্ডাইটিস প্রোফাইলেক্সিসম নিউমিাকক্কাল রোগ ও এডজাংক ইন লিস্টেরিয়া মেনিনজাইটিসম ইউটিআই, আটাইটিস মিডিয়া, সাইনোসাইটিস, ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিসম হেমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা সংক্রমন, ইনভেসিভ সালমোনেলোসিস, মেনিনগোকক্কাল রোগ, লিস্টেরিয়াল মেনিনজাইুটস, এইচ পাইলরি সংক্রমন, এন্ডোকার্ডাইটিস প্রোফাইলেক্সিস ও চিকিৎসায় কোন পেনিসিলিন কার্যকর?
উঃ এমপিসিলিন।
৭৪. সেফালোস্পোরিন ও অন্যান্য বিটা ল্যাকটামে পেসিসিলিন সংবেদনশীল রোগীর কতভাগ এলর্জি হয়?
উঃ প্রায় ১০%।
৭৫. এড-স্পেকট্রাম, ব্যাকটেরিয়াঘাতী এন্টিবায়োটিক কোনটি?
উঃ সেফালোস্পোরিন।
৭৬. বিটাল্যাকটামেজ কি দিয়ে তৈরী?
উঃ গ্রাম নেগেটিভ ব্যাকটিরিয়া দ্বারা।
৭৭. মূত্রত্তন্ত্রের সংক্রমনে কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফ্রাডক্সিল ।
৭৮. রিকারেন্ট ইউটিআই-র প্রোফাইলেক্সিসের জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফালোক্সিন।
৭৯. সার্জিক্যাল প্রোফাইলেক্সিসের জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফ্রাডিন।
৮০. সাইনোসাইটিস অটাইটিস ও এইচ ইনফ্লুযেঞ্চি বা বি ক্যাটারালিস তৈরি বিটাল্যাকটামেজ দ্বারা নি¤ড়ব শ্বাসতন্ত্রের
সংক্রমনের জন্য কোনটা ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফাক্লর।
৮১. উর্দ্ধশ্বাসতন্ত্রের সংক্রমনের জন্য চামড়া ও সফট টিস্যু সংক্রমনের জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফোক্সিটিন।
৮২. কোলারেকটাল সার্জারিতে ইনর্টোষ্টিনাল এনারোবসের সার্জিক্যাল প্রোফাইলেক্সিস, লাইম ডিজিজ, গনোরিয়া ও কমিউনিটি একুয়ার্ড নিউমোনিয়াতে কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফুরোক্সিম।
৮৩. গনোরিয়া, অটাইটিস মিডিয়া,, ফ্যারেনজাইটিস, নি¤ড়ব শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমন, যেমন- প্রঙ্কাইটিস ও ইউটি আই-র জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফডিনির।
৮৪. সাইনোসাইটিস অটাইটিস ও এইচ. ইনফ্লয়েঞ্জি বা বি ক্যাটারালিস তৈরি বিটাল্যাকটামিজ দ্বারা নিন্ম শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমনের জন্য কোনটা ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফাক্লর।
৮৫. উর্দ্ধ শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমনের জন্য চামড়া ও সফট টিস্যু সংক্রমনের জন্য কোটনি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফপ্রোজিল।
৮৬. কোলারেকটাল সার্জারিতে ইনটেষ্টিনাল এনারোবসের বিরুদ্ধে প্রোফাইলেক্সিস, মিশ্র এনারোবিক সংক্রমন, এ কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফোক্সিটিন।
৮৭. সার্জিক্যাল প্রোফাইলেক্সিসম, লাইম ডিজিজ, গরোরিয়া ও কমিউনিটি একুয়ার্ড নিউমোনিয়াতে কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফুরোক্সিম।
৮৮. গনোরিয়া, অটাইটিস মিডিয়, ফ্যারেনজাইটিস, নি¤ড়ব শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমন, যেমন- ব্রঙ্কাইটিস ও ইউটি আই-র জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফডিনির।
৮৯. সাইনোসাইটিস, অটাইটিস মিডিয়া, চামড়া ও সফট টিস্যু সংক্রমনের জন্য কারণ এন্টারোব্যাক টেরিযাসিস ও বিটাল্যাকটামেজ তৈরী এইচ.ইনফ্লুয়েঞ্জা বা মোরাত্রেলা ক্যাটারালিস ও এন, গরোরিয়ার কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেপিক্সিম।
৯০. ভ্যান কোমাইসিন, এমপিসিলিন ও মেনিনজাইটিস এই তিনটি ঔষুধের অংশ হিসেবে কোনটা ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফোট্যাক্সিম।
৯১. উপরের শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমন, বিশেষ করে যেগুলো রিকারেন্ট ও অন্য এন্টিবায়োটিকে প্রতিরোধী নিম্ম শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমন, যেমন- ব্রঙ্কাইটিস ও নিয়োমোনিয়া এবং চামড়া ও সফট টিস্যু সংক্রমনের জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফপোডোক্সিম।
৯২. সিউডোমোনাস মেনিনজাইটিসের অ্যামাইনোগ্লাই কোসাইড চিকিৎসা ও সার্জিক্যাল প্রোফাইলেক্সিসের জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফটাজিমাইয।
৯৩. সার্জিক্যাল প্রোফাইলেক্সিসের জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফট্রিয়াক্সোন।
৯৪. নজোকোমিয়াল সংক্রমনের পরীক্ষামূলক চিকিৎসার জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফিপিস।
৯৫. কোনটি বেশী ঘন অবস্থায় ব্যাকটিরিয়াঘাতী হতে পারে?
উঃ ইরাইথ্রোমাইসিন।
৯৬. ব্যাকটেরিওস্ট্যাটিক এন্টিবায়োটিক যারা বেনজাইল পেনিসিলিনের মতই (একই নয়) এন্টিব্যাকটিরিয়াল স্পেকট্রাম এবং নিউমোকক্কাই, স্ট্রেপ্টোকক্কাই, স্ট্যাফাইলোকক্কাই ও কার্নিব্যাকটেরিয়াসহ গ্রাম পজিটিভ জীবানু সমূহের বিরুদ্ধে কার্যকরী কোনটি?
উঃ ম্যাক্রোলাইডস।
৯৭. মাইক্রোলাইডস ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ এজিথ্রোমাইসিন, ক্লারিথ্রোমাইসিন, ইরাইথ্রোমাইসিন,
রক্সিথ্রোমাইসিন, স্পাইরাথ্রোমাইসিন ইত্যাদি।
৯৮. মাইকোপ্লাজমা নিউমোনিয়া সংক্রমন, ক্যামপাই লোব্যাক্টর এন্টেরাইটিস, গর্ভবতীদের ক্ল্যামাইডিয়াল ইউরোজেনিটাল সংক্রমন, ক্ল্যামাইডিয়াল নিউমোনিয়া, ডিপথেরিয়া, পারটুসিস, লিজি ও নেয়ারস ডিজিজ ও একনি ভালগারিস চিকিৎসার জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ ইরাইথ্রোমাইসিন।
৯৯. গর্ভাবস্থায় ও বুকের দুধ দেয়ার সময় কি নিলে সতর্ক থাকতে হবে?
উঃ ডমপেরিডন।
১০০. কোন ঔষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ডায়রিয়া হতে পারে?
উঃ ম্যাগনেসিয়াম ট্রাইসিলিকেট।
১০১. কোন সিস্টেমের ঔষুধ প্রজনন অঙ্গ ও মূত্রতন্ত্রের সমস্যাসমূহ চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়?
উঃ জেনিটোইউরিনারি সিস্টেমের।
১০২. পুরুষত্বহীনতার ঔষুধ ইরেক্টাইল ডিসফাংশানের চিকিৎসা করে ও পুরুষকে যৌনমিলনে সক্ষম করে, সাধারণত এরা ভ্যাসোডাইলেটেশন করে পেনিসে রক্তের প্রবাহ বাড়ায় ও ইরেকশন করে কোনটি?
উঃ সিলডেনাফিল, এলপ্রোসটাডিল, ভার্ডেনাফিল,
টাডালফিল ইত্যাদি।
১০৩. ইউটেরাইন কনট্রাকশন কমায় ও প্রিটার্ম লেবার ঠেকায় এরা প্রসবে দেরী করায় ও ফিটাল গ্রোথের সময় দেয় এবং ফুসফুস পরিনত করে কোনটি?
উঃ টোকোলাইটিক এজেন্ট।
১০৪. প্রসব করাতে ও নির্বাচিত গর্ভপাত ঘটাতে কোন ঔষুধ ব্যবহার করা হয়?
উঃ ইউটেরাটনিক এজেন্ট।
১০৫. কোন ঔষুধ শিশু জন্মের সময় রক্তক্ষরণ কমায় এবং পোস্টপার্টাস হেমোরেজ প্রতিরোধ চিকিৎসার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন?
উঃ ইউটেরোটনিক এজেনট।
১০৬. কেন্দ্রীয় স্নায়ুয়ুতন্ত্রের ঔষুধ সমূহ কয়টি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়?
উঃ ১১ টি শ্রেণীতে।
১০৭. হিপনোটিকস ও এ্যানজিওলাইটিকস এ ব্যবহৃত ওষুধ কোনগুলো ?
উঃ বেনজোডায়জেপিন, ব্রোমাজেপাম, ডায়জিপাম,
লরাজিপাম ইত্যাদি।
১০৮. মানসিক অসুস্থায় ব্যবহৃত ঔষুধ কোগুলো?
উঃ ফ্লুপেনটিক্সল, ক্লোজাপিন, রিসপেরিডোন,
হ্যারোপেরিডল ইত্যাদি।
১০৯. অবসাদ গ্রস্তত্ত উপশমকারী ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ এমিট্রিপটাইলিন, ফ্লুওক্সেটিন, ফেনেলজিন ইত্যাদি।
১১০. মাদকাসক্তি নিরাময়ে ব্যবহৃত ঔষুধ কোনটি?
উঃ বিউপ্রোপিওন।
১১১. ব্যাথানাশক (Opioids) ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ মরািফন, পেথিডিন ও ট্রামাডল।
১১২. ব্যাথানাশক (Non- Opioids) ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ প্যারাসিটামল ও এসিটাইল স্যালিসাইলিক এসিড।
১১৩. স্নায়ু ব্যাথায় ব্যবহৃত ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ কার্রামাজেপিন ও এমিট্রিপটালিন।
১১৪. মাইগ্রেন এ ব্যবহৃত ঔষুধ কোন গুলো?
উঃ মেটোক্লোর প্রামাইড ও ফেরোথায়াজিন।
১১৫. এপিলেপসিতে ব্যবহৃত ঔষুধ কোন গুলো?
উঃ কার্বামাজেপিন, ক্লোনাজেপাম ও গাবাপেনটিন।
১১৬. পারকিনসনিজম এ ব্যবহৃত ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ লিভোডোপা, অ্যামানটাডিন।
১১৭. পেটের মাংসপেশীর আকস্মিক ব্যথার ব্যবহৃত ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ হাইওসিল ও টাইমোনিয়াম।
১১৮. বমি, বমিভাব ও মাথা ঘোরানোর ঔষুধ কোগুলো?
উঃ ডমপেরিডন, প্রোমেথাজিন, মেটোক্লোপরামাইড, পেনোথায়াজিন, সিনারিজন, অনডানসেট্রোন ইত্যাদি।
১১৯. স্থুলতা চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষুধ কোনটি?
উঃ ফ্লু ওক্সোটিন।
১২০. স্বড়ববৃতিভ্রংশে ব্যবহৃত ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ রিভাস্টিনামিন, গ্যালানটামিন ও ডোনেপেজিল।
১২১. কোন ঔষুধগুলো চর্মরোগ প্রতিরোধে বা চর্মরোগ হতে আরোগ্য লাভে ব্যবহৃত হয়?
উঃ জেন্টামাইসিন, টেট্রাসাইক্লিন, ক্লটরিমাজল, কিটোকোনাজল, ফ্লুকোনাজল, নিস্ট্যাটিন, ইকোনাজল,
ব্যাসিট্র্যাসিন মিউপিয়োসিন ইত্যাদি।
১২২. সেফিপিম কোন প্রজন্মের ঔষুধ?
উঃ চতুর্থ প্রজন্ম।

অধ্যায় -১ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -২ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৩ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৪ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৫ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৬ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় ৭ দেখতে ক্লিক করুন।

You may also like