• হোম
  • শিক্ষা
  • পাঠ্য বই
  • চাকরির খবর
  • ভর্তি তথ্য
  • সাধারণ জ্ঞান
  • প্রশিক্ষণ বিজ্ঞপ্তি
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • বিনোদন
  • লাইব্রেরি
Mahbub Shajal
Education-Job News-Technology
Home » bangladesh open university result
Tag:

bangladesh open university result

Education

সি ক্যাটাগরি ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান।

by মাহবুব সজল May 27, 2023
written by মাহবুব সজল

ফার্মাসিস্ট ক্যাটাগরী সি (Category C ) পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য আজকের এ আর্টিকেলটি। এ নিবন্ধের মধ্যে আমি ফার্সাসিস্ট পরীক্ষার জন্য ফুল প্রশ্নব্যাংক এর সমাধান দিচ্ছি। আপনি এ প্রশ্নব্যাংকটি পড়তে পাড়লে ইনশাআল্লাহ পরীক্ষায় ১০০% কমন পাবেন। এ আর্টিকেল থেকে সবগুলো অধ্যায়ের প্রশ্ন এবং উত্তরগুলো দেখে নিতে পারবেন। সবাইকে ধৈর্য্য ধরে সবগুলো প্রশ্নের সমাধান দেখার অনুরোধ করছি।

সি ক্যাটাগরি ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান। ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার সাজেশন, প্রশ্ন ব্যাংক

অধ্যায়–০৭

 

১. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কোন সালে সদস্য দেশগুলোতে এন্টি মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স নিয়ন্ত্রণ করার জন্য একাধিক পদক্ষেপ নিতে আহবান জানিয়েছিল?
উঃ এসেম্বলি রেজুলেশন -১৯৯৮।
২. বিশ্ব  স্বাস্থ্য এসেম্বলি রেজ্যেলেশন ১৯৯৮ সদস্য দেশগুলোতে এন্টি মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কয়টি পদ্ধক্ষেপ নিতে আহবান জানিয়েছিল?
উঃ ৫ টি।
৩. বিশ্ব এন্টিবায়োটিক সচেতনতা সপ্তাহ কত তারিখে?
উঃ ১২-১৮ নভেম্বর।
৪. যক্ষা রোগ মানবদেহের যে কোন অঙ্গকে আক্রান্ত করতে পারে তবে কোন অংঙ্গে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশী?
উঃ ফুসফুসে।
৫. যক্ষা রোগীর মধ্যে কত শতাংশ ফুসফুসের যক্ষায় আক্রান্ত হয়?
উঃ ৭০-৮০%।
৬. এখন ও পর্যন্ত কত ভাগ যক্ষা রোগী শনাক্ত হচ্ছে না?
উঃ ৩৩%।
৭. বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতিবছর কত লোক নতুন ভাবে যক্ষা রোগে আক্রান্ত হয়?
উঃ ৩,৬৪,০০০ লোক।
৮. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতিবছর কতজন লোক,য²া রোগের কারণে মৃত্যুবরণ করেন?
উঃ প্রায় ৫৯,০০০ জন।
৯. বিশ্বে কতটি দেশের মধ্যে যক্ষা রোগীর সংখ্যা সর্বাধিক?
উঃ ৩০ টি দেশে।
১০. বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার গ্লোবাল টিবি রিপোর্ট ২০১৮ অনুযায়ী আমাদের দেশে ঔষুধ প্রতিরোধী যক্ষা (এমডি আর টি বি) আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা আনুমানিক কত?
উঃ ৮,৪০০।
১১. ফুসফুসের যক্ষা প্রধানতম লক্ষণ কোনটি?
উঃ ২ সপ্তাহের অধিক কাশি।
১২. চিকিৎসা না নিলে একজন যক্ষা রোগী বছরে কতজন সুস্থ মানুষকে আক্রান্ত করতে পারে?
উঃ ১০ জন।
১৩. যক্ষা প্রতিরোধে জন্মের পর শিশুকে কোন টিকা দেয়া হয়?
উঃ বি সি জি টিকা।
১৪. যক্ষা রোগীর কফ পরীক্ষা ও চিকিৎসা খরচ কি রকম?
উঃ সম্পূর্ণ ফ্রি।

 

অধ্যায় -১ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -২ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৩ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৪ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৫ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৬ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় ৭ দেখতে ক্লিক করুন।

May 27, 2023 0 comments
1 FacebookTwitterPinterestEmail
Education

সি ক্যাটাগরি ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান।

by মাহবুব সজল May 27, 2023
written by মাহবুব সজল

ফার্মাসিস্ট ক্যাটাগরী সি (Category C ) পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য আজকের এ আর্টিকেলটি। এ নিবন্ধের মধ্যে আমি ফার্সাসিস্ট পরীক্ষার জন্য ফুল প্রশ্নব্যাংক এর সমাধান দিচ্ছি। আপনি এ প্রশ্নব্যাংকটি পড়তে পাড়লে ইনশাআল্লাহ পরীক্ষায় ১০০% কমন পাবেন। এ আর্টিকেল থেকে সবগুলো অধ্যায়ের প্রশ্ন এবং উত্তরগুলো দেখে নিতে পারবেন। সবাইকে ধৈর্য্য ধরে সবগুলো প্রশ্নের সমাধান দেখার অনুরোধ করছি।

সি ক্যাটাগরি ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান। ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার সাজেশন, প্রশ্ন ব্যাংক

অধ্যায়–০৬

 

১. বাংলাদেশের এক নম্বর জাতীয় সমস্যা কি?
উঃ জনসংখ্যা।
২. বাংলাদেশে নবজাতক মৃত্যুর হার প্রতি হাজারে কত?
উঃ ৪১ জন।
৩. আমাদের দেশে মেয়ে শিশু মৃত্যুর হার প্রতি হাজারে কত?
উঃ ৫৬ জন।
৪. আমাদের দেশে ছেলে শিশু মৃত্যুর হার প্রতি হাজারে কত?
উঃ ৫৮ জন।
৫. পরিকল্পিত ভাবে পরিবারের সদস্য সংখ্যা বা সন্তান গন্তুতির সংখ্যা নিয়ন্ত্রণকে কি বলা হয়?
উঃ পরিবার পরিকল্পনা।
৬. পরিকল্পিত ভাবে মেয়েদের গর্ভধারণকে বিভিন্ন উপায়ে নিয়ন্ত্রণ করাকে কি বলে?
উঃ জন্মনিয়ন্ত্রণ।
৭. বিশ্ব  স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুসারে সারা পৃথিবীতে প্রতি বছর ১৮-২০ কোটি গর্ভধারণের মধ্যে অনাকাঙ্খিত বা অপ্রত্যাশিত কয়টি?
উঃ সাড়ে সাত কোটি।
৮. সাধারণত মাসিক শুরুর কততম দিনের মধ্যে একজন মায়ের জরায়ুতে একটি করে পরিপক্ক ডিম্বাণু অবস্থান করে?
উঃ ১০ তম হতে ১৮ তম দিনের মধ্যে।
৯. জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সমূহকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উঃ ২ ভাগে।
১০. হরমোন জাতীয় ট্যাবলেট বা বড়ি জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন, নরপ্ল্যান্ট, আই, ইউ, ডি, কনডম ইত্যাদি জন্মনিয়ন্ত্রণের কোন পদ্ধতিতে ব্যবহার হয়?
উঃ অস্থায়ী পদ্ধতি।
১১. পুরুষের জন্য ভ্যাসেকটমি এবং মহিলাদের জন্য লাইগেশন জন্মনিয়ন্ত্রনের কোন পদ্ধতিতে ব্যবহৃত হয়?
উঃ স্থায়ী পদ্ধতি।
১২. সঠিকভাবে গ্রহণ করতে পারলে জন্মনিয়ন্ত্রনের জন্য সরচেয়ে কার্যকর কোনটি?
উঃ পিল।
১৩. পিল বা বড়িতে কি কি হরমোন থাকে?
উঃ ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন।
১৪. সবচেয়ে জন প্রিয় জন্মনিয়ন্ত্রণ’ পদ্ধতি কোনটি?
উঃ জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল।
১৫. পিল সাধারণত কতটির প্যাকেট হয়?
উঃ ২১ ও ২৮ টির।
১৬. ২৮ টির প্যাকেটে ২১ টি সাদা রঙের হরমোন ট্যাবলেট এবং অপর ৭ টি কোন ট্যাবলেট থাকে?
উঃ আয়রন ট্যাবলেট।
১৭. পিল সাধারণত কয় ধরণের হতে পারে?
উঃ ২ ধরণের।
১৮. পিল খাওয়া কখন থেকে শুরু করতে হয়?
উঃ মাসিক শুরুর ১ম দিন হতে।
১৯. সরকারিভাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য যে পিল আমাদের দেশে প্রচলিত সেইপিলের নাম কি?
উঃ সুখী।
২০. বুকের দুধ খাওয়ালে প্রসবের কয়মাস পর হতে পিল গ্রহণ করতে হবে?
উঃ ৬ মাস।
২১. ইমারজেন্সি জন্মনিরোধক পিল সাধারণত একক মাত্রা বা কত ঘন্টা ব্যবধানে দুটি ব্যবহার করা হয়?
উঃ ১২ ঘন্টা ব্যবধানে।
২২. পিল গ্রহণের কয় ঘন্টার মধ্যে বমি হলে তাকে আরো একটি পিল গ্রহন করতে হবে?
উঃ ২ ঘন্টা।
২৩. ইমারজেন্সি জন্মনিরোধক পিল গ্রহণের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সাধারণত কয় ঘন্টার মধ্যে দূর হয়ে যায়?
উঃ ২৪ ঘন্ট।
২৪. ডিম্বাণু পরিস্ফুটনের আগে পিল গ্রহণ করলে কয়েকদিনের মধ্যে কি হতে পারে?
উঃ রক্ত স্রাব।
২৫. মাসিক শুরু হতে নির্ধারিত সময়ের কত দিন বা তার বেশী সময় লাগলে প্রেগন্যান্সি টেষ্ট করা দরকার হতে পারে?
উঃ ৭ দিন।
২৬. ইমারজেন্সি জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য টঝঋউঅ প্রজেস্টিন জাতীয় ঔষুধ হিসাবে লেভোনরজেস্ট্রিল (LEVONORGESTSEL) কে ব্যবহারের অনুমতি প্রদান করেছেন যা সহবাসের কয় ঘন্টার মধ্যে ব্যবহার করতে হয়?
উঃ ৭২ ঘন্টা।
২৭. ইমারজেন্সি জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য USFDA অপ্রজেস্টিন জাতীয় ঔষুধ হিসাবে লেভোনরজেস্ট্রিল (LEVONORGESTSEL) কে ব্যবহারের অনুমতি প্রদান করেছেন তার কার্যকারিতা শতকরা কতভাগ বলে উল্লেখ করা হয়েছে?
উঃ ৮৯%।
২৮. আমাদের দেশে যৌন ঔষুধ যেটা ওভোষ্ট্যাট / লিন্ডিওল পাওয়া যায় যা ৭২ ঘন্টার মধ্যে গ্রহণ করলে প্রমে ২ টি ট্যাবলেট একসাথে এর কত ঘন্টা পর আর ও দুটি ট্যাবলেট গ্রহণ করতে হবে?
উঃ ১২ ঘন্টা পর।
২৯. স্বাভাবিক মাত্রায় পিল সুখি/মারভেলন ইমারজেন্সি জন্মনিয়ন্ত্রনের জন্য ব্যবহার করলে তা প্রমে ৪ টি ট্যাবলেট একসাথে গ্রহন করে পরবর্তী কয়ঘন্টা পর আর ও ৪ টি ট্যাবলেট গ্রহণ করা যাবে?
উঃ ১২ ঘন্টাপর।
৩০. ইমার্জেন্সি জন্মনিরোধের জন্য শুধুমাত্র প্রোজেস্টেরন জাতীয় ঔষুধ যেমন লেভোনরজেস্ট্রিল ৭৫০ মাইক্রোগ্রাম
(পোস্টিনর) ব্যবহার করলে প্রমে ১ টি ট্যাবলেট গ্রহণের কয় ঘন্টা পর আরও ১ টি ট্যাবলেট গহণ করতে হয়?
উঃ ১২ ঘন্টা পর।
৩১. ইমার্জেন্সি জন্মনিরোধের জন্য শুধু মাত্র প্রোজেস্টেরন জাতীয় ঔষুধ কয় ঘন্টা অতিক্রম করলে এই ধরণের পিল কাজ নাও করতে পারে?
উঃ ৭২ ঘন্টা।
৩২. জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন কি রকম পদ্ধতি?
উঃ অস্থায়ী পদ্ধতি।
৩৩. ইনজেকশন হল হরমোন জাতীয় ঔষুধ যা গ্রহণ করলে কতদিন গর্ভধারণ পতিরোধ করে?
উঃ কয়েক মাস।
৩৪. জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন মাসিক শুরুর কত দিনের মধ্যে নিতে হয়?
উঃ ৫ দিনের মধ্যে।
৩৫. জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশনে কোন হরমোন থাকে?
উঃ প্রজেস্ট্রোজেন।
৩৬. বর্তমানে বাজারে কয় ধরণের জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন রয়েছে?
উঃ ২ ধরণের।
৩৭. জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন যা তিন মাস পযর্ন্ত কার্যকর কোনটি?
উঃ ডিপোপ্রভেয়া ( মেডরক্সিপ্রজেসটেরন)।
৩৮. জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন যা দুই মাস পর্যন্ত কার্যকর কোনটি?
উঃ নরিস্টিরেট (নরইথিস্টেরন)।
৩৯. জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন মহিলাদের কে কি হতে রক্ষা করে?
উঃ ওভারিয়াল সিস্ট (Ovarian cyst)।
৪০. গর্ভধারণ করতে চাইলে জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন ছেড়ে দিলে ও স্বাভাবিক হতে কয়মাস সময় লাগে?
উঃ ৬-১২ মাস।
৪১. জন্ম বিরতি করণ ইনজেকশন নিলে সাধারণত কতভাগ মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসিক বন্ধ থাকতে পারে?
উঃ ৭০%।
৪২. নর প্ল্যান্ট কি?
উঃ মহিলাদের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদী অস্থায়ী জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি।
৪৩. একটি নর প্ল্যান্টের সেটে কয়টি ছোট নরম চিকন ক্যাপসুল থাকে?
উঃ ৬ টি।
৪৪. নর প্ল্যান্ট কোথায় স্থাপন করা হয়?
উঃ মহিলাদের হাতের ভেতরের দিকে কনুইয়ের উপরে চামড়ার ঠিক নিচে ঢুকিয়ে দেয়া হয়।
৪৫. নর প্ল্যান্ট ব্যবহারে কত বছর পর্যন্ত জন্ম বিরতি করণ করা যায়?
উঃ ৫ বছর।
৪৬. একটি নর প্ল্যান্টের সাইজ কত?
উঃ লম্বায় ২.৪ মি. মি. এবং পরিধি ৩৪ মি. মি.।
৪৭. নর প্ল্যান্ট সাধারণত কোন দেশে বেশী ব্যবহৃত হয়?
উঃ উন্নয়নশীল এবং অনুন্নত দেশগুলোতে।
৪৮. কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে আমেরিকাতে কোন সাল হতে নরপ্ল্যান্ট ব্যবহার বন্ধ করা হয়?
উঃ ২০০২ সাল হতে।
৪৯. প্রসবের কয় সপ্তাহ পর থেকেই নরপ্ল্যান্ট ব্যবহার করা যায়?
উঃ ৬ সপ্তাহ।
৫০. নর প্ল্যান্ট ব্যবহারের কয় বছর পর হতে মাসিক কমে গিয়ে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যেতে পারে যা মহিলাদের জন্য সুবিধাজনক?
উঃ ১ বছর পর হতে।
৫১. নর প্লান্ট লাগাতে ও খুলতে কাদের সাহায্য নিতে হয়?
উঃ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ডাক্তারের।
৫২. নর প্ল্যান্টা ব্যবহারের কয়মাস পর্যন্ত অনিয়মিত রক্ত¯ স্রাব হতে পারে?
উঃ ৬-১২ মাস পর্যন্ত।
৫৩. আই,ইউ,ডি হলো মহিলাদের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদী অস্থায়ী জন্ম বিরতিকরণ পদ্ধতি এটি কোথায় স্থাপন করতে হয়?
উঃ জরায়ুতে।
৫৪. আই,ইউ,ডি. এর আকৃতি কি রকম?
উঃ টি(T) এর আকৃতি।
৫৫. আই,ইউ,ডি. কয় ধরণের হতে পারে?
উঃ ২ ধরণের।
৫৬. আমাদের দেশে কয় ধরণের কপার ওটউ রয়েছে?
উঃ ৩ ধরণের।
৫৭. কপার টি ৩৮০ IUD এর কার্যকারি তার মেয়াদ কত বছর?
উঃ ১০ বছর।
৫৮. মাল্টিলোড ৩৭৫ IUD এর কার্যকারি তার মেয়াদ কত বছর?
উঃ ৫ বছর।
৫৯. কপারটি ২০০ বি ওটউ এর কার্যকারি তার মেয়াদ কত বছর?
উঃ ৩ বছর।
৬০. আই,ইউ,ডি এর কার্যকারি তার মেয়াদ কত বছর?
উঃ ৩-১০ বছর।
৬১. হরমোনযুক্ত আই,ইউ,এস কত বছরের ডোজ?
উঃ ৫ বছরের।
৬২. কনডম কি দিয়ে তৈরী?
উঃ পাতলা ল্যাটেক্স নামক রাবার দিয়ে।
৬৩. বিশ্ব ব্যাপী সবচেয়ে সমাদৃত ও ব্যবহৃত একটি পদ্ধতি যা জন্মবিরতি করণের পাশাপাশি বিভিনড়ব ধরণের যৌন সংক্রামক ব্যাধি হতে রক্ষা করে কোনটি?
উঃ কনডম।
৬৪. কোন রকমের কনডম সঙ্গিনীকে বেশী উত্তেজনা দিতে পারে?
উঃ ডটেড্ কনডম (Dotted Condom)।
৬৫. পুরুষের জন্য জন্ম বিরতি করণের স্থায়ী পদ্ধতি কোনটি?
উঃ ভ্যাসেকটমি।
৬৬. মহিলাদের জন্য জন্ম বিরতি করণের স্থায়ী পদ্ধতি কোনটি?
উঃ লাইগেশন।
৬৭. কে একজন সুস্থ শিশুর জন্ম দিতে পারে?
উঃ একজন সুস্থ মা।
৬৮. কার যত্ন নিলেই প্রকৃত পক্ষে গর্ভ স্থ শিশুর যত্ন নেয়া হয়?
উঃ গর্ভধারীনী মায়ের।
৬৯. কয় বছর বয়সে বাচ্চা নিতে গেলে মা ও শিশু উভয়েরই স্বাস্থ্য ঝুঁকি বেড়ে যায়?
উঃ ২০ বছরের আগে বা ৩৫ বছরের পরে।
৭০. একটি দম্পত্তির জন্য কয়টি সন্তান সবচেয়ে ভাল ব্যবস্থা?
উঃ ২ টি সন্তান।
৭১. গবেষণায় দেখা গেছে, বাচ্চার সংখ্যা কয়জনের বেশী হলে মায়ের গর্ভধারণ ও প্রসবজনিত সমস্যা এবং মা ও শিশুর স্বাস্থ্য ঝুঁকি বেড়ে যায়?
উঃ ৪ জনের বেশী হলে।
৭২. কয় বছরের কম বিরতি দিয়ে সন্তান ধারণ করলে মায়ের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বেড়ে যায়?
উঃ ২ বছরের কম।
৭৩. শিশুকে খাওয়াতে গেলে কয়টি বিষয়ে মায়ের জ্ঞান থাকতে হবে?
উঃ ৬ টি।
৭৪. কত বয়স পর্যন্ত একজন শিশু কেবল মাএ মায়ের দুধের ওপরই নির্ভর করে থাকতে পারে?
উঃ ৬ মাস।
৭৫. শিশুর বয়স কত পূর্ন হলে বাড়তি খাবারের প্রয়োজন হয়?
উঃ ৬ মাস।
৭৬. খাদ্যে কয়টি উপাদান থাকে?
উঃ ৬ টি।
৭৭. দুধ, ডিম, মাছ, মাংস, চিনাবাদাম, সয়াবিন, মসুর ডাল, মুগ ডাল, ছোলার ডাল ও অন্যান্য ডাল, কাঠালের বিচি, শিমের বিচি, নারিকেল ইত্যাদি হতে খাদ্যের কোন উপাদান পাওয়া যায়?
উঃ আমিষ।
৭৮. আমিষের প্রধান কাজ কি?
উঃ দেহের কোষ গঠনে সহায়তা ।
৭৯. পেপসিন, ট্রিপসিন ইত্যাদি জারক রস এবং হরমোন সমূহ কি দ্বারা তৈরী হয়?
উঃ আমিষ দ্বারা।
৮০. আমিষ রক্তের কি তৈরীতে সাহায্য করে?
উঃ হিমোগ্লোবিন।
৮১. রক্ত স্বল্পতা, ম্যারাসমাস ও কোয়ার শিয়রকর ইত্যাদি রোগ কিসের অভাবে হয়?
উঃ আমিষের অভাবে।
৮২. আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যের বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে কোনটার পরিমাণ সবচেয়ে বেশী?
উঃ শর্করার পরিমাণ।
৮৩. চাল,গম,আলু,ভুট্রা,গুড়,চিনি,মধু, ফলের রস,
প্রভৃতিতে খাদ্যের কোন উপাদান পাওয়া যায়?
উঃ শর্করা।
৮৪. দেহের তাপ ও শক্তি সরবরাহ করাই কার প্র ধান কাজ?
উঃ শর্করার।
৮৫. কিটোসিস রোগ থেকে রক্ষা করে কোন উপাদান?
উঃ শর্করা।
৮৬. সেলুলোজ কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর করে কোন উপাদান?
উঃ শর্করা।
৮৭. ঘি, মাখন, চর্বি ও বিভিন্ন ধরনের তেল, মাছ ও মাংসের চর্বিতে কি থাকে?
উঃ স্নেহ জাতীয় পদার্থ।
৮৮. চর্মরোগ প্রতিরোধ করে এবং ত্বককে মসৃণ রাখে খাদ্যের কোন উপাদান?
উঃ স্নেহ।
৮৯. খাদ্যে কিসের অভাবে ভিটামিন এ,ডি, ই ও কে এর অভাব হয়?
উঃ স্নেহ জাতীয় পদার্থ।
৯০. কোন খাদ্য উপাদানের অভাবে নানা ধরণের চর্মরোগ দেখা দেয়?
উঃ স্নেহ জাতীয়।
৯১. চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিন কয়টি?
উঃ ৪ টি।
৯২. পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন কয়টি?
উঃ ৮টি।
৯৩. ‘ভিটামিন সি’ ছাড়া পানিতে দ্রবণীয় অন্যান্য ভিটামিন গুলোকে এক সাথে কি বলে?
উঃ ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স।
৯৪. কোন ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়?
উঃ ভিটামিন এ।
৯৫. ১৯-৭০ বছর বয়সী পুরুষের জন্য দৈনিক কি পরিমাণ ভিটামিন এ প্রয়োজন?
উঃ ৯০০ মি: গ্রা:।
৯৬. ভিটামিন বি১ (থায়ামিন) এর অভাবে রোগ হয়?
উঃ বেরিবেরি রোগ হয়।
৯৭. ১৯-৭০ বছর বয়সী পুরুষের জন্য কি পরিমাণ ভিটামিন বি-১(থায়ামিন) খাবারে গ্রহন করতে হবে?
উঃ দৈনিক ১.২ মি:গ্রা:।
৯৮. প্রাণীর প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে কোন ভিটামিন?
উঃ ভিটামিন-ই (টকোফেরল)।
৯৯. কোন ভিটামিনের অভাবে সাময়িকভাবে বন্ধ্যাত্ব দেখা দিতে পারে?
উঃ ভিটামিন-ই(টকোফেরল)।
১০০. কোন ভিটামিনের অভাবে পেলেগ্রা রোগ হয়?
উঃ ভিটামিন -বি৩ (নিয়াসিন)।
১০১. কোন ভিটামিনের অভাবে ঠোঁটের কোণায় ও জিহ্বার ঘাঁ হয়?
উঃ ভিটামিনের বি২ (রিবোফ্লাভিন)।
১০২. কোন ভিটামিনের অভাবে শিশুদের রিকেটস্ ও রয়স্কদের অষ্টি ম্যালেসিয়া রোগ হয়?
উঃ ভিটামিন-ডি (ক্যালসিফেরল)।
১০৩. কোন ভিটামিনের অভাবে স্কার্ভি রোগ হয়?
উঃ ভিটামিন-সি(এসকরবিক এসিড)।
১০৪. অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে কোন ভিটামিন খেতে বলা হয়?
উঃ ভিটামিন-কে।
১০৫. চুল পড়া রোধে কোন ভিটামিন খেতে হয়?
উঃ ভিটামিন-ই।
১০৬. শরীরিক দুর্বলতা রোধে কোন ভিটামিন খেতে বলা হয়?
উঃ ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স।
১০৭. বিনা ব্যবস্থাপত্রে বা ও টিসি(Over the cresten) ভিটামিন হিসাবে সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয় কোন ভিটামিন?
উঃ ভিটামিন-সি।
১০৮. একজন পূর্নবয়স্ক (প্রায় ৭০ কেজি ওজন) মানুষের শরীরে কত কেজি পানি থাকে?
উঃ প্রায় ৪২ কেজি।
১০৯. নলকুপ কত গভীরে স্থাপন করা সর্বোত্তম?
উঃ ৮০০ ফুটের বেশী।
১১০. স্বাস্থ্য শিক্ষা কয়ধরনের হতে পারে?
উঃ ৩ ধরণের।
১১১. ফার্মাসিস্টের পুষ্টি ও সেবা মুলক কার্যাবলীকে কয়ভাগে বিভক্ত করা যায়?
উঃ ৪ ভাগে।
১১২. পুষ্টিহীনতার কারণ কয়টি?
উঃ ৬ টি।
১১৩. বিশ্ব ব্যাপী কয়টি রোগকে পুষ্টিহীতার কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে?
উঃ ৫ টি রোগকে।
১১৪. পুষ্টিহীনতার কারণে কোন রোগগুলো হয়?
উঃ কোয়ারশিয়রকর, ম্যারাসমাস, জেরে পথ্যালমিয়া, রক্তস্বল্পতা এবং গলগন্ড।
১১৫. উন্নত বিশে^ প্রয়োজন অতিরিক্ত পুষ্টি গ্রহণের ফলে কি কি রোগ হয়?
উঃ উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, মেদ, যকৃতের গোলযোগ, কৃমিরোগ, হার্টের রোগ ইত্যাদি।
১১৬. পুষ্টিহীনতার সবচেয়ে বড় শিকার হয় কারা?
উঃ শিশুরা ।
১১৭. শিশু খাদ্যে কোন দুটি উপাদানের পরিমাণ প্রতিনিয়ত কম হতে থাকলে দেহের মাংসপেশী ধীরে ধীরে ক্ষয় হতে থাকে?

উঃ ক্যালরি ও প্রোটিন।
১১৮. প্রোটিনের চরম অভাব হলে শরীরে পানি আসে ও শরীর ফুলে যায় ফলে রোগী নিস্তেজ হয়ে পড়ে। একে কোনরোগ বলে?
উঃ কোয়ারশিয়রকর।
১১৯. প্রোটিন ও ক্যালরির অভাবে কোন রোগ হয়?
উঃ ম্যারাসমাস।
১২০. ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন ডি এর অভাবে শৈশব ও বাল্যকালে কোন রোগ হয়?
উঃ রিকেটস্ ।
১২১. কোন রোগের ফলে হাড় ও দাঁতের বৃদ্ধি ব্যবহৃত হয় এবং হাত পা বেঁকে যায়?
উঃ রিকটস্ ।
১২২. চোখের পাতা ফুলে যাওয়া এবং চোখে পুঁজ হয় কোন রোগে?
উঃ জেরপথ্যালমিয়া।
১২৩. কোনটির অভাবে ¯œায়ু দুর্বল হয়, কাজের উৎসাহ কমে যায় এবং খাবারে অরুচি আসে?
উঃ থায়ামিন।
১২৪. থায়ামিনের অভাবে কোন রোগ হয়?
উঃ বেরি বেরি রোগ।
১২৫. ছোঁয়াচে বা সংক্রামক রোগগুলো কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উঃ ৩ ভাগে।
১২৬. পানি বাহিত রোগ কোন গুলো?
উঃ ডায়ারিয়া, আমাশয়, কলেরা, জন্ডিস হেপাটাইটিস এ), টাইফয়েড।
১২৭. কত বছরের শিশুরা ডায়রিয়া রোগে বেশী মারা যায়?
উঃ ৫ বছরের কম বয়সী।
১২৮. কারো যদি দিনে অন্তত কয় বার পাতলা পায়খানা হয় তাহলে তার ডায়রিয়া হয়েছে বলে মনে করতে হবে?
উঃ ৩ বার।
১২৯. কোন জীবণুর সংক্রমণের ফলে কলেরা রোগের সৃষ্টি হয়?
উঃ Vibrio Cholerae।
১৩০. বায়ুবাহিত রোগ কোনগুলো?
উঃ সর্দি, কাশি, যক্ষা, জলবসন্ত, হাম, ইসফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি।
১৩১. বায়ু বাহিত সংক্রামক রোগ কোনটি?
উঃ জলবসন্ত।
১৩২. অনেক রোগজীবাণু কীট পতঙ্গের দংশনের ফলে দেহে প্রবেশ করে এবং বংশবৃদ্ধি ঘটিয়ে রোগের সৃষ্টি করে এদেরকে কি রোগ বলে?
উঃ প্রাণীবাহিত রোগ।
১৩৩. প্রাণী বাহিত রোগ কোন গুলো?
উঃ ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গুজ¦র, চিকনগুনিয়া, গোদরোগ ইত্যাদি।
১৩৪. কোন মশা ম্যালেরিয়া রোগের জীবাণু বহন করে?
উঃ স্ত্রী এনোফিলিস মশা।
১৩৫. কোন মশা ডেঙ্গুজ¦র এবং চিকুনগুনিয়ার জীবাণু বহন করে?
উঃ এডিস মশা।
১৩৬. কি মশার কামড়ে গোদরোগ হয়?
উঃ কিউলেক্স মশা।
১৩৭. শত প্রতিক‚লতার মধ্যে দিয়ে দেশের বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার শতকরা কত অর্জিত হচ্ছে?
উঃ শতকরা ৬ ভাগের বেশী।
১৩৮. সরকার সীমিত বাজেটের মধ্যে দেশের সাধারণ জনগণকে কয়টি স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করার চেষ্টা করছে?
উঃ ৬ টি।
১৩৯. আমাদের দেশের জনগণের কত কোটি কিশোর কিশোরী যারা বয়ঃসন্ধি প্রাপ্ত?
উঃ প্রায় ৩ কোটি।
১৪০. বয়ঃসন্ধির সময় প্রতিটি কিশোর কিশোরীর শরীরের ভেতর থেকে কোন জিনিসটা অত্যাধিক বেশী পরিমাণে শরীরের বিভিন্ন Gled থেকে নিঃসৃত হয় এবং শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ বৃদ্ধি ও পরিণত (Mature) করতে সহায়তা করে?
উঃ বিভিন্ন ধরণের হরমোন।
১৪১. বয়ঃসন্ধি কালে পুরুষ বালকের ক্ষেত্রে কোন হরমোনটা শরীরে নিঃসৃত হয় এবং একজন বালক পুরুষে পরিণত হয়?
উঃ টেস্টোস্টেরণ (Testosterone নামক মেল হরমোন (Male sex Hormone) ।
১৪২. কোন হরমোনের কারণে পুরুষ মানুষের প্রজনন ক্ষমতা ও যৌনতা বেশিষ্ট্য লাভ করে?
উঃ টেস্টোস্টেরণ(Testosterone) নামক মেল হরমোন (Male sex Hormone)।
১৪৩. বালিকা থেকে নারীতে পরিণত হওয়ার ক্ষেত্রে কয় ধরণের হরমোন নিঃসৃত হয়?
উঃ ২ ধরণের।
১৪৪. বালিকা থেকে নারীতে পরিণত হওয়ার ক্ষেত্রে কোন কোন হরমোন নিঃসৃত হয়?
উঃ এসট্রোজেন (Estrogers) এবং প্রোজেসটেরন (progesterones)।
১৪৫. কোন ফিমেল হরমোন গুলো (Famale sex Hormone) বালিকার শারীরিক গঠন পরিবর্ত ন সহ যৌনতা ও সন্তান ধারণের ক্ষমতা ইত্যাদি ক্ষেত্রে কাজ করে?
উঃ এসট্রোজেন (Estrogers) এবং প্রোজেসটেরন (progesterones)।
১৪৬. নারী পুরুষের সকল প্রকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের জন্য কোনটি নিয়ামক ভূমিকা পালন করে?
উঃ শরীরে নিঃসৃত সেক্স হরমোন (Sex Hormone)।
১৪৭. সকল কিশোরী বয়ঃসন্ধি কালে কোন ঘটনার বিচলিত হয় এবং মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে?

উঃ প্রম ঋতু স্রাবের ঘটনায়।
১৪৮. আন্তর্জাতিক কোন সংস্থা ব্যাপকভাবে ডায়রিয়া জনিত রোগের সুচিকিৎসা ও পরামর্শ দিয়ে থাকে?
উঃ ICDDR,B।
১৪৯. কুষ্ঠ (Leprosy) রোগ কিসের সংক্রমনে হয়ে থাকে?
উঃ ব্যাকটেরিয়া জাতীয় জীবানুর।
১৫০. আমাদের সবার শরীবে কুষ্ঠ রোগের জীবানু থাকলে ও শুধুমাত্র কত শতাংশ মানুষ এরোগে আক্রান্ত হয়?
উঃ ২ শতাংশ।
১৫১. আমাদের দেশের কোন এলাকায় ম্যালেরিয় রোগ ব্যাপক ভাবে পরিলক্ষিত হয়?
উঃ পার্বত্য এলাকায়।

অধ্যায় -১ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -২ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৩ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৪ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৫ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৬ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় ৭ দেখতে ক্লিক করুন।

May 27, 2023 0 comments
2 FacebookTwitterPinterestEmail
Education

সি ক্যাটাগরি ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান।

by মাহবুব সজল May 27, 2023
written by মাহবুব সজল

ফার্মাসিস্ট ক্যাটাগরী সি (Category C ) পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য আজকের এ আর্টিকেলটি। এ নিবন্ধের মধ্যে আমি ফার্সাসিস্ট পরীক্ষার জন্য ফুল প্রশ্নব্যাংক এর সমাধান দিচ্ছি। আপনি এ প্রশ্নব্যাংকটি পড়তে পাড়লে ইনশাআল্লাহ পরীক্ষায় ১০০% কমন পাবেন। এ আর্টিকেল থেকে সবগুলো অধ্যায়ের প্রশ্ন এবং উত্তরগুলো দেখে নিতে পারবেন। সবাইকে ধৈর্য্য ধরে সবগুলো প্রশ্নের সমাধান দেখার অনুরোধ করছি।

সি ক্যাটাগরি ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান। ফার্মাসিস্ট পরীক্ষার সাজেশন, প্রশ্ন ব্যাংক

অধ্যায়–০৫

 

১. অ্যালবেনডাজল কিসের ঔষুধ?
উঃ কৃমিনাশক।
২. অ্যালবেনডাজল কোন কৃমির ক্ষেত্রে কার্যকর?
উঃ সব ধরনের কৃমির ক্ষেত্রেই কর্যকর।
৩. প্রতিটি অ্যালবেনডাজল কত মি: গ্রা: আকারে পাওয়া যায়?
উঃ ১০০ মি: গ্রা: – ৪০০ মি: গ্রা:।
৪. অ্যালবেনডাজল কোন গ্রুপের ঔষুধ?
উঃ বেনজিমিডাজল কার্বনেট।
৫. বিভিন্ন ধরণের কৃমিনাশের জন্য ২ বছরের শিশু থেকে পূর্ণ বয়স্ক মানুষের জন্য অ্যালবেনডাজল ট্যাবলেট কয়বার
সেবন করতে হয়?
উঃ মাত্র ১ বার।
৬. একটি বিশেষ কৃমি ৯ স্ট্রাঙ্গিলইডিয়াসিস এর ক্ষেত্রে ৪০০ মি: গ্রা: অ্যালবেনডাজল কয়বার দেয়া উচিত?
উঃ পরপর তিনদিন।
৭. গুড়াকৃমির ক্ষেত্রে অ্যালবেনডাজল একবার সেবন করার কয়দিন পর আবার সেবন করা উচিত?
উঃ ৭ দিন।
৮. হাইডেটিড রোগের ক্ষেত্রে অ্যালবেনডাজল ৪০০ মি: গ্রা: এর স্বাভাবিক মাত্রা কি রকম?
উঃ প্রতিদিন ২ বার।
৯. অ্যালবেনডাজল সাধারণত কত দিনের চক্র হিসেবে দেওয়া হয়?
উঃ ২৮ দিনের।
১০. প্রতিটি চক্রের মধ্যে কত সপ্তাহের বিরতি নিতে হবে?
উঃ ২ সপ্তাহের।
১১. কখন অ্যালবেনডাজল সেবন করা যাবে না?
উঃ গর্ভাবস্থায়।
১২. কিসের মিশ্রণে এন্টাসিড বড়ি/ট্যাবলেট বা সাসপেনশন তেরী করা হয়?
উঃ অ্যালুমিনিয়ামম হাউড্রোক্সাইড জেল ও ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড এর মিশ্রণে।
১৩. এন্টাসিড আমাদের শরীরে কি নিষ্পিঊয় করে?
উঃ এসিড।
১৪. এসকরবিক এসিড ১০০ মি: গ্রা: ইউ, এস, পি এবং সোডিয়াম এসকরবেট ১৬৮.৭৫ মি: গ্রা: এর সমন্বয়ে কত মি: গ্রা: পরিমাণ এসকরমিক এসিড ট্যাবলেট তৈরী হয়?
উঃ ২৫০ মি: গ্রা: ।
১৫. কোলাজেন এবং কোষের অভ্যন্তরিণ কিছু উপাদান গঠনের জন্য কোন ভিটামিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন?
উঃ ভিটামিন-সি।
১৬. এসকরবিক এসিডের অপর নাম কি?
উঃ ভিটামিন-সি।
১৭. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কে শক্তিশালী করার জন্য কোন ভিটামিন কার্যকারী?
উঃ ভিটামিন-সি।
১৮. দাঁতে মাড়ির প্রদাহে সুরক্ষা প্রদান করে কোন ভিটামিন?
উঃ ভিটামিন-সি।
১৯. এসকরবিক এসিড দিনে ৬ গ্রাম এর বেশী সেবন করলে কি হতে পারে?
উঃ প্রশ্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে।
২০. ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট কিসের কাজ করে?
উঃ হাড়ের স্বাস্থকে উন্নত করে।
২১. ক্যালসিয়াম ট্যাবলেটের সাথে বড়ি থায়াজাইড শ্রেণীভুক্ত ডাইইউরেটিকস সেবন করা হয়, তবে কিসের ঝুকি থাকে?
উঃ রক্তে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যাওয়ার।
২২. ক্লোরামফেনিকল ড্রপ কোথায় ব্যবহার হয়?
উঃ চোখে ও কানে।
২৩. ক্লোরামফেনিকল ব্যবহারে কিসের ঝুঁকি থাকে?
উঃ এ প্লাস্টিক এমিনিয়া হওয়ার।
২৪. ক্লোরামফেনিকল ব্যবহারে কিসের সমস্যা দেখা দিতে পারে?
উঃ রক্তে কণিকা সমূহের।
২৫. ক্লোরামফেনিকল ব্যবহারের জন্য কখন পারামর্শ দেয়া উচিত?
উঃ সকল বিকল্প চিকিৎসা অকার্যকর প্রমাণিত হলে।
২৬. কোন এন্টিবায়োটিক এর সাথে ক্লোরামফেনিকল একত্রে ব্যবহার করা যাবে না?
উঃ পেনিসিলিন সমূহ, সেফালোস পরিনসমূহ, জেন্টাসাইসিন, টেট্রাসাইক্লিন, পলিমিক্সিন বি, অথবা
ভেনাকোমাইসিন।
২৭. ক্লোরামফেনিকল ড্রেপ কোর্স কত দিনের?
উঃ ৫ দিনের।
২৮. গিøসারিন সাপোজিটরি কোথায় ব্যবহার কারা হয়?
উঃ পায়ুপথে।
২৯. গিøসারিন সাপোজিটরি ব্যবহারের কতক্ষণের মধ্যে মল নিস্কাশনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়?
উঃ ১৫ মিনিট থেকে ১ ঘন্টার মধ্যে।
৩০. গিøসারিন সাপোজিটরি কোন কারণে বাবহার করা হয়?
উঃ হঠাৎ সাময়িক কোষ্ঠ কাঠিন্য দেখা দিলে।
৩১. ট্রাইকোমোনাস, ভ্যাজাইনালিস, এন্টামিবা হিসটো লাইটিকা, জিয়ারডিয়া ইনটেসটিনালিস এবং এনারোবিক
ব্যাকটিরিয়ার জন্য কোন ঔষুধ কার্যকর?
উঃ মেট্রানিডাজল।
৩২. মেট্রোনিডাজল এবং এলকোহল একত্রে সেবন করলে কি হতে পারে?
উঃ অতিরিক্ত বমি।
৩৩. দীর্ঘ দিন ধরে মেট্রোনিডাজল সেবন করলে কখনো কখনো কোন রোগ দেখা দিতে পারে?
উঃ পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথী নামক ¯ড়বায়ু রোগ।
৩৪. গ্লসাইটিস, স্টোমাইটিস, চিলোসিস, বেরিবেরি বা পলিনিউরাইটিস জাতীয় সমস্যা কোন ভিটামিনের
অভারজনিত কারণে হয়?
উঃ ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ।
৩৫. প্যারাসিটামল সাপোজিটরি দিনে কয়বার পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়?
উঃ ৪ বার।
৩৬. ১-৫ বছর বয়সের বাচ্ছাদের জন্য প্যারাসিটামল সাপোজিটরি কত মি: গ্রা: দিতে হয় ?
উঃ ১২৫-২৫০ মি: গ্রা:।
৩৭. ৬-১২ বছর বয়সের ক্ষেত্রে কত মি: গ্রা: প্যারাসিটামল সাপোজিটরি দিতে হয়ে?
উঃ ২৫০-৫০০ মি: গ্রা: ।
৩৮. রেনিটিডিন কাকে অকার্যকর করে?
উঃ ঐ২ রিসেপ্টরকে।
৩৯. পাকস্থলির সংক্রমনকে পরিস্কার করার জন্য রেনিটিডিন এর সাথে কি দিতে হয়?
উঃ এন্টিবায়োটিক।
৪০. আপনার বয়স কত হলে রেনিটিডিন ব্যবহারের পূর্বে চিকিৎসকের পরাপর্শ নেয়া উচিত ?
উঃ ৬৫ বছরের বেশী।
৪১. এন্টাসিড জাতীয় ঔষুধ ও রেনিটিডিন এবং দুই ঔষুধ সেবনের মধ্যে অন্তত পক্ষে কতক্ষণ ব্যবধান থাকা উচিত?
উঃ ২ ঘন্টা।
৪২. সিলভার সালফাডায়াজিন ক্রিম কখন ব্যবহার করা হয়?
উঃ আগুণে পোড়া গেলে।
৪৩. পোড়া রোগীর ক্ষেত্রে সিলভার সালফাডায়াজিন ২৪ ঘন্টায় কয়বার ব্যবহার করতে হয়?
উঃ ১ বার।
৪৪. ক্ষতে সিলভার সারফাডায়াজিন লাগাতে কত পরিমাণ পুরু করতে হবে?
উঃ কমপক্ষে ৩-৫ মি: মি: ।
৪৫. বেকলোমেথাসন ডাইপ্রোপায়োনেট, ফ্লটিকাসন প্রোপায়োনেট কোন সমস্যায় ব্যবহৃত হয়?
উঃ শ্বাসতন্ত্রের সমস্যায়।
৪৬. বেটা২-এ্যাগোনিস্ট, কার্টিকোস্টেরয়েড ও জ্যানথান জাতীয় ঔষুধ কোন সমস্যায় ব্যবহৃত হয়?
উঃ মারাক্তক তীব্র হাঁপানির ক্ষেত্রে।
৪৭. মন্টেলোকাস্ট সচরাচর কোন সমস্যার ব্যবহৃত হয়?
উঃ শ্বাসতন্ত্রের সমস্যায়।
৪৮. শ্বাসতন্ত্রের  সমস্যায় ব্যবহৃত ঔষুধ কয় পথে ব্যবহৃত হয়?
উঃ ২ পথে।
৪৯. শ্বাসতন্ত্রে ব্যবহৃত ঔষুধ কয় আকারে বাজারে পাওয়া যায়?
উঃ ৩ আকারে।
৫০. ইনডাক্যটেরল, সালনেটেরল, ইপারাট্রোপিয়াম ব্রোমাইড, থিওফাইলিন, বুডেসোনাইড, কিটোটিফেন, মন্টেলোকাস্ট,
এ্যামত্রক্সল হাইড্রোক্লোরাইড, নেবুলাইজার, ডেক্সট্রোমেথরফেন, এন্টিহিস্টামিন, সাইক্লোসোনাইড, এডরেনালিন ঔষুধ সমূহ সচরাচর কোন সমস্যার ব্যবহৃত হয়?
উঃ শ্বাসতন্ত্রের সমস্যায়।
৫১. পূর্ববর্তী হাঁপানির চিকিৎসার যদি কিটোটিফেন ব্যবহার করা হয়, তাহলে কমপক্ষে কত দিন চালিয়ে যেতে হবে?
উঃ ২ সপ্তাহ।
৫২. হাঁপানী সাধারাণত কাদের বেশী হয়?
উঃ শিশুদের ।
৫৩. হাঁপানী রোগের প্রধান বৈশিষ্ট্য কোনটি?
উঃ শ্বাসকষ্ট।
৫৪. হাঁপানী/এজমা রোগের উপসর্গ গুলো কখন বেশী হয়?
উঃ রাতে ও ভোরে।
৫৫. স্বল্প সময়ের জন্য কার্যকরী B২ এড্রেনার্জিক রিসেপ্টর কোনটি?
উঃ সালবিউটামল।
৫৬. হুইজির, ঘন ঘন শ্বাস, কাশি ও বুক চেপে আসার প্রতিরোধ ও চিকিৎসার জন্য, যে গুলোর কারণ হচ্ছে হাঁপানী এবং সিওপিডির মত ফুসফুসের রোগ এ সমস্যায় কোন ঔষুধ ব্যবহৃত হয়?
উঃ সালবিউটামল।
৫৭. ক্রনিক হাঁপানির জন্য কি দেয়া হয়?
উঃ বামবিটেরল।
৫৮. বেকলোমেথাসন একটি সিনথেটিক ষ্টেরয়েড কোন সমস্যায় দেয়া হয়?
উঃ হাঁপানীর।
৫৯. হাঁপানী ও অন্যান্য শ্বাসতন্ত্রের রোগে সৃষ্ট ব্রঙ্কোস্পাজম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কোনটি দেয়া হয়?
উঃ বিটলটেরল।
৬০. একিউট ব্রঙ্কাইটিসসহ আঠালো মিউকাস যুক্ত একিউট ও ক্রনিক শ্বাসতন্ত্রের রোগ, প্রডাকটিভ কাশি, ল্যারিনজাইটিস, ফ্যারিনজাইটিস, সাইনুসাইটিস ও ক্রনিক নিউমোনিয়ার জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ এমব্রক্সল হুাইড্রোক্লোরাইড।
৬১. রক্তস্বল্পতা (এনিমিয়া) রোগে ব্যবহৃত কিছু ঔষুধ কোনটি?
উঃ ফেরাস ডেক্সাট্রান, সায়ানোকোবালামিন।
৬২. আয়রন এবং ফলিক এসিডের অভাবে কোন রোগ হয়?
উঃ রক্তস্বল্পতা (এনিমিয়া)।
৬৩. এনিমিয়া কি?
উঃ রক্তস্বল্পতা।
৬৪. এটিনোলল, কার্ভেডিলল, র‌্যামিপ্রিল, লোসারটান, ভালসারটান, বেনেজাপ্রিল, এ্যামলোডিপিন কোন রোগে ব্যবহৃত হয়?
উঃ কার্ডিওভাসকুলার (হৃদরোগজনিত)।
৬৫. মাইওকার্ডিয়াল ইনফার্কপন, হাইপারটেনশন, এনজিনা কার্ডিয়াক এ্যারিথমিয়া, হার্টফেইলিওর ইত্যাদির প্রতিষেধক হিসেবে কোন গুলো ব্যবহৃত হয?
উঃ এটিনোলল, কার্ভেডিলল, র‌্যামিপ্রিল, লোসারটান, ভালসারটান, বেনেজাপ্রিল ও এ্যামলোডিপিন।
৬৬. অন্তঃক্ষরাগ্রস্থিতন্ত্র ও বিপাকীয় সমস্যা বা আক্রান্ত রোগসমূহ প্রতিরোধে কিংবা এ ধরণের সমস্যা/রোগসমূহ
(হাইপারথাইরয়ে ডিজম, হাইপোথাইরয়েডিজম, থাইরোটক্সিকোসিস, ডায়াবেটিস মেলাইটাস ইত্যাদি) রোগে ব্যবহৃত ঔষুধ সমূহ কি?
উঃ ইনসুলিন, আয়োডিন, কার্যিমাজোল, প্রেডনিসোলোন, হাইড্রোকর্টিসন ইত্যাদি।
৬৭. ব্যাকটেরিয়াঘাতী বিটা ল্যাকটাম এন্টিবায়োটিক কোনটি?
উঃ পেনিসিলিন।
৬৮. নিচের কোনটি পেনিসিলিনের উদাহরণ?
উঃ ক্লোক্সাসিলিন, ফ্লুক্লক্সাসিলিন, এমক্সিাসিলিন, এমপিসিলিন।
৬৯. স্টেপটোকক্কাল ফ্যারিনজাইটিস, আথ্রাইটিস, মেনিনজাইটিস, এন্ডোকার্ডাইটিস, মেনিনগোকক্কাল রোগ নিউমোকক্কাল নিউমোলিয়া. এনথ্রাক্স, সিফিলিস, গনোরিয়া, একটিনোসাইকোসিস, গ্যাস গ্যাংগ্রিন, কার্বানকল, ডিপথেরিয়ার বাহক পর্যায় দূর করা, অঙ্গপ্রতঙ্গ কেটে বাদ দেয়ার সার্জিক্যাল প্রোফাইল্যাক্সিস এ কোন পেনিসিলিন কার্যকর?
উঃ পেনিসিলিন জি।
৭০. টনসিলাইটিস, অটাইটিস মিড়িয়া, এরিসেপেলাস, রিউমেটিক ফিভারের প্রোফাইল্যাক্সিস, নিউমোকক্কাল সংক্রমনে কোন পেনিসিলিন কার্যকর?
উঃ পেনিসিলিন ভি।
৭১. যে স্ট্যাফাইলোকক্কাল সংক্রমনগুলো বেনজাইল পেনিসিলিন প্রতিরোধী কোন পেনিসিলিন?
উঃ ডাইক্লোক্সাসিলিন।
৭২. বিটা-ল্যাকটামেজ তেরী করে এমন স্ট্যাফাইলোকক্কাল সংক্রমন, অটাইটিস এক্সটার্নাসহ এডজাংক ইন নিইমোনিয়া
ইমপেটিগো, সেলুলাইটিস, অস্টিওমেলাইটিস এবং স্ট্যাফাইলোকক্কাল এন্ডোকার্ডাইটিস এ কার্যকর কোন পেনিসিলিন?
উঃ ফ্লুক্লোক্সাসিলিন।
৭৩. এন্ডিাকার্ডাইটিস প্রোফাইলেক্সিসম নিউমিাকক্কাল রোগ ও এডজাংক ইন লিস্টেরিয়া মেনিনজাইটিসম ইউটিআই, আটাইটিস মিডিয়া, সাইনোসাইটিস, ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিসম হেমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা সংক্রমন, ইনভেসিভ সালমোনেলোসিস, মেনিনগোকক্কাল রোগ, লিস্টেরিয়াল মেনিনজাইুটস, এইচ পাইলরি সংক্রমন, এন্ডোকার্ডাইটিস প্রোফাইলেক্সিস ও চিকিৎসায় কোন পেনিসিলিন কার্যকর?
উঃ এমপিসিলিন।
৭৪. সেফালোস্পোরিন ও অন্যান্য বিটা ল্যাকটামে পেসিসিলিন সংবেদনশীল রোগীর কতভাগ এলর্জি হয়?
উঃ প্রায় ১০%।
৭৫. এড-স্পেকট্রাম, ব্যাকটেরিয়াঘাতী এন্টিবায়োটিক কোনটি?
উঃ সেফালোস্পোরিন।
৭৬. বিটাল্যাকটামেজ কি দিয়ে তৈরী?
উঃ গ্রাম নেগেটিভ ব্যাকটিরিয়া দ্বারা।
৭৭. মূত্রত্তন্ত্রের সংক্রমনে কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফ্রাডক্সিল ।
৭৮. রিকারেন্ট ইউটিআই-র প্রোফাইলেক্সিসের জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফালোক্সিন।
৭৯. সার্জিক্যাল প্রোফাইলেক্সিসের জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফ্রাডিন।
৮০. সাইনোসাইটিস অটাইটিস ও এইচ ইনফ্লুযেঞ্চি বা বি ক্যাটারালিস তৈরি বিটাল্যাকটামেজ দ্বারা নি¤ড়ব শ্বাসতন্ত্রের
সংক্রমনের জন্য কোনটা ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফাক্লর।
৮১. উর্দ্ধশ্বাসতন্ত্রের সংক্রমনের জন্য চামড়া ও সফট টিস্যু সংক্রমনের জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফোক্সিটিন।
৮২. কোলারেকটাল সার্জারিতে ইনর্টোষ্টিনাল এনারোবসের সার্জিক্যাল প্রোফাইলেক্সিস, লাইম ডিজিজ, গনোরিয়া ও কমিউনিটি একুয়ার্ড নিউমোনিয়াতে কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফুরোক্সিম।
৮৩. গনোরিয়া, অটাইটিস মিডিয়া,, ফ্যারেনজাইটিস, নি¤ড়ব শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমন, যেমন- প্রঙ্কাইটিস ও ইউটি আই-র জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফডিনির।
৮৪. সাইনোসাইটিস অটাইটিস ও এইচ. ইনফ্লয়েঞ্জি বা বি ক্যাটারালিস তৈরি বিটাল্যাকটামিজ দ্বারা নিন্ম শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমনের জন্য কোনটা ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফাক্লর।
৮৫. উর্দ্ধ শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমনের জন্য চামড়া ও সফট টিস্যু সংক্রমনের জন্য কোটনি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফপ্রোজিল।
৮৬. কোলারেকটাল সার্জারিতে ইনটেষ্টিনাল এনারোবসের বিরুদ্ধে প্রোফাইলেক্সিস, মিশ্র এনারোবিক সংক্রমন, এ কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফোক্সিটিন।
৮৭. সার্জিক্যাল প্রোফাইলেক্সিসম, লাইম ডিজিজ, গরোরিয়া ও কমিউনিটি একুয়ার্ড নিউমোনিয়াতে কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফুরোক্সিম।
৮৮. গনোরিয়া, অটাইটিস মিডিয়, ফ্যারেনজাইটিস, নি¤ড়ব শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমন, যেমন- ব্রঙ্কাইটিস ও ইউটি আই-র জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফডিনির।
৮৯. সাইনোসাইটিস, অটাইটিস মিডিয়া, চামড়া ও সফট টিস্যু সংক্রমনের জন্য কারণ এন্টারোব্যাক টেরিযাসিস ও বিটাল্যাকটামেজ তৈরী এইচ.ইনফ্লুয়েঞ্জা বা মোরাত্রেলা ক্যাটারালিস ও এন, গরোরিয়ার কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেপিক্সিম।
৯০. ভ্যান কোমাইসিন, এমপিসিলিন ও মেনিনজাইটিস এই তিনটি ঔষুধের অংশ হিসেবে কোনটা ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফোট্যাক্সিম।
৯১. উপরের শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমন, বিশেষ করে যেগুলো রিকারেন্ট ও অন্য এন্টিবায়োটিকে প্রতিরোধী নিম্ম শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমন, যেমন- ব্রঙ্কাইটিস ও নিয়োমোনিয়া এবং চামড়া ও সফট টিস্যু সংক্রমনের জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফপোডোক্সিম।
৯২. সিউডোমোনাস মেনিনজাইটিসের অ্যামাইনোগ্লাই কোসাইড চিকিৎসা ও সার্জিক্যাল প্রোফাইলেক্সিসের জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফটাজিমাইয।
৯৩. সার্জিক্যাল প্রোফাইলেক্সিসের জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফট্রিয়াক্সোন।
৯৪. নজোকোমিয়াল সংক্রমনের পরীক্ষামূলক চিকিৎসার জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ সেফিপিস।
৯৫. কোনটি বেশী ঘন অবস্থায় ব্যাকটিরিয়াঘাতী হতে পারে?
উঃ ইরাইথ্রোমাইসিন।
৯৬. ব্যাকটেরিওস্ট্যাটিক এন্টিবায়োটিক যারা বেনজাইল পেনিসিলিনের মতই (একই নয়) এন্টিব্যাকটিরিয়াল স্পেকট্রাম এবং নিউমোকক্কাই, স্ট্রেপ্টোকক্কাই, স্ট্যাফাইলোকক্কাই ও কার্নিব্যাকটেরিয়াসহ গ্রাম পজিটিভ জীবানু সমূহের বিরুদ্ধে কার্যকরী কোনটি?
উঃ ম্যাক্রোলাইডস।
৯৭. মাইক্রোলাইডস ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ এজিথ্রোমাইসিন, ক্লারিথ্রোমাইসিন, ইরাইথ্রোমাইসিন,
রক্সিথ্রোমাইসিন, স্পাইরাথ্রোমাইসিন ইত্যাদি।
৯৮. মাইকোপ্লাজমা নিউমোনিয়া সংক্রমন, ক্যামপাই লোব্যাক্টর এন্টেরাইটিস, গর্ভবতীদের ক্ল্যামাইডিয়াল ইউরোজেনিটাল সংক্রমন, ক্ল্যামাইডিয়াল নিউমোনিয়া, ডিপথেরিয়া, পারটুসিস, লিজি ও নেয়ারস ডিজিজ ও একনি ভালগারিস চিকিৎসার জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?
উঃ ইরাইথ্রোমাইসিন।
৯৯. গর্ভাবস্থায় ও বুকের দুধ দেয়ার সময় কি নিলে সতর্ক থাকতে হবে?
উঃ ডমপেরিডন।
১০০. কোন ঔষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ডায়রিয়া হতে পারে?
উঃ ম্যাগনেসিয়াম ট্রাইসিলিকেট।
১০১. কোন সিস্টেমের ঔষুধ প্রজনন অঙ্গ ও মূত্রতন্ত্রের সমস্যাসমূহ চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়?
উঃ জেনিটোইউরিনারি সিস্টেমের।
১০২. পুরুষত্বহীনতার ঔষুধ ইরেক্টাইল ডিসফাংশানের চিকিৎসা করে ও পুরুষকে যৌনমিলনে সক্ষম করে, সাধারণত এরা ভ্যাসোডাইলেটেশন করে পেনিসে রক্তের প্রবাহ বাড়ায় ও ইরেকশন করে কোনটি?
উঃ সিলডেনাফিল, এলপ্রোসটাডিল, ভার্ডেনাফিল,
টাডালফিল ইত্যাদি।
১০৩. ইউটেরাইন কনট্রাকশন কমায় ও প্রিটার্ম লেবার ঠেকায় এরা প্রসবে দেরী করায় ও ফিটাল গ্রোথের সময় দেয় এবং ফুসফুস পরিনত করে কোনটি?
উঃ টোকোলাইটিক এজেন্ট।
১০৪. প্রসব করাতে ও নির্বাচিত গর্ভপাত ঘটাতে কোন ঔষুধ ব্যবহার করা হয়?
উঃ ইউটেরাটনিক এজেন্ট।
১০৫. কোন ঔষুধ শিশু জন্মের সময় রক্তক্ষরণ কমায় এবং পোস্টপার্টাস হেমোরেজ প্রতিরোধ চিকিৎসার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন?
উঃ ইউটেরোটনিক এজেনট।
১০৬. কেন্দ্রীয় স্নায়ুয়ুতন্ত্রের ঔষুধ সমূহ কয়টি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়?
উঃ ১১ টি শ্রেণীতে।
১০৭. হিপনোটিকস ও এ্যানজিওলাইটিকস এ ব্যবহৃত ওষুধ কোনগুলো ?
উঃ বেনজোডায়জেপিন, ব্রোমাজেপাম, ডায়জিপাম,
লরাজিপাম ইত্যাদি।
১০৮. মানসিক অসুস্থায় ব্যবহৃত ঔষুধ কোগুলো?
উঃ ফ্লুপেনটিক্সল, ক্লোজাপিন, রিসপেরিডোন,
হ্যারোপেরিডল ইত্যাদি।
১০৯. অবসাদ গ্রস্তত্ত উপশমকারী ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ এমিট্রিপটাইলিন, ফ্লুওক্সেটিন, ফেনেলজিন ইত্যাদি।
১১০. মাদকাসক্তি নিরাময়ে ব্যবহৃত ঔষুধ কোনটি?
উঃ বিউপ্রোপিওন।
১১১. ব্যাথানাশক (Opioids) ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ মরািফন, পেথিডিন ও ট্রামাডল।
১১২. ব্যাথানাশক (Non- Opioids) ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ প্যারাসিটামল ও এসিটাইল স্যালিসাইলিক এসিড।
১১৩. স্নায়ু ব্যাথায় ব্যবহৃত ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ কার্রামাজেপিন ও এমিট্রিপটালিন।
১১৪. মাইগ্রেন এ ব্যবহৃত ঔষুধ কোন গুলো?
উঃ মেটোক্লোর প্রামাইড ও ফেরোথায়াজিন।
১১৫. এপিলেপসিতে ব্যবহৃত ঔষুধ কোন গুলো?
উঃ কার্বামাজেপিন, ক্লোনাজেপাম ও গাবাপেনটিন।
১১৬. পারকিনসনিজম এ ব্যবহৃত ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ লিভোডোপা, অ্যামানটাডিন।
১১৭. পেটের মাংসপেশীর আকস্মিক ব্যথার ব্যবহৃত ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ হাইওসিল ও টাইমোনিয়াম।
১১৮. বমি, বমিভাব ও মাথা ঘোরানোর ঔষুধ কোগুলো?
উঃ ডমপেরিডন, প্রোমেথাজিন, মেটোক্লোপরামাইড, পেনোথায়াজিন, সিনারিজন, অনডানসেট্রোন ইত্যাদি।
১১৯. স্থুলতা চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষুধ কোনটি?
উঃ ফ্লু ওক্সোটিন।
১২০. স্বড়ববৃতিভ্রংশে ব্যবহৃত ঔষুধ কোনগুলো?
উঃ রিভাস্টিনামিন, গ্যালানটামিন ও ডোনেপেজিল।
১২১. কোন ঔষুধগুলো চর্মরোগ প্রতিরোধে বা চর্মরোগ হতে আরোগ্য লাভে ব্যবহৃত হয়?
উঃ জেন্টামাইসিন, টেট্রাসাইক্লিন, ক্লটরিমাজল, কিটোকোনাজল, ফ্লুকোনাজল, নিস্ট্যাটিন, ইকোনাজল,
ব্যাসিট্র্যাসিন মিউপিয়োসিন ইত্যাদি।
১২২. সেফিপিম কোন প্রজন্মের ঔষুধ?
উঃ চতুর্থ প্রজন্ম।

অধ্যায় -১ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -২ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৩ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৪ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৫ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় -৬ দেখতে ক্লিক করুন।

অধ্যায় ৭ দেখতে ক্লিক করুন।

May 27, 2023 0 comments
1 FacebookTwitterPinterestEmail
Admission Info

জেএসসি পাশ না করেও এসএসসি ভর্তি হতে পারবেন, বাউবি এসএসসি ভর্তি বিজ্ঞপ্তি-২০২৩

by মাহবুব সজল May 24, 2023
written by মাহবুব সজল

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত এসএসসি প্রোগ্রামে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। ভর্তির শর্ত হচ্ছে ৮ম শ্রেনি/জেএসসি/জেডিসি/সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতা। আগামি ১৬ জুন পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করে ভর্তির জন্য সূযোগ নিতে পারবেন। তবে এবছর বাউবি নতুন আরেকটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যাতে বলা হয়েছে যদি কেউ নূন্যতম ১৪ বছর বা তার বেশি বয়সি হন কিন্তু ৮ম শ্রেনি/জেএসসি/জেডিসি/সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই তারাও ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে তাকে ভর্তির জন্য সক্ষমতায় পাশ করতে হবে। এ ব্যাপারে আঞ্চলিক কেন্দ্র, উপ আঞ্চলিক কেন্দ্র বা যে কোন স্টাডি সেন্টারে যোগাযোগ করতে পারবেন।

বাউবি এসএসসি প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার জন্য আপনাকে প্রথমে অনলাইনে আবেদন করার প্রয়োজনীয় তথ্যাবলি সংগ্রহ করে রাখতে হবে (কি কি তথ্য সংগ্রহ করতে হবে তা নিচে বলা হয়েছে) যেহেতু যেকোনো সালে এবং যেকোন প্রতিষ্ঠান থেকে অষ্টম শ্রেণী পাশ করলেই উক্ত প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া যায়, সেহেতু বয়স যতই হোক আর স্টাডি গ্যাপ যতই হোক কোনো সমস্যা না এবং ভর্তি হতে কোনো ভর্তি পরীক্ষাও দিতে হবে না।

তবে যারা জেএসসি/জেডিসি/অষ্টম শ্রেণি/স্বীকৃত সমমান পাশ করেনি তাদেরকে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে। সে ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের আবেদনের জন্য ন্যূনতম ১৪ বছর (শিক্ষাবর্ষ শুরুর আগের দিন অর্থাৎ ৩১-১২-২০২২ তারিখে) নির্ধারণ করা হয়েছে। বয়স প্রমাণের জন্য এ সকল শিক্ষার্থীকে অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা অন-লাইন জন্মনিবন্ধনের ফটোকপি (অনুলিপি) জমা দিতে হবে।

ভর্তি পরীক্ষার বিষয়, মানবণ্টন, তারিখ ও পরীক্ষা কেন্দ্র এবং প্রক্রিয়ার বিস্তারিত তথ্য বাউবি’র ওয়েবসাইট, আঞ্চলিক ও উপ-আঞ্চলিক কেন্দ্র এবং স্টাডি সেন্টার সহ সময়মত আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যাবে।

অনলাইনে ভর্তি হতে যা যা লাগবে
অনলাইনে ভর্তি ফরম পূরণ করার আগে আপনাকে নিম্নোক্ত তথ্যগুলো আগে সংগ্রহ করে রাখতে হবে নতুবা সমস্যায় পড়বেন। চলুন দেখে নেই :

১) Group Name (আপনি মানবিক না ব্যবসায় নাকি বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হবেন তা নির্দিষ্ট করবেন), Regional Center (জেলার নাম) এবং Sub-regional Center (উপজেলার নাম) Study Center (কলেজের নাম) অর্থাৎ আপনি যে কলেজে ভর্তি হতে চাচ্ছেন ঐ কলেজ, কোন জেলার কোন উপজেলায় আছে সেসব জেলা আর উপজেলার নাম ইংরেজি বানানে জানতে হবে।

২) আপনার বাবা ও মায়ের NID কার্ড এবং নিজের NID কার্ড (উভয় পাশের ছবি)। নিজের NID কার্ড না থাকলে জন্ম নিবন্ধনের ছবি।

৩) ইংরেজিতে বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা (যেমন : গ্রাম/বাড়ি/ফ্ল্যাট, ডাকের নাম ও post code, জেলা, উপজেলার নাম) তবে বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা একই হলে, স্থায়ী ঠিকানা পুণরায় দেয়ার দরকার নেই।

৪) রক্তের গ্রুপের নাম, মোবাইল নম্বর এবং নিজের একটি Email এড্রেস।

৫) সদ্য তুলা পাসপোর্ট সাইজের দুটি ছবি (৩০০ বাই ৩০০ পিক্সেল) এবং আবেদনকারীর স্বাক্ষরের ছবি। (কাগজে স্বাক্ষর দিয়ে তার ছবি তুলে দিতে হবে)

৬) JSC বা JDC বা ৮ম শ্রেণির পরীক্ষার রোল নম্বর, গ্রুপ নাম, পাশের সন, gpa point, বোর্ড ও কলেজের ইংরেজিতে নাম।

 

বিস্তারিত জানার জন্য অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে পারেন : বিজ্ঞপ্তি দেখতে ক্লিক করুন

May 24, 2023 0 comments
1 FacebookTwitterPinterestEmail
  • Facebook
  • Linkedin
  • Youtube

@2025 - All Right Reserved. Designed and Developed by WebRoo IT


Back To Top
Mahbub Shajal
  • হোম
  • শিক্ষা
  • পাঠ্য বই
  • চাকরির খবর
  • ভর্তি তথ্য
  • সাধারণ জ্ঞান
  • প্রশিক্ষণ বিজ্ঞপ্তি
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • বিনোদন
  • লাইব্রেরি