• হোম
  • শিক্ষা
  • পাঠ্য বই
  • চাকরির খবর
  • ভর্তি তথ্য
  • সাধারণ জ্ঞান
  • প্রশিক্ষণ বিজ্ঞপ্তি
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • বিনোদন
  • লাইব্রেরি
Mahbub Shajal
Education-Job News-Technology
Home » Archives for
Author

মুহাদ্দাস নাইম

মুহাদ্দাস নাইম

I am currently studying in CSE. I have been working on web design and development since 2020. I am also working on digital marketing and business development. Apart from this I have a small business. Naim Softwares and Sargorkonna Shop are among them.

FreelancingTips & Triks

কিভাবে একজন ওয়েব ডেভেলপার হবেন ?

by মুহাদ্দাস নাইম January 11, 2023
written by মুহাদ্দাস নাইম

২০২৩ সালে একজন ওয়েব ডেভেলপার হওয়ার জন্য, আপনাকে শিখতে হবে কিভাবে HTML, CSS এবং JavaScript এর মতো প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে ওয়েবসাইট এবং ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে হয়। আপনি ফ্রেমওয়ার্ক, লাইব্রেরি এবং অন্যান্য টুলস সম্পর্কেও জানতে চাইতে পারেন যা সাধারণত ওয়েব ডেভেলপমেন্টে আপনার কাজকে সহজ এবং আরও দক্ষ করে তুলতে ব্যবহৃত হয়। ওয়েব ডেভেলপার হওয়ার জন্য আপনি এখানে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে পারেন:

  1. HTML শিখুন: HTML (হাইপারটেক্সট মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ) হল ওয়েবের ভিত্তি। এটি ওয়েবে বিষয়বস্তু গঠন ও সংগঠিত করতে ব্যবহৃত হয় এবং এটি ওয়েব পৃষ্ঠাগুলির জন্য বিল্ডিং ব্লক।

এইচটিএমএল (হাইপারটেক্সট মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ) হল ওয়েব পেজ তৈরির জন্য একটি আদর্শ মার্কআপ ভাষা। এটি ওয়েবে বিষয়বস্তু গঠন ও সংগঠিত করতে ব্যবহৃত হয় এবং এটি ওয়েব পৃষ্ঠাগুলির জন্য বিল্ডিং ব্লক। এইচটিএমএল একটি ওয়েব পৃষ্ঠার গঠন এবং বিন্যাস সংজ্ঞায়িত করতে ব্যবহৃত উপাদানগুলির একটি সিরিজ নিয়ে গঠিত। এই উপাদানগুলির মধ্যে ট্যাগ রয়েছে, যা একটি ওয়েব পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু এবং গঠনকে সংজ্ঞায়িত করে এবং বৈশিষ্ট্যগুলি, যা ট্যাগ সম্পর্কে অতিরিক্ত তথ্য প্রদান করে।

HTML শেখার জন্য, আপনি অনলাইনে টিউটোরিয়াল এবং গাইড পড়ার মাধ্যমে বা অনলাইন কোর্স করে শুরু করতে পারেন। HTML ব্যবহার করে আপনার নিজস্ব ওয়েব পেজ তৈরি করে অনুশীলন করাও সহায়ক। W3Schools এবং Codecademy সহ আপনাকে শুরু করতে সাহায্য করার জন্য অনেক সংস্থান উপলব্ধ রয়েছে।

একবার আপনার এইচটিএমএল সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা হয়ে গেলে, আপনি আরও উন্নত ধারণা শেখা শুরু করতে পারেন, যেমন ওয়েব পেজ লেআউট, ফর্ম এবং মাল্টিমিডিয়া। আপনি HTML এর নতুন সংস্করণগুলি সম্পর্কেও শিখতে পারেন, যেমন HTML5, যা ওয়েব পৃষ্ঠাগুলি তৈরি করার জন্য নতুন বৈশিষ্ট্য এবং ক্ষমতা অন্তর্ভুক্ত করে৷

সামগ্রিকভাবে, এইচটিএমএল শেখা ওয়েব ডেভেলপার হওয়ার জন্য একটি অপরিহার্য পদক্ষেপ। এটি সেই ভিত্তি যার উপর সমস্ত ওয়েব পৃষ্ঠাগুলি তৈরি করা হয় এবং HTML এর একটি দৃঢ় উপলব্ধি আপনাকে ওয়েবসাইট এবং ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরির জন্য একটি শক্ত ভিত্তি দেবে৷

  1. সিএসএস শিখুন: সিএসএস (ক্যাসকেডিং স্টাইল শীট) হল একটি স্টাইল শীট ভাষা যা HTML এ লেখা একটি নথির চেহারা এবং বিন্যাস বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। এটি ওয়েব পৃষ্ঠাগুলির চেহারা নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়।

 

CSS (ক্যাসকেডিং স্টাইল শীট) হল একটি স্টাইল শীট ভাষা যা HTML এ লেখা একটি নথির চেহারা এবং বিন্যাস বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। এটি ফন্ট, রঙ এবং লেআউট সহ ওয়েব পৃষ্ঠাগুলির উপস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়।

CSS শেখার জন্য, আপনি অনলাইনে টিউটোরিয়াল এবং গাইড পড়া বা অনলাইন কোর্স করে শুরু করতে পারেন। আপনার নিজস্ব ওয়েব পৃষ্ঠাগুলি তৈরি করে এবং সেগুলিকে CSS দিয়ে স্টাইল করে অনুশীলন করাও সহায়ক। W3Schools এবং Codecademy সহ আপনাকে শুরু করতে সাহায্য করার জন্য অনেক সংস্থান উপলব্ধ রয়েছে।

CSS একটি HTML নথিতে উপাদানগুলিতে শৈলী প্রয়োগ করে কাজ করে। আপনি ইনলাইন শৈলী ব্যবহার করে নির্দিষ্ট উপাদানগুলিতে সরাসরি শৈলী প্রয়োগ করতে পারেন, অথবা আপনি একটি পৃথক CSS ফাইল তৈরি করতে পারেন এবং একবারে একাধিক উপাদানে শৈলী প্রয়োগ করতে এটি আপনার HTML নথিতে লিঙ্ক করতে পারেন।

CSS আপনাকে নির্দিষ্ট উপাদান বা উপাদানের গোষ্ঠীতে শৈলী প্রয়োগ করতে ক্লাস এবং আইডি তৈরি এবং ব্যবহার করার অনুমতি দেয়। একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ ডিজাইনের সাথে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার সময় এটি বিশেষভাবে কার্যকর হতে পারে, কারণ আপনি একাধিক পৃষ্ঠা জুড়ে একই শৈলী পুনরায় ব্যবহার করতে পারেন।

সামগ্রিকভাবে, ওয়েব ডেভেলপার হওয়ার জন্য CSS শেখা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এটি আপনাকে আপনার ওয়েব পৃষ্ঠাগুলির উপস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং আপনার ওয়েবসাইটের জন্য একটি সমন্বিত নকশা তৈরি করতে দেয়৷ আপনি আপনার দক্ষতা শিখতে এবং বিকাশ চালিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে আপনি প্রতিক্রিয়াশীল ডিজাইনের মতো আরও উন্নত ধারণাগুলি অন্বেষণ করতে পারেন, যা আপনার ওয়েবসাইটকে বিভিন্ন স্ক্রীনের আকার এবং ডিভাইসগুলির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে দেয়৷

  1. জাভাস্ক্রিপ্ট শিখুন: জাভাস্ক্রিপ্ট একটি প্রোগ্রামিং ভাষা যা ওয়েব পৃষ্ঠাগুলিকে ইন্টারেক্টিভ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি ওয়েব পৃষ্ঠাগুলিতে কার্যকারিতা যোগ করতে ব্যবহৃত হয়, যেমন ড্রপ-ডাউন মেনু এবং পপ-আপ উইন্ডো।

জাভাস্ক্রিপ্ট একটি প্রোগ্রামিং ভাষা যা সাধারণত ওয়েব পৃষ্ঠাগুলিতে ইন্টারঅ্যাক্টিভিটি এবং কার্যকারিতা যোগ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি একটি ক্লায়েন্ট-সাইড ভাষা, যার মানে এটি সার্ভারের পরিবর্তে ব্যবহারকারীর ওয়েব ব্রাউজার দ্বারা কার্যকর করা হয়।

জাভাস্ক্রিপ্ট শেখার জন্য, আপনি অনলাইনে টিউটোরিয়াল এবং গাইড পড়া বা অনলাইন কোর্স করে শুরু করতে পারেন। আপনার নিজস্ব ওয়েব পেজ তৈরি করে এবং সেগুলিতে জাভাস্ক্রিপ্ট কোড যোগ করে অনুশীলন করাও সহায়ক। W3Schools এবং Codecademy সহ আপনাকে শুরু করতে সাহায্য করার জন্য অনেক সংস্থান উপলব্ধ রয়েছে।

জাভাস্ক্রিপ্ট ওয়েব পৃষ্ঠাগুলিতে বিস্তৃত কার্যকারিতা যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন ড্রপ-ডাউন মেনু, পপ-আপ উইন্ডো এবং ফর্ম যাচাইকরণ। এটি গেম এবং মানচিত্রের মতো ইন্টারেক্টিভ উপাদান তৈরি করতেও ব্যবহার করা যেতে পারে।

জাভাস্ক্রিপ্ট ভাষা শেখার পাশাপাশি, এটি জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রেরি এবং ফ্রেমওয়ার্ক সম্পর্কে শিখতেও সহায়ক। এগুলি হল পূর্ব-লিখিত কোড লাইব্রেরি যা উন্নয়ন প্রক্রিয়াকে সহজ করতে এবং আপনাকে আরও দ্রুত ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে সাহায্য করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। কিছু জনপ্রিয় জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রেরি এবং ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে রয়েছে jQuery, React এবং Angular।

সামগ্রিকভাবে, জাভাস্ক্রিপ্ট শেখা ওয়েব ডেভেলপার হওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এটি আপনাকে আপনার ওয়েব পৃষ্ঠাগুলিতে ইন্টারঅ্যাক্টিভিটি এবং কার্যকারিতা যোগ করতে এবং আরও জটিল ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে দেয়। আপনি আপনার দক্ষতা শিখতে এবং বিকাশ চালিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে আপনি অ্যাসিঙ্ক্রোনাস প্রোগ্রামিং এবং API-এর সাথে কাজ করার মতো আরও উন্নত ধারণাগুলি অন্বেষণ করতে পারেন।

  1. একটি ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক শিখুন: একটি ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক হল টুল এবং লাইব্রেরির একটি সংগ্রহ যা ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে বিকাশ করা সহজ করে তোলে৷ কিছু জনপ্রিয় ওয়েব ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে রয়েছে Ruby on Rails, Django এবং ASP.NET।

একটি ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক হল টুল এবং লাইব্রেরির একটি সংগ্রহ যা ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে বিকাশ করা সহজ করে তোলে। এটি পূর্ব-লিখিত কোডের একটি সেট এবং ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরির জন্য একটি কাঠামো প্রদান করে, যা সময় বাঁচাতে পারে এবং আপনার লিখতে প্রয়োজনীয় কোডের পরিমাণ কমাতে পারে।

অনেকগুলি বিভিন্ন ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক উপলব্ধ রয়েছে, প্রতিটির নিজস্ব শক্তি এবং দুর্বলতা রয়েছে৷ কিছু জনপ্রিয় ওয়েব ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে রয়েছে:

  • রুবি অন রেল: রুবি প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা একটি ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক। এটি কনফিগারেশন পদ্ধতির কনভেনশনের জন্য পরিচিত, যার অর্থ হল এটিতে একটি ডিফল্ট কনভেনশন রয়েছে যা দ্রুত ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে অনুসরণ করা যেতে পারে।
  • জ্যাঙ্গো: পাইথন প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা একটি ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক। এটি একটি উচ্চ-স্তরের কাঠামো যা বাক্সের বাইরে অনেক বৈশিষ্ট্য অন্তর্ভুক্ত করে, যেমন একটি ORM (অবজেক্ট-রিলেশনাল ম্যাপার) এবং একটি টেমপ্লেট সিস্টেম।
  • ASP.NET: মাইক্রোসফট দ্বারা তৈরি একটি ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক। এটি একটি শক্তিশালী ফ্রেমওয়ার্ক যা সাধারণ ওয়েবসাইট থেকে জটিল, এন্টারপ্রাইজ-স্তরের অ্যাপ্লিকেশন পর্যন্ত বিস্তৃত ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।

একটি ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক শিখতে, আপনাকে প্রথমে একটি ফ্রেমওয়ার্ক বেছে নিতে হবে যা আপনি যে ধরনের ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে চান তার জন্য উপযুক্ত এবং যেটি আপনার পরিচিত একটি প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে। তারপর, আপনি অনলাইনে টিউটোরিয়াল এবং গাইড পড়ার মাধ্যমে বা অনলাইন কোর্স করে শুরু করতে পারেন। ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করে আপনার নিজস্ব ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে অনুশীলন করাও সহায়ক।

সামগ্রিকভাবে, একটি ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক শেখা আপনার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট দক্ষতার জন্য একটি মূল্যবান সংযোজন হতে পারে। এটি ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা সহজ করে তুলতে পারে এবং পূর্ব-লিখিত কোড এবং অনুসরণ করার জন্য একটি কাঠামো প্রদান করে আপনার সময় বাঁচাতে পারে। আপনি আপনার দক্ষতা শিখতে এবং বিকাশ চালিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে আপনি কাঠামোর আরও উন্নত ধারণা এবং বৈশিষ্ট্যগুলি অন্বেষণ করতে পারেন।

  1. একটি সংস্করণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা শিখুন: একটি সংস্করণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা একটি টুল যা আপনার কোডের পরিবর্তনগুলি ট্র্যাক করে এবং আপনাকে অন্যান্য বিকাশকারীদের সাথে সহযোগিতা করার অনুমতি দেয়৷ কিছু জনপ্রিয় সংস্করণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে Git এবং Mercurial।

একটি সংস্করণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা একটি টুল যা আপনার কোডের পরিবর্তনগুলি ট্র্যাক করে এবং আপনাকে অন্যান্য বিকাশকারীদের সাথে সহযোগিতা করার অনুমতি দেয়। এটি যেকোনো বিকাশকারীর জন্য একটি অপরিহার্য টুল, কারণ এটি আপনাকে আপনার কোডের পরিবর্তনগুলি পরিচালনা এবং ট্র্যাক করতে, পূর্ববর্তী সংস্করণগুলিতে ফিরে যেতে এবং অন্যান্য দলের সদস্যদের সাথে সহযোগিতা করতে দেয়৷

অনেকগুলি ভিন্ন সংস্করণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা উপলব্ধ রয়েছে, তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটি হল গিট এবং মারকিউরিয়াল।

Git হল একটি বিতরণকৃত সংস্করণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা যা বিশ্বজুড়ে বিকাশকারীরা ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে। এটি তার গতি, নমনীয়তা এবং বিতরণ করা দলগুলির জন্য সমর্থনের জন্য পরিচিত। গিট আপনাকে আপনার কোডের একটি সংগ্রহস্থল তৈরি করতে, সময়ের সাথে সাথে কোডের পরিবর্তনগুলি ট্র্যাক করতে এবং একটি কেন্দ্রীয় সংগ্রহস্থল থেকে পরিবর্তনগুলি ঠেলে এবং টেনে অন্যান্য বিকাশকারীদের সাথে সহযোগিতা করার অনুমতি দেয়।

Mercurial আরেকটি জনপ্রিয় সংস্করণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা। এটি একটি বিতরণকৃত সংস্করণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা যা গিটের অনুরূপ, তবে সরলতা এবং ব্যবহারের সহজতার উপর ফোকাস সহ। Mercurial আপনাকে আপনার কোডের পরিবর্তনগুলি ট্র্যাক করতে, অন্যান্য বিকাশকারীদের সাথে সহযোগিতা করতে এবং একাধিক সংগ্রহস্থলের সাথে কাজ করতে দেয়৷

একটি ভার্সন কন্ট্রোল সিস্টেম শিখতে, আপনি অনলাইনে টিউটোরিয়াল এবং গাইড পড়া বা অনলাইন কোর্স করে শুরু করতে পারেন। আপনার নিজস্ব সংগ্রহস্থল তৈরি করে এবং আপনার কোডে পরিবর্তনগুলি ট্র্যাক করে অনুশীলন করাও সহায়ক। Git ডকুমেন্টেশন এবং Codecademy-এর মতো সাইটে টিউটোরিয়াল সহ আপনাকে শুরু করতে সাহায্য করার জন্য অনেক সংস্থান উপলব্ধ রয়েছে।

সামগ্রিকভাবে, একটি সংস্করণ নিয়ন্ত্রণ সিস্টেম শেখা একটি ওয়েব বিকাশকারী হওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি আপনাকে আপনার কোডের পরিবর্তনগুলি পরিচালনা এবং ট্র্যাক করতে, অন্যান্য বিকাশকারীদের সাথে সহযোগিতা করতে এবং আপনার কোডের একাধিক সংস্করণের সাথে কাজ করতে দেয়৷ আপনি আপনার দক্ষতা শিখতে এবং বিকাশ চালিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে আপনি যে সংস্করণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ব্যবহার করছেন তার আরও উন্নত ধারণা এবং বৈশিষ্ট্যগুলি অন্বেষণ করতে পারেন।

  1. অনুশীলন, অনুশীলন, অনুশীলন: ওয়েব ডেভেলপার হওয়ার সর্বোত্তম উপায় হল ওয়েবসাইট তৈরি করা! ছোট ওয়েবসাইট তৈরি করে শুরু করুন এবং ধীরে ধীরে জটিলতা বাড়ান যতটা আপনি শিখবেন।

অনুশীলন, অনুশীলন, অনুশীলন সম্ভবত ওয়েব ডেভেলপার হতে চাওয়া যে কারো জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার সর্বোত্তম উপায় হল ওয়েবসাইট তৈরি করা!

অনুশীলন শুরু করার জন্য, আপনি ছোট ওয়েবসাইট তৈরি করে শুরু করতে পারেন এবং ধীরে ধীরে জটিলতা বাড়াতে পারেন যখন আপনি আরও শিখবেন। আপনি মাত্র কয়েকটি পৃষ্ঠা দিয়ে সহজ ওয়েবসাইট তৈরি করে শুরু করতে পারেন, এবং তারপরে আরও উন্নত বৈশিষ্ট্য যেমন ফর্ম, অ্যানিমেশন এবং ইন্টারঅ্যাক্টিভিটি যোগ করতে পারেন।

অনলাইন টিউটোরিয়াল এবং কোর্স সহ আপনাকে শুরু করতে সাহায্য করার জন্য অনেক সংস্থান উপলব্ধ রয়েছে৷ আপনি Codecademy এবং freeCodeCamp এর মত সাইটগুলিতে অনুশীলন প্রকল্প এবং চ্যালেঞ্জগুলিও খুঁজে পেতে পারেন।

ওয়েবসাইট তৈরির পাশাপাশি, নিয়মিত কোড লেখার অনুশীলন করাও সহায়ক। এটি আপনাকে আপনার কোডিং দক্ষতা উন্নত করতে এবং সর্বশেষ প্রযুক্তি এবং সর্বোত্তম অনুশীলনের সাথে আপ-টু-ডেট থাকতে সাহায্য করতে পারে।

সামগ্রিকভাবে, অনুশীলন হল একজন সফল ওয়েব ডেভেলপার হওয়ার চাবিকাঠি। আপনি যত বেশি তৈরি করবেন এবং আপনি যত বেশি অনুশীলন করবেন, আপনি তত ভাল হয়ে উঠবেন। ভুল করতে এবং তাদের থেকে শিখতে ভয় পাবেন না – এটি সমস্ত প্রক্রিয়ার অংশ। আপনি আপনার দক্ষতা শিখতে এবং বিকাশ চালিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে আপনি আরও জটিল প্রকল্প এবং চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে পারেন।

January 11, 2023 0 comments
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Tips & TriksEducation

Top 10 study tips for high school student

by মুহাদ্দাস নাইম June 29, 2022
written by মুহাদ্দাস নাইম

১: টাইম ম্যানেজমেন্ট

সময় ব্যবস্থাপনা আপনার একাডেমিক এবং মানসিক সাফল্যের জন্য চাবিকাঠি। আপনি নিজের ব্যক্তিগত অধ্যয়নের সময়সূচী তৈরি করেছেন তা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এবং এটি আপনাকে শেষ মুহূর্তের ক্র্যামিং এবং চাপ থেকে বাঁচাবে! আপনার আসন্ন সমস্ত মূল্যায়ন এবং পরীক্ষাগুলি নোট করে একটি দৈনিক পরিকল্পনাকারী হিসাবে এই সময়সূচীটি ব্যবহার করুন এবং এই কাজের জন্য প্রস্তুত করার জন্য বাস্তবসম্মতভাবে প্রয়োজনীয় সময় বরাদ্দ করুন। এই নির্দেশিকাটির সাহায্যে, আপনি প্রতিদিন ঠিক কী করতে হবে এবং আপনার কতটা সময় লাগবে তা জানতে পারবেন – আপনাকে সংগঠিত ও স্বস্তিদায়ক রেখে।

নিশ্চিত করুন যে আপনি একটি চেকলিস্ট বা একটি ডায়েরিতে বিনিয়োগ করেছেন যাতে আপনি একবার কাজগুলি সম্পন্ন করার পরে আনন্দের সাথে টিক অফ করতে পারেন – এর চেয়ে সন্তোষজনক আর কিছুই নেই!

 

2. লক্ষ্য

নিজেকে পরিষ্কার এবং সংজ্ঞায়িত লক্ষ্য সেট করুন। লক্ষ্য ছাড়া আপনার ফোকাস এবং দিকনির্দেশের অভাব রয়েছে। লক্ষ্য সেটিং আপনাকে কেবল আপনার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে দেয় না, তবে আপনার নিজের সাফল্য নির্ধারণের জন্য আপনাকে একটি মানদণ্ডও প্রদান করে।

আপনার হাই স্কুল যাত্রা জুড়ে আপনাকে কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য অনুপ্রেরণার সেই স্ফুলিঙ্গটি খুঁজুন। আপনি যে কারণে অধ্যয়ন করছেন তার প্রশংসা করা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি স্কুল শেষ করে কি করবেন বলে আশা করেন? কেন আপনি ভাল নম্বর অর্জন করতে চান তা বোঝা, এবং আপনার ভবিষ্যত লক্ষ্যগুলি অর্জনের উপর ফোকাস করা আপনাকে অনুপ্রাণিত করে এবং সারা বছর ধরে অধ্যবসায় করার শক্তি প্রদান করে।

৩.রাতে ভালোভাবে ঘুমানো:

অনেক শিক্ষার্থী মনে করে যে তাদের ঘুমের জন্য যে সময় ব্যবহার করা উচিত তা অধ্যয়ন করে তারা একটি সুবিধা পেতে পারে। গবেষণা অন্যথায় পরামর্শ দেয়। ঘুমের অভাব মনোযোগ, স্মৃতিশক্তি এবং শেখার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। শিক্ষার্থীদের সর্বোত্তমভাবে কাজ করার জন্য প্রতি রাতে 8 থেকে 10 ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন। একটি ভাল রাতের ঘুম নিশ্চিত করবে যে শিক্ষার্থীরা তাদের পরবর্তী স্কুল দিনের জন্য সতেজ হবে, এবং তারা তাদের যে কাজগুলি দেওয়া হবে তা মোকাবেলা করতে পারবে।

সারা বছর পর্যাপ্ত ঘুম পান, তবে বিশেষ করে পরীক্ষার আগে এবং সপ্তাহে। এটি শুধুমাত্র দিনের বেলা আপনি যা শিখেছেন তা একত্রিত করতে সাহায্য করে না, বরং আপনাকে রিচার্জ করতে এবং পরের দিন আপনার কাজে পুনরায় ফোকাস করতে সহায়তা করে, যা কার্যকরী অধ্যয়ন এবং পরীক্ষায় উচ্চ কর্মক্ষমতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সাম্প্রতিক স্নাতক সুপুলি তার HSC বছরে ঘুম কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল সে সম্পর্কে লিখেছেন। তার নিবন্ধটি এখানে পড়ুন: চূড়ান্ত পরিকল্পনার টিপস যা আমাকে 99.85 ATAR স্কোর করেছে।

৪. অনুপ্রাণিত থাকুন এবং আত্মবিশ্বাসী থাকুন

সাফল্যের একটি মূল দিক হল উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে অনুপ্রাণিত থাকার উপায় খুঁজে বের করা। প্রত্যেকেরই এমন কিছু মুহূর্ত আছে যেখানে তারা যে চিহ্নটি লক্ষ্য করেছিল তা অর্জন করতে ব্যর্থ হয় – এটা ঠিক! এটি সর্বোত্তম লোকেদের সাথে ঘটে এবং কম নম্বরগুলি উপকারী হতে পারে যে তারা আপনাকে অধ্যয়নের কোন ক্ষেত্রে মনোযোগ দিতে হবে সে সম্পর্কে সচেতন করে। কখনও কখনও, আপনি আপনার সবচেয়ে খারাপ শত্রু হতে পারে. যে কোনো মূল্যায়ন বা পরীক্ষা শেষ করার সময় আত্মবিশ্বাস চাবিকাঠি, আপনি যতই প্রস্তুত বোধ করেন না কেন। এই সত্যটি স্বীকার করুন যে আপনার চারপাশের সবাই একই নৌকায় রয়েছে এবং আপনি একা নন।

৫.বিলম্ব এড়িয়ে চলুন

ঘন্টার পর ঘন্টা আপনার ফোন বা ল্যাপটপে যাওয়ার লোভ কাটিয়ে উঠুন। আপনি যখন কাজ শেষ করার চেষ্টা করছেন তখন শারীরিকভাবে আপনার ফোনটিকে আলাদা ঘরে রাখুন! আপনি কীভাবে আপনার বিলম্বের অভ্যাস ভাঙতে পারেন সে সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য আপনার বিলম্বের অভ্যাস ভাঙার 8 টি উপায় পড়ুন।

৬.আপনার শিক্ষকদের ফলো করুন

আপনি নিজের জন্য যে লক্ষ্যগুলি সেট করেছেন তা আপনি পৌঁছাতে সক্ষম তা নিশ্চিত করার জন্য শিক্ষকরা সেখানে আছেন। নিশ্চিত করুন যে আপনি আপনার নিজের উন্নতি করতে তাদের জ্ঞান এবং ক্ষমতার উপর আঁকছেন! সাহায্য চাইতে ভয় পাবেন না, কারণ এমন বিষয়গুলির জন্য অধ্যয়ন করার চেষ্টা করার চেষ্টা করা যা আপনার কাছে খুব কম বোঝার মতো নয় শুধুমাত্র সময় এবং প্রচেষ্টার অপচয়। মনে রাখবেন, আপনার শিক্ষকরা আপনাকে সফল দেখতে সেখানে আছেন, এবং প্রতিটি পদক্ষেপেই আছেন!

৭.একটি অধ্যয়ন বন্ধু পান

আপনার বন্ধুদের সাথে অধ্যয়নের সেশনের পরিকল্পনা করুন। একে অপরকে কঠিন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন, একে অপরকে পরীক্ষা করুন এবং নোট তুলনা করুন। আপনার মতো একই অবস্থানে থাকা লোকেদের সাথে নিজেকে ঘিরে রাখা উপকারী, কারণ আপনার উদ্বেগ প্রকাশ করার এবং বিভিন্ন অধ্যয়নের রুটিন নিয়ে আলোচনা করার জন্য আপনার কাছে একটি আউটলেট রয়েছে।

৮. একটি ভারসাম্যপূর্ণ জীবনধারা বজায় রাখুন

আপনার একাডেমিক কর্মক্ষমতা উপকৃত করার জন্য আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। নিশ্চিত করুন যে আপনি অন্যান্য প্রতিশ্রুতির সাথে আপনার এইচএসসি অধ্যয়নের ভারসাম্য বজায় রেখেছেন।

অধ্যয়নকে সর্বাধিক করে তোলার সময় আপনাকে শেষ করতে হবে, নিজেকে শিথিল করতে এবং জীবন উপভোগ করার জন্য সময় দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ! আপনি যদি কোনো বিরতি ছাড়াই দীর্ঘ সময়ের জন্য একটানা অধ্যয়ন করেন তাহলে আপনি জ্বলে উঠবেন। এই বিশ্রামের সময়টি খেলাধুলা, বাদ্যযন্ত্র অনুশীলন, একটি টিভি শো দেখা বা আপনার বন্ধুদের সাথে সময় কাটাতে ব্যয় করা যেতে পারে। শান্ত হন এবং আপনার প্রাপ্য ডাউন সময় দিয়ে নিজেকে পুরস্কৃত করুন! কিভাবে ম্যাট্রিক্স আমাকে 98.65 ATAR স্কোর করতে সাহায্য করেছে প্রবন্ধ থেকে কিছু পয়েন্টার নিন – সেড্রিক বারাকাত, যিনি নিশ্চিত করেছেন যে তিনি স্কুল-জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছেন।

৯. আপনার ভুল থেকে শিখুন

আপনার দুর্বলতম ক্ষেত্রগুলিতে ফোকাস করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার শক্তির উপর ফোকাস করার জন্য এবং আপনার দুর্বলতাগুলিকে অবহেলা করার জন্য আপনার সমস্ত সময় ব্যয় করবেন না, কারণ এটি আপনাকে দীর্ঘমেয়াদে সাহায্য করবে না। পরিবর্তে, আপনার দুর্বল বিষয়গুলি চিহ্নিত করুন এবং এই ক্ষেত্রে আপনার জ্ঞান এবং বোঝার উন্নতি করার চেষ্টা করার জন্য আপনার সময় এবং শক্তির বেশি ফোকাস করুন। কিভাবে আমি 99.35 এর ATAR স্কোর করেছি – জেহান কারেম নিবন্ধে সুপারিশকৃত আপনি একটি “ভুল বই” রাখার চেষ্টা করতে পারেন।

১০. পড়াশুনাকে ইনজয় করুন !

দিনের শেষে, আপনি প্রাপ্ত বিশ্বমানের শিক্ষা এবং আপনার জন্য উপলব্ধ সীমাহীন সুযোগগুলির জন্য আপনার কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত। তেরো বছরের স্কুলে পড়া কঠিন, কিন্তু ইতিবাচক মানসিকতা এবং একটি দুর্দান্ত সমর্থন নেটওয়ার্কের সাথে, আপনি যা চান তা অর্জন করতে পারেন!

June 29, 2022 0 comments
2 FacebookTwitterPinterestEmail
EducationTips & Triks

কিভাবে একটি সিভি লিখতে হয় ?

by মুহাদ্দাস নাইম June 25, 2022
written by মুহাদ্দাস নাইম

সিভি কি?

একটি সিভি, যা কারিকুলাম ভিটা বোঝায়, চাকরির জন্য আবেদন করার সময় ব্যবহৃত একটি নথি। এটি আপনাকে আপনার শিক্ষা, দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার সারসংক্ষেপ করতে দেয় যা আপনাকে সম্ভাব্য নিয়োগকর্তাদের কাছে সফলভাবে আপনার ক্ষমতা বিক্রি করতে সক্ষম করে। আপনার সিভির পাশাপাশি নিয়োগকর্তারাও সাধারণত একটি কভার লেটার চান।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় সিভিগুলিকে রেজিউমে বলা হয়। এই নথিগুলি আরও সংক্ষিপ্ত হতে থাকে এবং কোনও নির্দিষ্ট বিন্যাস নিয়ম অনুসরণ করে না।

একটি সিভি কতদিনের হওয়া উচিত?

UK-তে একটি স্ট্যান্ডার্ড CV A4 এর দুই দিকের বেশি হওয়া উচিত নয়। অনুপ্রেরণার জন্য আমাদের একটি কালানুক্রমিক সিভির উদাহরণ দেখুন।যে একটি মাপ সব মাপসই করা হয় না. উদাহরণস্বরূপ, ন্যূনতম অভিজ্ঞতা সহ একজন স্কুল ছুটি বা সাম্প্রতিক স্নাতককে শুধুমাত্র A4 এর একটি দিক ব্যবহার করতে হবে। যদিও প্রায়শই ব্যবহার করা হয় না, একটি তিন-পৃষ্ঠার সিভির প্রয়োজন হতে পারে যারা উচ্চ-স্তরের ভূমিকায় আছেন বা যারা অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন বা গত পাঁচ থেকে দশ বছরে একাধিক চাকরিতে কাজ করেছেন তাদের জন্য। উদাহরণস্বরূপ, কিছু মেডিকেল বা একাডেমিক সিভি আপনার অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে দীর্ঘ হতে পারে। আপনার সিভি সংক্ষিপ্ত রাখা গুরুত্বপূর্ণ হলেও আপনার অভিজ্ঞতা সংক্ষিপ্ত বিক্রি করা এড়াতে হবে।

স্থান বাঁচাতে শুধুমাত্র আপনার শিক্ষা এবং অভিজ্ঞতার মূল বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত করুন। প্রাসঙ্গিক তথ্যে লেগে থাকুন এবং আপনি আপনার কভার লেটারে যা বলেছেন তা পুনরাবৃত্তি করবেন না। আপনি যদি আপনার সিভি সম্পাদনা করতে লড়াই করে থাকেন তবে নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন নির্দিষ্ট তথ্য আপনাকে বিক্রি করে কিনা। যদি এটি কাটা না হয়. আপনি যে চাকরির জন্য আবেদন করছেন তার সাথে যদি এটি প্রাসঙ্গিক না হয় তবে এটি মুছুন এবং যদি এটি দশ বছর আগের পুরানো বিশদ হয় তবে এটির সারসংক্ষেপ করুন।

সিভিতে কী অন্তর্ভুক্ত করতে হবে

যোগাযোগের বিশদ বিবরণ – আপনার পুরো নাম, বাড়ির ঠিকানা, মোবাইল নম্বর এবং ইমেল ঠিকানা অন্তর্ভুক্ত করুন। আপনার জন্ম তারিখ অপ্রাসঙ্গিক এবং আপনি একটি অভিনয় বা মডেলিং কাজের জন্য আবেদন না করা পর্যন্ত আপনাকে একটি ছবি অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজন নেই৷
প্রোফাইল – একটি সিভি প্রোফাইল হল একটি সংক্ষিপ্ত বিবৃতি যা আপনার মূল বৈশিষ্ট্যগুলিকে হাইলাইট করে এবং আপনাকে ভিড় থেকে আলাদা হতে সাহায্য করে৷ সাধারণত একটি সিভির শুরুতে রাখা হয় এটি আপনার ক্যারিয়ারের লক্ষ্যগুলি প্রকাশ করার সময় কয়েকটি প্রাসঙ্গিক অর্জন এবং দক্ষতা বাছাই করে। একটি ভাল সিভি প্রোফাইল আপনি যে সেক্টরে আবেদন করছেন তার উপর ফোকাস করে, কারণ আপনার কভার লেটার হবে চাকরি-নির্দিষ্ট। সিভি ব্যক্তিগত বিবৃতি সংক্ষিপ্ত এবং দ্রুত রাখুন – 100 শব্দ নিখুঁত দৈর্ঘ্য। আপনার সিভির জন্য কীভাবে একটি ব্যক্তিগত বিবৃতি লিখবেন তা আবিষ্কার করুন।
শিক্ষা – পেশাদার যোগ্যতা সহ পূর্ববর্তী সমস্ত শিক্ষার তালিকা এবং তারিখ। সবচেয়ে সাম্প্রতিক প্রথম রাখুন. যোগ্যতার ধরন/গ্রেড এবং তারিখগুলি অন্তর্ভুক্ত করুন। শুধুমাত্র যেখানে প্রাসঙ্গিক সেখানে নির্দিষ্ট মডিউল উল্লেখ করুন।
কাজের অভিজ্ঞতা – আপনার কাজের অভিজ্ঞতাকে বিপরীত তারিখের ক্রমে তালিকাভুক্ত করুন, নিশ্চিত করুন যে আপনি যে কাজের জন্য আবেদন করছেন তার সাথে আপনার উল্লেখ করা কিছু প্রাসঙ্গিক। আপনার কাজের শিরোনাম, কোম্পানির নাম, আপনি কতদিন প্রতিষ্ঠানে ছিলেন এবং মূল দায়িত্বগুলি অন্তর্ভুক্ত করুন। আপনার যদি প্রাসঙ্গিক কাজের অভিজ্ঞতা প্রচুর থাকে তবে এই বিভাগটি শিক্ষার আগে আসা উচিত।

দক্ষতা এবং কৃতিত্ব –

এখানে আপনি যে বিদেশী ভাষায় কথা বলেন এবং যে আইটি প্যাকেজগুলি আপনি দক্ষতার সাথে ব্যবহার করতে পারেন সে সম্পর্কে কথা বলেন। আপনি তালিকাভুক্ত মূল দক্ষতাগুলি কাজের সাথে প্রাসঙ্গিক হওয়া উচিত। আপনার ক্ষমতাকে অতিরঞ্জিত করবেন না, কারণ আপনাকে ইন্টারভিউতে আপনার দাবির ব্যাক আপ করতে হবে। আপনার যদি চাকরি-নির্দিষ্ট প্রচুর দক্ষতা থাকে তবে আপনাকে একটি দক্ষতা-ভিত্তিক সিভি করা উচিত।
আগ্রহ – ‘সামাজিককরণ’, ‘সিনেমায় যাওয়া’ এবং ‘পড়া’ নিয়োগকারীদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে যাচ্ছে না। যাইহোক, প্রাসঙ্গিক আগ্রহগুলি আপনি কে তার একটি আরও সম্পূর্ণ চিত্র প্রদান করতে পারে, সেইসাথে আপনাকে ইন্টারভিউতে কথা বলার জন্য কিছু দিতে পারে। উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে যদি আপনি একজন সাংবাদিক হতে চান তবে আপনার নিজের ব্লগ বা সম্প্রদায়ের নিউজলেটারগুলি লেখা, আপনি যদি বিক্রয় করতে চান তবে একটি নাটকের গ্রুপের অংশ হওয়া এবং আপনি যদি পরিবেশগত চাকরি করতে চান তবে জলবায়ু পরিবর্তনের সক্রিয়তায় আপনার জড়িত থাকা। আপনার কোন প্রাসঙ্গিক শখ বা আগ্রহ না থাকলে এই বিভাগটি ছেড়ে দিন।
তথ্যসূত্র – আপনাকে এই পর্যায়ে রেফারিদের নাম প্রদান করতে হবে না। আপনি ‘অনুরোধের ভিত্তিতে রেফারেন্স উপলব্ধ’ বলতে পারেন তবে বেশিরভাগ নিয়োগকর্তারা এটিকে ধরে নেবেন তাই যদি আপনি স্থানের জন্য আটকে থাকেন তবে আপনি এটি ছেড়ে দিতে পারেন।

June 25, 2022 0 comments
2 FacebookTwitterPinterestEmail
FreelancingTips & Triks

ফেসবুক পেজের প্রসার বাড়ানোর উপায়:

by মুহাদ্দাস নাইম June 15, 2022
written by মুহাদ্দাস নাইম

ফেসবুক পেজের প্রসার বাড়ানোর ৭টি উপায়:

বেশ কিছুদিন ধরেই হয়ত লক্ষ্য করছেন, আপনার ফেসবুক পেজটির প্রচার প্রসার মনমত হচ্ছে না। হয়ত আপনার কাছে অভিযোগও এসেছে, যে ভক্তরা হোমপেজে পাচ্ছে না আপনার পেজের পোস্ট। অথচ আপনি কিন্তু পেজ থেকে প্রতিনিয়তই নিত্যনতুন পোস্ট দিয়ে যাচ্ছেন। ফেসবুকে টাকা খরচ করে অ্যাড দিয়েও ফল পাচ্ছেন না। তাহলে সমস্যাটা কোথায়?
চলুন ফেসবুক মার্কেটিং এর খুঁটিনাটি জেনে নিই আজ!

গত বছর ফেসবুক তাদের অ্যালগরিদমে কিছুটা পরিবর্তন আনে। এর কারণে আপনার পেজের কোন পোস্ট আপনি যদি টাকা খরচ করে প্রমোট না করে থাকেন, তবে আপনার ভক্তদের প্রতি ১০০ জনে মাত্র ১৬ জন আপনার পোস্ট দেখবে। কষ্টের ব্যাপার হল বিগত কয়েকদিনে এর হার আরও কমে এখন মাত্র ৫ শতাংশে এসে ঠেকেছে।

যেসব বড় প্রতিষ্ঠানের ফ্যানবেজ অনেক বড়, তাদের জন্য ব্যাপারটি সুবিধাজনক হলেও, স্বল্পসংখ্যক ফ্যানবেজ সমৃদ্ধ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য ফেসবুকের এই অ্যাড কতটা লাভজনক, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে।
হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। ফেসবুক তাদের অ্যাডের ব্যবসা লাভজনক করতে উঠেপড়ে লেগেছে। টাকা দিয়ে অ্যাড না কিনলে এখন পোস্টের প্রচার প্রসার হয়ে গেছে দুঃসাধ্য। কিন্তু এখানেও রয়েছে একটা সমস্যা। নতুন নিয়মে আপনার পেজের ভক্তসংখ্যা ৪০০ হওয়ার আগ পর্যন্ত আপনি এই প্রচারসুবিধাটি নিতে পারবেন না। অতএব, আপনাকে প্রথমে পেজের ভক্ত বাড়ানোর জন্য খরচ করতে হবে, তারপর আবার তাদের কাছে পোস্ট পৌঁছে দেওয়ার জন্য পুনরায় খরচ করা লাগবে।

তাই নিজের বাজেট ঠিকভাবে বণ্টন করা লাগবে। আপনি যতটুকু প্রচার প্রসারের আশায় ফেসবুকে বিনিয়োগ করছেন সেটার আশানুরূপ ফলাফল নাই আসতে পারে। তাহলে কি ফেসবুক মার্কেটিং থেকে ভালো কিছু সম্ভব নয়?
না, সেটা ভাবাটা আসলে ভুল। সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ ফেসবুকে মার্কেটিং থেকেও আপনাকে এনে দিতে পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য! চলুন জেনে নিই এমন কিছু কৌশল সম্পর্কে।
কনটেন্ট নিয়ে কাজ করা:
আপনার পোস্ট কতটুকু ছড়াবে, তার অনেকটাই নির্ভর করবে পোস্টের গুণাগুণের ওপর। মানুষকে আকর্ষণ করার জন্য ভালো জ্ঞানসমৃদ্ধ কিন্তু সহজ পোস্টের বিকল্প নেই। তবে একটা ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে-কোনভাবেই যেন পোস্ট দেখে মনে না হয় যে এটা বিজ্ঞাপন। কনটেন্ট তৈরির সময়ে এ দুটো বিষয় খেয়াল রাখলেই আপনার পোস্ট হয়ে যেতে পারে জনপ্রিয়!
আপডেট নেবার জন্য ফলোয়ারদের উৎসাহ দেওয়াঃ
যখনই আপনার পেজের পোস্টগুলো মানুষের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে যাবে, কিংবা আপনার বিক্রি করা পণ্যটি হয়ত মানুষের বেশ পছন্দের, তখন আপনি তাকে চাইলে সাবস্ক্রাইব করার প্রস্তাব দিয়ে দেখতে পারেন।
কিছু পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করাঃ

পোস্টের ধরণ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাঃ
ধরুন আপনি সবসময় আপনার পেজে থেকে ভিডিও পোস্ট করে থাকেন। মাঝেমাঝে তাহলে ছবি শেয়ার করেই দেখুন কী হয়! কখন পোস্ট করছেন, কতজন দেখছে বা দেখবে এই হিসাবটা রাখাও জরুরি। আর কোন ছবি ভালো রিচ পেলো সেই ছবিটির সাইজ, ছবির কন্টেন্ট ও মাথায় রাখতে পারেন পরবর্তী যেকোন পোস্ট দেওয়ার সময়।

আপনার সবচেয়ে ভালো কিছু পণ্যকে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ফেসবুকে প্রচার চালানোর চেষ্টা করে দেখতে পারেন। পেজের প্রত্যেকটা পোস্ট টাকা খরচ করে প্রচার করার চেষ্টা করাটা অর্থনৈতিক দিক থেকে ভালো কিছু হবেনা। তবুও, অন্তত কিছু পোস্ট প্রমোট করে দেখা উচিৎ কেমন কাজ করে।

ফেসবুক পেইজে আপনার অনলাইন স্টোরের লিংক দিয়ে দেওয়াঃ
ফেইসবুক পেইজে আপনি চাইলে আপনার অনলাইন স্টোরের লিংক দিয়ে দিতে পারেন। আপনার পেইজে লোকজন যখন আপনার প্রোডাক্ট খুঁজতে থাকে অনেক সময়ই তারা হারিয়ে যান। তাদের জন্য এই কাজটি সহজতর করতে আপনি চাইলে এই রকম নিচের ছবির মত অনলাইন স্টোর ট্যাব অ্যাড করে দিতে পারেন আপনার ফেসবুক পেইজ এ।
ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে প্রচারঃ
আজকালকার দিনে ফেসবুক গ্রুপ একটি অন্যতম আড্ডাস্থল। আপনি চাইলেই বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে আপনার পণ্য সম্পর্কে পোস্ট দিয়ে আরও মানুষকে সচেতন করে তোলে। সবচেয়ে ভালো হয়, আপনার পণ্য যে ধরনের, সে ধরনের পণ্যের গ্রুপে আপনার পণ্যের প্রচার চালানো। ভালো হয় যদি কোন প্রশ্ন করে অথবা সাধারণ কোন প্রোডাক্ট সম্বন্ধীয় আলোচনা দিয়ে ব্যবহারকারীদের কে এনগেজ করতে পারেন।
মোবাইলের উপর অত্যাধিক গুরুত্ব দেওয়াঃ
প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ ফেসবুক মোবাইলে চালায়। তাই যেসব কনটেন্ট বা লিঙ্ক মোবাইলের জন্য বেশি উপযোগী সেগুলো নিঃসন্দেহে ভালো প্রচার পাবে। তাই পোস্ট প্রমোশনের সময় দেখে নিন সেটি ডেস্কটপ, মোবাইল বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে কেমন দেখাবে।
তবে এসবকিছুর কোনটাই যদি আশানুরূপ ফল আপনাকে এনে দিতে না পারে তাহলে অন্য কোন প্ল্যাটফর্মে চেষ্টা করাটাই ভালো। গুগল+, পিন্টারেস্ট কিংবা ইনস্টাগ্রাম। আর নিতান্তই যদি ফেসবুকে করতে হয়, তবে খরচের প্রস্তুতি নিয়ে তবেই মাঠে নামা উচিৎ।

June 15, 2022 0 comments
1 FacebookTwitterPinterestEmail
TechnologyFreelancing

ডিজিটাল মার্কেটিং কি?

by মুহাদ্দাস নাইম June 11, 2022
written by মুহাদ্দাস নাইম

ডিজিটাল মার্কেটিং কি?

ডিজিটাল মার্কেটিং আসলে হলো কোনো পণ্য বা প্রোডাক্ট এর ডিজিটাল বিপণন।
বর্তমান যুগে হলো ডিজিটাল যুগ ।এখন বেশিরভাগ মানুষই অনলাইনে তাদের জিনিস কিনতে ভালোবাসেন।বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহার গত দশকে তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মানুষের অনলাইনে কেনাকাটার বহর।
তাই এই অনলাইন মার্কেটিং এর মাধ্যমে আজকাল সহজেই বিভিন্ন কোম্পানি বা বিভিন্ন ব্র্যান্ড তাদের জিনিসপত্র বা পরিষেবা সাধারণ মানুষের কাছে তুলনামূলকভাবে অনেক কম খরচে নিয়ে আসতে পারে।
এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে পড়ছে এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন )বিভিন্ন রকমের গুগল এড ,ফেসবুক এড, ইমেইল মার্কেটিং ডেটাবেজ মার্কেটিং ,রি -মার্কেটিং ডিজিটাল ব্যানার ,ডিজিটাল বিলবোর্ড ,মোবাইল মেসেজ এবং আরও অনেক কিছু ।
এছাড়াও বর্তমান যুগে ভিডিও মার্কেটিং তথা ইউটিউব মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে ।
বর্তমানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং বিভিন্ন Programmatic ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি ট্রেন্ডিং বিষয় হিসেবে উঠে আসছে।
এছাড়াও বিভিন্ন চ্যাটবট, ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বর্তমানে পরিগণিত হচ্ছে।
বিভিন্ন অনলাইন সার্ভে থেকে উঠে আসছে যে দুই হাজার কুড়ি সালের মধ্যে প্রায় 85 শতাংশ বিজনেস এই চ্যাটবট কে কাস্টমার সার্ভিস এর একটি অংশ হিসেবে তুলে ধরবে।
ফরেস্টারের একটি অনলাইন রিসার্চ থেকে জানা যাচ্ছে যে ডিজিটাল মার্কেটিং সমস্ত বিশ্বজুড়ে করা বিজ্ঞাপন খরচের প্রায় 45% অংশ জুড়ে অবস্থান করছে।
তো এর থেকে সহজেই বুঝা যাচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব বর্তমান জগতে কতখানি শুধু এখানেই শেষ নয় মার্কেটিং যেমন একদিকে বিভিন্ন কোম্পানির ব্র্যান্ডের জন্য কাজে ব্যবহার হচ্ছে তেমনি অন্যদিকে ডিজিটাল মার্কেটিং বহু মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছে।
বিভিন্ন পেশাদারী কোর্সের মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং সহজেই একটি আকর্ষণীয় পেশা হিসেবে উঠে আসছে
বিভিন্ন অনলাইন সার্ভের মাধ্যমে এই তথ্য উঠে আসছে যে অনলাইনে যতগুলি পোস্টিং করা হয় 40 শতাংশই ডিজিটাল মার্কেটিং নির্ভর হয়ে থাকে।

June 11, 2022 0 comments
1 FacebookTwitterPinterestEmail
Tips & TriksFreelancing

আপওয়ার্কে প্রথম জব কিভাবে পাবেন?

by মুহাদ্দাস নাইম May 15, 2022
written by মুহাদ্দাস নাইম

আপওয়ার্কে প্রথম জব পেতে এবং সফল হতে চাইলে শুরুতেই কিছু ব্যাপারে নিজের অভ্যাস পরিবর্তন করে নিতে হবে। এবং সেই সাথে সামনে এগোতে নিজেকে গুছিয়ে নিতে হবে। একবার সঠিক চেষ্টায় প্রথম কাজটি পেয়ে গেলে এরপর থেকে আর কাজ পেতে তেমন কষ্ট হয় না।

অলসতা কাটিয়ে তুলুনঃ

ফ্রীল্যান্সার হতে হলে আপনাকে কাজ করতে হবে। যদি আপনি অলসতা এবং কাজে মন না দিয়ে সময় নষ্ট করতে বেশি আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে শুরুতেই বলে দেয়া ভালো এই মার্কেটপ্লেস আপনার জন্য না। যারা সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সমূহে সময় দিতেই বেশি পছন্দ করেন তারাও এখান থেকে দূরে থাকতে পারেন। কেননা এখানে কাজ পেতে এবং সফল হতে আপনাকে কাজ করতে হবে এবং প্রচুর সময় দিতে হবে। যদি আপনি অলসতা এবং অন্য কোথাও নিজেকে ব্যস্ত রাখা থেকে সরিয়ে আনতে পারেন তাহলে আপনার কাজের দক্ষতা এবং কাজ করার জন্য পর্যাপ্ত সময় ৫০% বাড়িয়ে তুলতে পারবেন।

ধৈর্য ধারণ করতে শিখুনঃ

আপনি প্রচুর শ্রম এবং সময় দিচ্ছেন তবুও প্রথম কাজ পাচ্ছেন না? চেষ্টা করতে করতে ধৈর্য হারিয়ে ফেলছেন? তাহলেও ধৈর্য ধরে থাকতে চেষ্টা করুন। প্রথম কাজটি পেতে আপনাকে কয়েকদিন অপেক্ষা করতে হতে পারে আবার কখনো মাসও। আমার ক্ষেত্রে প্রথম কাজটি পেতে ১৫ দিন সময় লেগেছিলো। যা ধৈর্য ধারণের কারণেই সম্ভব হয়েছে। যদি আপনি কোন ক্লাইন্টের থেকে রেস্পন্স না পান, ধৈর্য না হারিয়ে বরং কেন পাচ্ছেন না তা খুঁজতে চেষ্টা করুন এবং তার সমাধান করুন। কিভাবে তা পরবর্তী পয়েন্টগুলো থেকে ধারণা পেতে পারেন।

আপনার প্রোফাইল আলোকিত করুনঃ

আপওয়ার্কে প্রোফাইল তৈরি করার সময় সকল বিষয়বস্তু যেমন স্কিল, অবস্থা, আগের কাজের অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সুন্দর করে গুছিয়ে লিখুন। সেই সাথে কিভাবে কাজ করতে আপনি পছন্দ করেন এবং কিভাবে কাজ করতে চান তাও বর্ণনা করুন। তবে সব কিছু ৩/৪ টি প্যারাগ্রাফের ভিতর এবং সর্বোচ্চ ১০০০ শব্দের ভিতর লিখতে চেষ্টা করুন। অপ্রয়োজনীয় শব্দ এবং লম্বা লাইন যথা সম্ভব এড়িয়ে যান। কেননা বিশাল লিখা ক্লাইন্টকে বোর করে তুলতে পারে।

আপনার জ্ঞানের পরীক্ষা নিনঃ

আপওয়ার্কে সকল স্কিলের উপরেই পরীক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। আপনি যেসকল স্কিল নিয়ে কাজ করতে চান সেসকল স্কিলে আপনার জ্ঞান কেমন তা ক্লাইন্টকে দেখাতে পরীক্ষায় অংশ নিন। চেষ্টা করুন সবচেয়ে ভালো রেজাল্ট করে ক্লাইন্টকে বুঝিয়ে দিতে যে আপনি আসলেই পারবেন। তবে আপনার স্কিলের বাইরের কোন স্কিলে পরীক্ষা দিতে যাবেন না।

পোর্টফলিওঃ

খেয়াল রাখুন আপনার পোর্টফলিও যেন খালি না থাকে। যথা সম্ভব সুন্দর করে পোর্টফলিওগুলো সাজিয়ে নিন। যদি পোর্টফলিও না থাকে, তাহলে নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করে বা ফ্রীতে কোন ক্লাইন্টের (আপওয়ার্কের বাহিরে) জন্য কাজ করে হলেও ভালো কিছু পোর্টফলিও বানিয়ে নিন। যদিও এখন তেমন কেউ পোর্টফলিও দেখে কাজ দেয় না তবে অনেক ক্ষেত্রেই হটাত পোর্টফলিওগুলোই বেশি সহায়তা করে কাজ পেতে। তাছাড়া কাজের জন্য বিড করার সময়েও আপনি পোর্টফলিও দেখিয়ে কাজ নেয়ার চেষ্টা করতে পারবেন।
নিজেকে প্রফেশনাল দেখাতে চেষ্টা করুনঃ
নিজেকে যথা সম্ভব প্রফেশনাল হিসেবে দেখাতে চেষ্টা করুন। এক্ষেত্রে আপনার প্রোফাইলও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সঠিকভাবে ছবি বাছাই করা তাই খুব ইম্পরট্যান্ট। কোন প্রোগ্রামে গিয়ে তোলা ছবি বা কলেজের রিইউনিয়নের ছবি ব্যবহার করলে আপনি কতটা প্রফেশনাল তা কেউ বুঝতে পারার কথা না। চেষ্টা করুন ফর্মাল ছবি আপলোড করতে।
সাবধানে প্রোজেক্ট ডেসক্রিপশন পড়ুনঃ
অনেকেই এই কাজটি ভুল করার কারণেই সবচেয়ে বেশি কাজ হারায়। সম্পূর্ণ প্রোজেক্ট ডেসক্রিপশনটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। ক্লাইন্ট কি চাচ্ছে, কিভাবে চাচ্ছে সব বুঝতে চেষ্টা করুন। এরপর প্রোজেক্টে বিড করতে ডেসক্রিপশন অনুসারেই কভার লেটার পাঠান। মনে রাখবেন এটাই হবে আপনার আর ক্লাইন্টের প্রথম কথোপকথন। তাই শুরুতেই যদি ভুল থাকে, প্রোজেক্ট না পাবার সম্ভাবনাই বেশি। আর যদি আপনি প্রোজেক্টটির জন্য সঠিক স্কিল না রাখেন তাহলে বিড করবেন না। কেননা কাজটি পেলেও হয়তো আপনার সফলভাবে সম্পূর্ণ করতে পারার সম্ভাবনা কম।
কভার লেটার তৈরিঃ
কভার লেটার তৈরি করতে কোন টেম্পলেট ব্যবহার করবেন না। বরং ৩০০/৪০০ শব্দের ভিতর চেষ্টা করুন ক্লাইন্টের প্রোজেক্ট ডেসক্রিপশন নিয়েই সব বুঝিয়ে বলতে। যেমন সে ঠিক কি কি সমস্যার জন্য প্রোজেক্ট দিচ্ছে, সেখানে কি কি ব্যাপার বা ভুল আছে সেগুলোর কিছু বর্ণনা, কিভাবে আপনি কাজটি করতে চান ইত্যাদি। তবে কাজটি করার গাইড লাইন দিয়ে দিবেন না। শুধুমাত্র আপনি যে সমাধান করতে পারবেন তাই বর্ণনা করুন বা বুঝিয়ে দিন। যদি ক্লাইন্ট আপনার কভার লেটারটি পড়ে এবং বুঝতে পারে আসলেই আপনি কাজটি বুঝেছেন এবং সমাধান করতে পারবেন সেভাবেই লিখুন। যেহেতু আপনি নতুন, হয়তোবা আপনার কাজের ফীডব্যাক নেই। তাই কভার লেটার এবং আপনার প্রোফাইলই পারবে আপনাকে প্রথম কাজটি এনে দিতে।
অল্প রেটে কাজ করতে চাইবেন নাঃ
আপওয়ার্কে প্রথম জব পাওয়ার জন্য অল্প টাকায় কাজ করবো বা ইচ্ছে করেই অল্প চাইবো, এরকমটা করা যাবে না। কেননা এটা আপওয়ার্কের নিয়মনীতি ভঙ্গ করে যার কারণে আপনার অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড হতে পারে। অল্প না চেয়ে বা রেট না কমিয়ে বরং আপনি সার্ভিস অনুসারে যে পারফেক্ট রেটই বলছেন সেটাই ক্লাইন্টকে বুঝাতে চেষ্টা করুন। অনেক সময় ক্লাইন্টরা বরং অল্প রেটে কাজ বলতে সস্তা মানের কাজকেই বুঝে থাকে যার ফলে তারা কাজে হায়ার করতেও আগ্রহী হয় না। তাই রেট না কমিয়ে নিজের ভ্যালু ধরে রাখুন। আর চাইলে ভ্যালু বা রেট না কমিয়ে বরং ২০% ছাড় দিন। মেনশন করেই যে আপনি প্রথম কাজ বলে একটি ছাড় দিচ্ছেন। এতে আপনার ভ্যালুও ধরে রাখা হচ্ছে আবার কম রেট বলে নিয়ম ভঙ্গ হওয়ার চান্সও হচ্ছে না।
হাল ছাড়বেন নাঃ
কোনভাবেই হাল ছাড়বেন না। চেষ্টা করতে থাকলে এক সময় না এক সময় এর ফল পাবেনই। যদি এমন হয় যে কোন নির্দিষ্ট ভুলে বা স্কিলের অভাবে সফল হতে পারছেন না তাহলে সেই ভুল সংশোধন করুন। অথবা স্কিল আরো ডেভেলপ করুন। ফ্রীল্যান্সার হিসেবে সফল হতে পরিপূর্ণ স্কিল বিকল্প নেই। আর চেষ্টা করতে থাকুন। সফলতা আসবেই।

May 15, 2022 0 comments
0 FacebookTwitterPinterestEmail
Freelancing

HTML কি ?

by মুহাদ্দাস নাইম April 19, 2022
written by মুহাদ্দাস নাইম

HTML এর পূর্নরুপ হলো Hyper Text Malkup Language. মূলত HTML হলো কম্পিউটারের একটি ভাষা। যেটাকে মূলত website বা webpage এর স্ট্রাকচার তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়। এটি দিয়ে মূলত ওয়েব পেইজের ডকুমেন্টের স্ট্রাকচার নির্দেশ করে। HTML মূলত প্রয়োগ করা হয় বিভিন্ন ট্যাগ এর দ্বারা । HTML ব্যাবহার করে মূলত ওয়েবসাইটের সকল ধরনের উপকরন উপাদান তৈরি করা হয় এবং এটি ব্যবহার করে ওয়েব পেইজের লেখা,চিত্র,অডিও,ভিডিও ইত্যাদি উপস্থাপন করা হয়। এটি শেখা খুবই সহজ।

April 19, 2022 0 comments
3 FacebookTwitterPinterestEmail
Freelancing

ক্রাউডসোর্সিং কি ?

by মুহাদ্দাস নাইম April 16, 2022
written by মুহাদ্দাস নাইম

আউটসোর্সিং এর জন্য আপনি প্রতিস্ঠান বা দল গড়বেন, অথবা কোন দলে যোগ দেবেন। কিন্তু আপনি যদি নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে নিজেই স্বাধীনভাবে কাজ করতে চান ?
সে সুযোগও রয়েছে ভালভাবেই। আউটসোর্সিং এর চেয়ে ছোট কাজের কথা ভাবুন। কোন ব্যক্তি (বা প্রতিস্ঠান) তাদের লোগো তৈরী করিয়ে নিতে চায়। তারপক্ষে নিশ্চয়ই একজন্য কাউকে চাকরী দেয়া সম্ভব না। তিনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে একাজে দক্ষ কাউকে খোজ করতে পারেন। নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে তিনি তারকাছে কাজটি করিয়ে নেবেন।
একজন ব্যক্তির পক্ষে যোগাযোগ করে আরেকজনকে খুজে বের করার কাজটি জটিল। এখানে ভুমিকা নেয় কিছু প্রতিস্ঠান। আপনি যদি কাজ করার জন্য কাউকে খোজে তাহলে তাদের সাথে যোগাযোগ করবেন, এই প্রতিস্ঠানগুলি তাদের ওয়েবসাইটে সেগুলি জমা রাখবে। আপনি যদি কাজ খুজতে চান তাহলেও সেখানে যোগাযোগ করবেন। কাজের লিষ্ট দেখে পছন্দের কাজের জন্য আবেদন করবেন। প্রতিটি কাজ যেহেতু দেয়া হচ্ছে সারা বিম্বের বিপুল পরিমান মানুষের সামনে সেহেতু এর নাম ক্রাউসসোর্সিং।
আপনি যদি ক্রাউসসোর্সিং পদ্ধতিতে কাজ করতে চান তাহলে আপনার প্রয়োজন কি করতে চান সেটা ঠিক করা (ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েবসাইট তৈরী, লেখালেখি, ফটোগ্রাফি যেকোন কিছুই হতে পারে), সেই কাজে দক্ষতা অর্জন করা, কোন ক্রাউডসোর্সিং সাইটের সদস্য হওয়া (সাধারনত এজন্য কোন ফি দিতে হয় না), এরপর নিয়মিত তাদের সাইটে কাজের লিষ্ট দেখে সেখানে আবেদন করা।
আপনার প্রয়োজন হবে ইন্টারনেট সংযোগ সহ কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটে অর্থ লেনদেনের ব্যবস্থা।
ফ্রিল্যান্সার, ও-ডেস্ক ইত্যাদি অত্যন্ত নামকরা প্রতিস্ঠান। তাদের সাইটে সবসময়ই হাজার হাজার কাজ জমা থাকে। সত্যি বলতে কি, এমন কোন কাজ নেই যা তাদের কাছে পাওয়া যায় না।

April 16, 2022 0 comments
1 FacebookTwitterPinterestEmail
Instagram Marketing Tips
Tips & TriksFreelancing

ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিংয়ের সেরা ৫টি টিপস

by মুহাদ্দাস নাইম April 8, 2022
written by মুহাদ্দাস নাইম
ইনস্টাগ্রাম তৈরির পর থেকে তার ব্যবহার ক্রমশ বাড়ছে। প্রতি মাসে ইনস্টাগ্রামের ৮০০ মিলিয়ন ইউজার রয়েছে। এছাড়া প্রতিদিন ৬০ মিলিয়নের ওপর ছবি এই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট হয়।
তাই এই প্ল্যাটফর্মে আপনাকে বা আপনার ব্র্যান্ডটিকে একজন ইনফ্লুয়েনসার হিসাবে তুলে ধরার জন্য সঠিক পরিকল্পনার প্রয়োজন। এখানে ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিংয়ের (Instagram Marketing) ব্যাপারে সেরা ১০টি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হল।

১) নিজের প্রোফাইল বিজনেস প্রোফাইলে বদলান
ইনস্টাগ্রামে আপনার ব্যক্তিগত প্রোফাইলটিকে বিজনেস প্রোফাইলে বদলে ফেলুন। সেটিংসে গেলেই আপনি সেই অপশন পেয়ে যাবেন। বিজনেস প্রোফাইল আপনাকে বিজ্ঞাপন তৈরির জায়গা দেবে।
এছাড়া অ্যালালিটিক টুল, ইনসাইট, ইমপ্রেশন এগুলির ওপরও নজর রাখতে পারবেন
২) ফ্রি ইনস্টাগ্রাম (Instagram Marketing) টুল ব্যবহার করুন
বিজনেস প্রোফাইলে আপনি বিনামূল্যে এমন অনেক টুল পাবেন যা এককথায় আপনার কাজকে সাহায্য করবে। ইনসাইটের মাধ্যমে আপনি আপনার প্রোফাইলের ইমপ্রেশন, এনগেজমেন্ট সংক্রান্ত তথ্য পাবেন।
এছাড়া ইউজারদের বয়স সংক্রান্ত তথ্য, লোকেশন, অনলাইন থাকার সময়ও জানা যাবে।
৩) প্রোডাক্ট তৈরির পর তার টিজার পোস্ট করুন
আপনি ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে কোনও জিনিস বিক্রি করতে চাইলে তার একটি টিজার তৈরি করে পোস্ট করুন। সেটির দাম, ফিচার, ছাড়, কাজ ইত্যাদি একাধিক তথ্য দিয়ে ছোটো ভিডিওর আকারে পোস্ট করুন।
ভিডিওর শেষে ডাউনলোড অ্যাপ বা জিনিস কিনুন এরকম শব্দ ব্যবহার করে আপনার মূল ওয়েবসাইটের সঙ্গে হাইপারলিঙ্ক করে দিতে পারেন।
৪) স্পনসরড বিজ্ঞাপন তৈরি করুন
এটি ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিংয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনি ইনস্টাগ্রামে অর্থ ব্যয় করে স্পনসরড বিজ্ঞাপন তৈরি করলে সেটি যে শুধু আপনার ফলোয়ারদের কাছেই পৌঁছাবে তা নয়, আপনার লক্ষ্যমাত্রার সমস্ত ইউজারদের কাছেই সেটি পৌঁছে যাবে।
তবে এক্ষেত্রে বিজ্ঞাপনের কনটেন্টককে আকর্ষণীয় হতে হবে। স্পনসরড বিজ্ঞাপন ছবি, ভিডিও, কারোউসেল/ ডায়ানামিক বিজ্ঞাপন, গল্প, গল্প ক্যানভাস, ইনস্টাগ্রাম গল্প বিভিন্ন রকমের হতে পারে। (Instagram Marketing)
৫) ইনস্টাগ্রাম গল্প বা ইনস্টাগ্রাম স্টোরি
এটি ইনস্টাগ্রামের একটি আলাদা বিভাগ। এখানে আপনি বিজ্ঞাপন, প্রোডাক্টের ছবি, ভিডিও, লাইভ ভিডিও, স্টিকার বা আগামী দিনের প্ল্যানিং টেক্সটের আকারে পোস্ট করতে পারেন। এক্ষেত্রে গতানুগতিক নিয়ম না মানলেও চলবে।
এই পোস্ট ২৪ ঘণ্টার জন্য থাকে।

April 8, 2022 0 comments
3 FacebookTwitterPinterestEmail
TechnologyTips & Triks

৫ টি Youtube Ranking টিপস

by মুহাদ্দাস নাইম April 3, 2022
written by মুহাদ্দাস নাইম

৫ টি Youtube Ranking ফ্যাক্টর যা সকল ইউটিউবারদের জানা উচিত ।
অবসর সময় পেলেই ইউটিউব নিয়ে বসে যায়। এমন মানুষের কিন্তু অভাব নাই।
দুনিয়ার সব মানুষ তো আর সমান না। আমার মতো নির্ভোধ ও কিছু আছে যারা সারাদিন শুধু সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে পড়ে থাকে। কথায় কথা বাড়ে, তাই এদিকে আর গেলাম না।
আলোচনার বিষয়: ৫টি YouTube Ranking ফ্যাক্টর।
পাগলের মতো শুধু ভিডিও তৈরি করলে হবে না। কিভাবে ভিডিও কে সকলের সামনে হাজির করা যায়, তা মুখ্য বিষয়।
আমাদের দেশের নতুন যারা আছেন, তাদের প্রায় সকলেই শুরুতে হোছট খেয়ে যায় : কিন্তু কেন?
আরে ভাই, বিনা বাতাসে গাছের পাতা নড়ে না। তাই এই হোচট খাওয়াতে ও কিছু ভুল করে থাকে।
এখন, আপনার প্রশ্ন; আপনি কি তাহলে একেবারে ধোয়া তুলসি পাতা নাকি?
আমি; একেবারে সহজে বুজাতে গেলে, আমি এই প্রশ্নের উত্তর দিব এভাবে,” এক সময় আমি ও YouTube এ জ্ঞানশুন্য ছিলাম। তবে, এখন টেক রিলেটেড ভিডিও তৈরী করে, এরকম কয়েকজন বড় ভাইয়ের সাথে পরিচয় থাকায় এখন আগের তুলনায় ভালো ই জানি”।
যা জানি তাই আজকের আর্টিকেলের তলে ধরবো ।
1) channel keyword: 
মসজিদের পাশের পুকুরে একবার গোসল করতে গিয়েছিলাম। ইউছুফ নামে এক বড় ভাই আমাকে বলে,
কিরে, সাগর। YouTube channel create করলাম। কিন্তু, subscribers, পাই না কেন?
আমি তখন, channel name লিখে সার্চ করলাম।
কিন্তু, কি আশ্চর্য !
চ্যানেল তো খুজেই পাইনা।
পরে, বিকেলে গিয়ে দেখি, গাধার মতো ভিডিও কতগুলো আছে। কিন্তু, channel এর সেটিংস টাই ঠিক নাই।
এতক্ষন যা বললাম, তা আপনার ক্ষেত্রেও ঘটতে পারে। sorry, আপনার নয়। আপনার চ্যানেল এর ক্ষেত্রে। 😂😂😂
তাছাড়া বর্তমানে প্রায় সবগুলো ইউটিউব চ্যানেলে কিন্তু কোন একটা নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর নির্ভর করে তৈরি করা হয়। যতগুলো অগোছালো চ্যানেল আছে দেখবেন, একটাও ভালো রেংক করে না। সকলের দরজায় আপনার চ্যানেল কে পৌছাতে সাহায্য করবে এই চ্যানেল keyword. এটি মনের মতো করে সেট করুন আপনার চ্যানেলের সাথে সাদৃশ্য রেখে।
এটি সেট করতে পারবেন সেটিংস থেকে চ্যানেল descriptions এ গিয়ে।
ভালো মানের কিওয়ার্ড কোথায় পাবেন তা জানতে পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
2) Video keyword: 
বতর্মান এ ততগুলো জনপ্রিয় চ্যানেল আছে কোন চ্যানেলে কিন্তু তাদের নামের জন্য জনপ্রিয়তা লাভ করে নাই বরং তাদের কন্টেন্টের জন্য আজকে তারা জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করতেছে।
মনে করুন, কেউ কোন একটা বিষয় ইউটিউবে সার্চ করলো যা সম্পর্কে আপনার চ্যানেল এ আগে থেকেই ভিডিও আছে। কিন্তু, দুর্ভাগ্যজনক হলেও এটাই সত্যি যে সার্চ রেজাল্টে আপনার তৈরি করা ভিডিও শো করল না।
তখন, আপনার কাছে কেমন লাগবে তা খুব সহজে অনুধাবন যোগ্য।
আর এরকম টা ঘটার কারন হলো, ভিডিও keyword না থাকা। তাই প্রত্যাকটি ভিডিও তে ভালো মানের কি ওয়ার্ড ব্যবহার করবেন।
💖কোথায় কোথায় ব্যবহার করবেন কিওয়ার্ড 💖
➡ video descriptions
➡video title
➡ video content
➡ video tag
3) Video Title : 
কখনো চুরি করবেন না বুঝছেন? ভিডিও টাইটেল দিবেন-একটি থামনেল দিবেন আর একটি ভিডিওর ভিতর রাখবেন অন্য একটি এমনটা কখনো করার চেষ্টা করবেন না।
ভিডিও সাথে সবসময় টাইটেলের মিল রাখার চেষ্টা করবেন।
ভিডিও টাইটেল 5 শব্দের অধিক হওয়া ঠিক না। কারণ ইউটিউবে তো আর ডিসক্রিপশন আকারে কিছু সার্চ করে না। তবে হলেও বেশ একটা অসুবিধা নাই।
4) Video descriptions :
টাইটেল এর মত ভিডিও ডিস্ক্রিপশন অনেক কাজে দেয়। কিন্তু আমাদের দেশের নব ইউটিউবার যারা আছে তারা এসকল ব্যাপারে অজ্ঞ এখনো।
💖টিপস💖
➡ ভিডিও ডিসক্রিপশন এ কিছু উপযুক্ত কিবোর্ড ব্যবহার করেন
➡ descriptions আড়াইশো শব্দের বেশি না হওয়াই উত্তম.
➡ চেষ্টা করুন প্রথম 25 শব্দের ভিতর কিওয়ার্ডগুলো রাখতে. এতে সার্চ ইঞ্জিন আপনার ভিডিওকে গুরুত্ব দেবে অধিকমাত্রায়।
➡ ভিডিওতে কিছু লিংক রাখুন।যেমন আপনার অন্য কোন ভিডিও এর লিঙ্ক। আপনার বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার লিঙ্ক ও দিতে পারেন।
5) video tag : 
সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কিন্তু এটি. ভিডিওর tag এর উপরে ডিপেন্ড করে কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন আপনার ভিডিওগুলো কে অন্যদের হোমপেজে শো করাবে। চেষ্টা করবেন উন্নত মানের ট্যাগ গুলো ভিডিওতে যুক্ত রাখার। মনে রাখবেন আপনার প্রথম দিককার সফলতা কিন্তু আপনার ভিডিও ট্যাগের উপরে নির্ভর করে।
আরো কিছু টিপস :::
➡ হাই কোয়ালিটি সম্পন্ন ভিডিও আপলোড করুন।
➡ মনে রাখবেন, এই যুগে কিন্তু সাদাকালো টিভি নেই। তাই চেষ্টা করবেন একটা Eye catching thumbnail makeকরতে।
➡ কখনো ইউটিউবে ইনকাম এর আশা নিয়ে ভিডিও তৈরি করবেন না বরং আপনার মুখ্য উদ্দেশ্য থাকবে, অন্যকে সাহায্য করা।
➡ সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও গুলো শেয়ার করে ভালো একটা পজিশন তৈরী করা সম্ভব।
একটা ভুল
সাবস্ক্রাইব পাওয়ার জন্য কোন জনপ্রিয় ইউটিউব চ্যানেলের কমেন্টে গিয়ে অথবা ফেসবুকে গিয়ে কাউকে বলবেন না যে, প্লিজ আমার চ্যানেলটা সাবস্ক্রাইব করুন।
এরকম টা করাকে YouTube spam হিসেবে দেখে।
50

April 3, 2022 0 comments
5 FacebookTwitterPinterestEmail
  • Facebook
  • Linkedin
  • Youtube

@2025 - All Right Reserved. Designed and Developed by WebRoo IT


Back To Top
Mahbub Shajal
  • হোম
  • শিক্ষা
  • পাঠ্য বই
  • চাকরির খবর
  • ভর্তি তথ্য
  • সাধারণ জ্ঞান
  • প্রশিক্ষণ বিজ্ঞপ্তি
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • বিনোদন
  • লাইব্রেরি